ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশেও সব মার্কিন সহায়তা বন্ধ ঘোষণা
ঢাকায় আইএসআই প্রধান: দিল্লির হুঁশিয়ারি
সামাজিক নিরাপত্তা স্বাস্থ্য শিক্ষা কৃষি পরিবেশে বড় ধাক্কা
সাবেক দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান গ্রেপ্তার
ঢাবি উপাচার্যের দুঃখ প্রকাশ
ঢাবি ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক’: উপ-উপাচার্য মামুন
আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী
কী কী ক্ষমতা আছে রাষ্ট্রপতির?
সংসদীয় পদ্ধতির দেশের রাষ্ট্রপতির নামেই চলে রাষ্ট্রের সকল কর্মকাণ্ড। সংবিধান বলছে, রাষ্ট্রপতির স্থান সবার উর্ধে। তিনিই দেশের প্রধান। সীমিত ক্ষমতার মধ্যেও জাতীয় নির্বাচনের সময় রাষ্ট্রপতি দলগুলোর বিরোধ মীমাংসার চেষ্টা করেন। সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে আর কী কী ক্ষমতা দিয়েছে ।
রাষ্ট্রপতি হওয়ার সর্বনিম্ন বয়স পঁয়ত্রিশ বছর। সংবিধানে সর্বোচ্চ বয়স সীমা উল্লেখ নেই। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার জন্য যে যোগ্যতা থাকতে হয়, সেই যোগ্যতা সম্পন্ন হতে হবে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীকে। তবে প্রার্থীর সংসদ সদস্য হওয়ার বাধ্যবাধকতা নেই। কেউ আগে কখনও রাষ্ট্রপতি পদ থেকে অপসারিত হয়ে থাকলে তিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ থেকে পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য এই পদে
অধিষ্ঠিত থাকেন। সংবিধানে রাষ্ট্রপতির দায় দায়িত্ব উল্লেখসহ নানা ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিকে খুব একটা দৃশ্যমান দেখা যায় না। তবু রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামোয় নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হয় তাকে দেশের সংবিধানে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত।কিন্তু নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো বিরোধ অব্যাহত থাকায় নির্বাচন এলে রাষ্ট্রপতির ভূমিকা আলোচনায় আসে। রাষ্ট্রপতি সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করতে পারেন। প্রধান বিচারপতি কে হবেন তা নির্ধারণ করা হয় এবং তাকে নিয়োগ করার ক্ষমতা সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি স্বাধীনভাবে প্রধানমন্ত্রীও নিয়োগ করেন। সংসদ নির্বাচনে যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠতার আসন পাবে, সেই দলের নেতাকেই প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করতে হয়। তবে কোনও দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে তখন
কোন দল থেকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পাবেন, তা রাষ্ট্রপতিই নির্ধারণ করেন। কিছু পরোক্ষ ক্ষমতাও আছে। যেমন তার অনুরোধে যে কোনো বিষয় মন্ত্রিসভায় বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী পেশ করবেন। এই পরোক্ষ ক্ষমতার কথা বলা আছে সংবিধানের আটচল্লিশ অনুচ্ছেদের পাঁচ নম্বর পরিচ্ছেদে। প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ এই দুটি কাজের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির কারও পরামর্শ নেয়ার প্রয়োজন নেই। এর বাইরে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া রাষ্ট্রপতির কোন দায়িত্ব পালনের ক্ষমতা নেই। কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষের দেওয়া যে কোন দণ্ডের মার্জনা বা ক্ষমা করতে পারেন রাষ্ট্রপতি। সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আবার রাষ্ট্রপতিকে তার দায় দায়িত্বের ব্যাপারে কোন আদালতেই জবাবদিহি করতে হবে না। দায়িত্ব পালনের
সময় তার বিরুদ্ধে কোন আদালতে কোন প্রকার ফৌজদারি মামলা করা যাবে না। তাকে গ্রেফতার বা কারাগারে নেয়ার জন্য কোন আদালত থেকে পরোয়ানাও জারি করা যাবে না। পদটি আলঙ্কারিক হলেও একজন রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসন করতে দুই তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্যের ভোট প্রয়োজন হয়। বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে ২৪শে এপ্রিল ২০২৩ শপথ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। । সংসদ নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি পদটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে যিনি দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। তার জন্য অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে রয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে।
অধিষ্ঠিত থাকেন। সংবিধানে রাষ্ট্রপতির দায় দায়িত্ব উল্লেখসহ নানা ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিকে খুব একটা দৃশ্যমান দেখা যায় না। তবু রাষ্ট্রের মৌলিক কাঠামোয় নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হয় তাকে দেশের সংবিধানে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত।কিন্তু নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো বিরোধ অব্যাহত থাকায় নির্বাচন এলে রাষ্ট্রপতির ভূমিকা আলোচনায় আসে। রাষ্ট্রপতি সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করতে পারেন। প্রধান বিচারপতি কে হবেন তা নির্ধারণ করা হয় এবং তাকে নিয়োগ করার ক্ষমতা সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে দিয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি স্বাধীনভাবে প্রধানমন্ত্রীও নিয়োগ করেন। সংসদ নির্বাচনে যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠতার আসন পাবে, সেই দলের নেতাকেই প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করতে হয়। তবে কোনও দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে তখন
কোন দল থেকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ পাবেন, তা রাষ্ট্রপতিই নির্ধারণ করেন। কিছু পরোক্ষ ক্ষমতাও আছে। যেমন তার অনুরোধে যে কোনো বিষয় মন্ত্রিসভায় বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী পেশ করবেন। এই পরোক্ষ ক্ষমতার কথা বলা আছে সংবিধানের আটচল্লিশ অনুচ্ছেদের পাঁচ নম্বর পরিচ্ছেদে। প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ এই দুটি কাজের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির কারও পরামর্শ নেয়ার প্রয়োজন নেই। এর বাইরে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া রাষ্ট্রপতির কোন দায়িত্ব পালনের ক্ষমতা নেই। কোন আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষের দেওয়া যে কোন দণ্ডের মার্জনা বা ক্ষমা করতে পারেন রাষ্ট্রপতি। সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। আবার রাষ্ট্রপতিকে তার দায় দায়িত্বের ব্যাপারে কোন আদালতেই জবাবদিহি করতে হবে না। দায়িত্ব পালনের
সময় তার বিরুদ্ধে কোন আদালতে কোন প্রকার ফৌজদারি মামলা করা যাবে না। তাকে গ্রেফতার বা কারাগারে নেয়ার জন্য কোন আদালত থেকে পরোয়ানাও জারি করা যাবে না। পদটি আলঙ্কারিক হলেও একজন রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসন করতে দুই তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্যের ভোট প্রয়োজন হয়। বর্তমান রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে ২৪শে এপ্রিল ২০২৩ শপথ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। । সংসদ নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি পদটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। রাষ্ট্রপতি হিসেবে যিনি দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। তার জন্য অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজ সামনে রয়েছে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে।