ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পর্দার আড়ালে দরকষাকষি: শর্ত নতুন সংবিধান প্রণয়ন
এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
কুয়েটে হামলার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মামলা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) খানজাহান আলী থানায় মামলাটি করা হয়। এই মামলায় ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
কুয়েটের জনসংযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) শাহেদুজ্জামান শেখ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
খানজাহান আলী থানার ওসি কবির হোসেন বলেন, মামলায় অজ্ঞাত ৪০০/৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বুধবার কুয়েটের ৯৮তম জরুরি সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ মামলা দায়ের হয়। কুয়েট ভিসি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাছুদের সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালি এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় মঙ্গলবারের ঘটনায় জড়িত বহিরাগতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মামলাসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ, ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রকৃত দোষী শিক্ষার্থীদের খুঁজে
বের করা, বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯৩তম সিন্ডিকেট সভায় রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আদেশটি বহাল রাখা, শিক্ষার্থীদের সব ধরনের রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিষিদ্ধের যে ঘোষণা করা হয়েছিল তা কঠোরভাবে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সব শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সব ধরনের রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিষিদ্ধ ঘোষণা এবং এ আইন অমান্যকারীর বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধান অনুযায়ী চাকরিচ্যুত করাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, রাজনীতির সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও তদন্ত সাপেক্ষে আজীবন বহিষ্কার ও ছাত্রত্ব বাতিল করার বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বের করা, বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯৩তম সিন্ডিকেট সভায় রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আদেশটি বহাল রাখা, শিক্ষার্থীদের সব ধরনের রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিষিদ্ধের যে ঘোষণা করা হয়েছিল তা কঠোরভাবে অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সব শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সব ধরনের রাজনৈতিক সংগঠনের কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিষিদ্ধ ঘোষণা এবং এ আইন অমান্যকারীর বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধান অনুযায়ী চাকরিচ্যুত করাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, রাজনীতির সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও তদন্ত সাপেক্ষে আজীবন বহিষ্কার ও ছাত্রত্ব বাতিল করার বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।



