
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গণতন্ত্রের সঙ্গে প্রতারণার দায়ে জাতীয় পার্টিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে: আখতার

বামপন্থিরা ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে

শুধু বিএনপি নয়, অধিকাংশ দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়: সালাহউদ্দিন

কারও দোসর ছিলাম না, ফ্যাসিবাদের শিকার হয়েছি : জিএম কাদের

তাজউদ্দীন কলেজের নাম পরিবর্তন ‘অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত’: রাশেদ খান

এনসিপি নেতাদের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

সরকার ৯ মাসে যা পারেনি, ৯০ বছরেও তা পারবে না : মির্জা আব্বাস
এবার ঢাবিতে প্রকাশ্যে এলো ইসলামী ছাত্রীসংস্থা

দীর্ঘ এক যুগ পর প্রকাশ্যে আসলো বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। বুধবার (২৮ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানকে দেওয়া এক স্মারকলিপির মাধ্যমে প্রকাশ্যে আসে শাখা সংগঠনটি।
শাখা সংগঠনের সভানেত্রীর নাম সাবিকুন্নাহার তামান্না। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগ এবং কবি সুফিয়া কামাল হলের শিক্ষার্থী। সাধারণ সম্পাদক মোছা. আফসানা আক্তার ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ এবং বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। তারা দুইজনেই ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
বুধবার (২৮ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত নারী শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানের দাবিতে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমদ খানকে একটি স্মারকলিপি দেয় শাখা সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এর মাধ্যমেই প্রকাশ্যে আসে সংগঠনটি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে শাখা সংগঠনটি জানায়, প্রশাসনের সঙ্গে এক
আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, ক্যাম্পাসের নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা জোরদারকরণ, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের সহজলভ্যতা, নারী শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত কমনরুম, নামাজরুম ও ওযু খানার ব্যবস্থা, মাতৃত্বকালীন সময়ে সহযোগিতা, আবাসন সংকট নিরসন, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জরুরি প্রয়োজনে হলে প্রবেশের অনুমতি, যৌন হয়রানি মুক্ত ক্যাম্পাস, হলভিত্তিক মেডিসিনের সুব্যবস্থাসহ বেশকিছু দাবি পেশ করা হয়। সেই সাথে দাবিসমূহ স্মারকলিপি আকারে উপাচার্যের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ সময় উপাচার্য মনোযোগ দিয়ে প্রতিনিধিদলের কথা শোনেন এবং সার্বিক বিষয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা ও সমাধান করার আশ্বাস দেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এ বিষয়ে শাখা ছাত্রীসংস্থার সভানেত্রী সাবিকুন্নাহার তামান্না বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে নির্যাতন নিপীড়নের
কারণে দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশনার আলোকে ক্যাম্পাসে আমরা কাজ শুরু করার চেষ্টা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, এই সময়ের মাঝে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীসংস্থার প্রাথমিক কাঠামো গঠন সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে শাখা সভানেত্রী ও সেক্রেটারির দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ইনশাআল্লাহ আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চালু করবো। সেক্রেটারি আফসানা আক্তার বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও বৃহৎ ছাত্রী সংগঠন। ১৯৭৮ সাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের সংগঠন ছাত্রীদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রীসংস্থার কার্যক্রমের রয়েছে বিরাট ইতিহাস। অতীতে ছাত্রীসংস্থা ডাকসুতেও অংশগ্রহন করেছে। দীর্ঘদিন ধরে
আমরা শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ের জন্য কাজ করেছি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আমরা সবচেয়ে বড় ভিক্টিম ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আজকের এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা নতুন পরিসরে কাজ শুরু করেছি। তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, নারী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত ও সম্মানজনক পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে ঢাবি প্রাশাসন দ্রুততম সময়ের মাঝে কার্যকরী ব্যবস্থা নেবেন ইনশাআল্লাহ। নারী শিক্ষার্থীদের অধিকার ও কল্যাণের জন্য বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা অতীতে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করেছে। সামনের দিনগুলোতেও নারীদের ন্যায্য দাবী ও অধিকার আদায়ে এই ভূমিকা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
আলোচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, ক্যাম্পাসের নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা জোরদারকরণ, পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের সহজলভ্যতা, নারী শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত কমনরুম, নামাজরুম ও ওযু খানার ব্যবস্থা, মাতৃত্বকালীন সময়ে সহযোগিতা, আবাসন সংকট নিরসন, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের জরুরি প্রয়োজনে হলে প্রবেশের অনুমতি, যৌন হয়রানি মুক্ত ক্যাম্পাস, হলভিত্তিক মেডিসিনের সুব্যবস্থাসহ বেশকিছু দাবি পেশ করা হয়। সেই সাথে দাবিসমূহ স্মারকলিপি আকারে উপাচার্যের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ সময় উপাচার্য মনোযোগ দিয়ে প্রতিনিধিদলের কথা শোনেন এবং সার্বিক বিষয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা ও সমাধান করার আশ্বাস দেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এ বিষয়ে শাখা ছাত্রীসংস্থার সভানেত্রী সাবিকুন্নাহার তামান্না বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে নির্যাতন নিপীড়নের
কারণে দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয়নি। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশনার আলোকে ক্যাম্পাসে আমরা কাজ শুরু করার চেষ্টা করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, এই সময়ের মাঝে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীসংস্থার প্রাথমিক কাঠামো গঠন সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে শাখা সভানেত্রী ও সেক্রেটারির দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ইনশাআল্লাহ আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষার্থী সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চালু করবো। সেক্রেটারি আফসানা আক্তার বলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও বৃহৎ ছাত্রী সংগঠন। ১৯৭৮ সাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের সংগঠন ছাত্রীদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রীসংস্থার কার্যক্রমের রয়েছে বিরাট ইতিহাস। অতীতে ছাত্রীসংস্থা ডাকসুতেও অংশগ্রহন করেছে। দীর্ঘদিন ধরে
আমরা শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ের জন্য কাজ করেছি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আমরা সবচেয়ে বড় ভিক্টিম ছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আজকের এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা নতুন পরিসরে কাজ শুরু করেছি। তিনি বলেন, আমরা আশা করছি, নারী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নিরাপদ, স্বাস্থ্যসম্মত ও সম্মানজনক পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে ঢাবি প্রাশাসন দ্রুততম সময়ের মাঝে কার্যকরী ব্যবস্থা নেবেন ইনশাআল্লাহ। নারী শিক্ষার্থীদের অধিকার ও কল্যাণের জন্য বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা অতীতে অগ্রগামী ভূমিকা পালন করেছে। সামনের দিনগুলোতেও নারীদের ন্যায্য দাবী ও অধিকার আদায়ে এই ভূমিকা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।