ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মারা গেছেন মা, কারাগারে বাবা: শিশুদের দেখভাল করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
নিহত জোবায়েদের পরিবার জানে না মামলার বাদী কে
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিল করায় ৫ নেতাকর্মী রিমান্ডে
৪ নভেম্বর ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির প্রথম আসামি সাবেক ডিসি জসিম
রিট প্রত্যাহার ইস্যুতে কী বলছেন হাসনাত-সারজিসের আইনজীবী
আসিফ নজরুল বিচারকদের নিয়ে ছাত্র-জনতার ক্ষোভ নিষ্পত্তির পথ খুলেছে
কুইক রেন্টাল দায়মুক্তি অবৈধ
কুইক রেন্টাল-সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০-এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি ছিল অবৈধ। এ রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রিটের শুনানি শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। তাকে সহযোগিতা করেন ব্যারিস্টার সিনথিয়া ফরিদ।
এর আগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইনের ‘পরিকল্পনা বা প্রস্তাবে প্রচার’ ও ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিত করা’ সংক্রান্ত দুটি বিধানের বৈধতা নিয়ে রিট করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও আইনজীবী মো. তায়্যিব-উল-ইসলাম এ রিট করেন।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইনটি ২০১০
সালের ১২ অক্টোবর প্রণয়ন করা হয়। আইনের ‘পরিকল্পনা বা প্রস্তাব প্রচার’-সংক্রান্ত ৬ (২) ধারা ও ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিত করা’-সংক্রান্ত ৯ ধারার বৈধতা নিয়ে গত আগস্ট মাসে রিটটি করা হয়। ‘পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার’ সংক্রান্ত আইনের ৬ (২) ধারার ভাষ্য, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যেকোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫-এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দরকষাকষির মাধ্যমে ওই কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭-এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে পাঠানোর পদক্ষেপ নেবে। আর ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিত করা’-সংক্রান্ত ৯ ধারা অনুযায়ী,
এই আইনের অধীন করা বা করা হয়েছে বলে বিবেচিত কোনো কাজ, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের কাছে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
সালের ১২ অক্টোবর প্রণয়ন করা হয়। আইনের ‘পরিকল্পনা বা প্রস্তাব প্রচার’-সংক্রান্ত ৬ (২) ধারা ও ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিত করা’-সংক্রান্ত ৯ ধারার বৈধতা নিয়ে গত আগস্ট মাসে রিটটি করা হয়। ‘পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার’ সংক্রান্ত আইনের ৬ (২) ধারার ভাষ্য, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যেকোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫-এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দরকষাকষির মাধ্যমে ওই কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭-এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে পাঠানোর পদক্ষেপ নেবে। আর ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিত করা’-সংক্রান্ত ৯ ধারা অনুযায়ী,
এই আইনের অধীন করা বা করা হয়েছে বলে বিবেচিত কোনো কাজ, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের কাছে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।