
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

লিংকনের দস্তানা নিলামে সাড়ে ১৮ কোটি টাকায় বিক্রি

আবারও ভুল! ইয়েমেনে আটকে পড়ছে আমেরিকা

ট্রাম্পের নীতির বলি রাজকন্যা এলিজাবেথ!

সিরিয়ার ওপর সব ধরনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে ট্রাম্প

৪৫ ভেনেজুয়েলান কর্মীকে ছুটিতে পাঠাল ডিজনি ওয়ার্ল্ড

শরীরে ৯৬ চামচ, নিজের গিনেস রেকর্ড ভেঙে ইতিহাস আবুলফজলের

পাকিস্তানিকে গুলি করে হত্যা করল ভারতীয় বাহিনী
করাচিতে ‘করোনায়’ মৃত্যু নিয়ে মুখ খুলল পাকিস্তানের স্বাস্থ্য বিভাগ

পাকিস্তানের করাচিতে কোভিড-১৯-এ চারজনের মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়েছে সিন্ধু স্বাস্থ্য বিভাগ। শনিবার (২৪ মে) পাকিস্তানি গণমাধ্যম এআরওয়াই নিউজকে দেওয়া বিবৃতিতে এই তথ্য জানায় বিভাগটি।
স্বাস্থ্য বিভাগের মুখপাত্র জানান, যেসব চারজনের মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছে, তারা প্রত্যেকেই ৬০ বছরের বেশি বয়সী এবং পূর্ব থেকেই নানা স্বাস্থ্য জটিলতায় ভুগছিলেন। তাদের মৃত্যু করোনাভাইরাসজনিত নয় বলেও জানানো হয়। মৃত ব্যক্তিরা করাচির একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মুখপাত্র আরও বলেন, এই ধরনের মৃত্যুকে কোভিডজনিত হিসেবে উপস্থাপন করা অপ্রয়োজনীয় আতঙ্ক তৈরি করতে পারে। জনগণ ও গণমাধ্যমকে এই বিষয়ে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
এর আগে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, করাচির তীব্র গ্রীষ্মকালে (তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি) কোভিড সংক্রমণ অস্বাভাবিকভাবে
বেড়ে যাওয়ায় চারজন মারা গেছেন। আগা খান ইউনিভার্সিটি হসপিটালের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. সৈয়দ ফয়সাল মাহমুদ জানান, গত ২-৩ সপ্তাহে হাসপাতালে কোভিড রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তিনি বলেন, এই সময়টায় এমন সংক্রমণ অপ্রত্যাশিত, কারণ সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ায়, যখন মানুষ ঘরের ভেতরে বেশি থাকে ও আর্দ্রতা কম থাকে, তখনই কোভিড দ্রুত ছড়ায়। এ বছর জানুয়ারিতেও করাচিতে হঠাৎ ঠাণ্ডা-কাশির উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশের দেহে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে বলে খবর এসেছিল। তবে সে সময় সিন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আজরা পেছুহো জানিয়েছিলেন, করাচিতে করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে—এমন খবর সঠিক নয়। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস এখন আর ছড়াচ্ছে না। বিশ্বব্যাপী এটি প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।
বেড়ে যাওয়ায় চারজন মারা গেছেন। আগা খান ইউনিভার্সিটি হসপিটালের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. সৈয়দ ফয়সাল মাহমুদ জানান, গত ২-৩ সপ্তাহে হাসপাতালে কোভিড রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তিনি বলেন, এই সময়টায় এমন সংক্রমণ অপ্রত্যাশিত, কারণ সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ায়, যখন মানুষ ঘরের ভেতরে বেশি থাকে ও আর্দ্রতা কম থাকে, তখনই কোভিড দ্রুত ছড়ায়। এ বছর জানুয়ারিতেও করাচিতে হঠাৎ ঠাণ্ডা-কাশির উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশের দেহে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে বলে খবর এসেছিল। তবে সে সময় সিন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আজরা পেছুহো জানিয়েছিলেন, করাচিতে করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে—এমন খবর সঠিক নয়। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস এখন আর ছড়াচ্ছে না। বিশ্বব্যাপী এটি প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।