
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তানভীরকে কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না, সমালোচনার ঝড়

প্রবেশ নিষেধ, বাজার বসিয়ে বিএনপি নেতার চাঁদাবাজি

শেখ হাসিনার আগে জামায়াত, জিয়া ও খালেদার বিচার করতে হবে : শাজাহান খান

অন্তর্বর্তী সরকারের আইনগত কোন ভিত্তি নেই: রিজভী

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির প্রথম পর্যায়ের বৈঠক শেষ

বিএনপির হাফ ডজন প্রত্যাশী একক প্রার্থী জামায়াতের

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা
‘উদ্দীপনের’ নুরুলকে অপসারণ ও মিহির-নজরুলের বিচার দাবি

বেসরকারি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা ‘উদ্দীপন’-এর প্রশাসক এএইচএম নুরুল ইসলামের অপসারণ এবং কুখ্যাত দুর্নীতিবাজ মিহির কান্তি মজুমদার ও নজরুল ইসলাম খানের বিচারের দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।
বুধবার এক বিবৃতিতে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, “ঢাকা মহানগর এলাকার আদাবর থানাধীন বেসরকারী সংস্থা ‘উদ্দীপন’ বাংলাদেশের একটি বিশাল আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা। সংস্থাটির আর্থিক লেনদেন কয়েক হাজার কোটি টাকা। কিন্তু সংস্থার সাবেক কর্নধার ফ্যাসিস্ট হাসিনার সাবেক একান্ত সচিব নজরুল ইসলাম খান এবং মিহির কান্তি মজুমদার দুর্নীতিবাজ-দলবাজ-অর্থপাচারকারী ব্যক্তিরা নানা কায়দায় দেশের সাধারণ লোকদের উন্নয়ন না করে ব্যক্তিস্বার্থে দুর্নীতির মাধ্যমে সংস্থার কয়েক হাজার কোটি টাকা লুটপাট ও পাচার করেছেন। ‘উদ্দীপনের’ বিভিন্ন সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন।”
বিবৃতিতে
বলা হয়, “গত বছরের ৫ আগস্ট রাষ্ট্র ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন বিতর্কিত কার্মকাণ্ড ও অপকর্মের জন্য চাকরিচ্যুত এএইচএম নুরুল ইসলামকে (সাবেক অতিরিক্ত সচিব) ‘উদ্দীপনের’ প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। তার নিয়োগের অন্যতম শর্ত ছিল সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদার, নজরুল ইসলাম খানদের দুর্নীতি-আত্মসাৎ-লুটপাট ইত্যাদির উদঘাটন পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও নুরুল ইসলামের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম পরিলক্ষিত হয়নি, বরং জনমনে প্রশ্ন জন্মেছে নুরুল ইসলাম, মিহির কান্তি মজুমদার ও বনজ কান্তিদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সব অপকর্ম ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে গত ২১ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতারা (কয়েকজন সাবেক
সচিব) অন্যান্য কয়েকজন সদস্য ‘উদ্দীপন’ কার্যালয়ে যান ও প্রশাসক এএইচএম নুরুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে ‘উদ্দীপনের’ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।নুরুল ইসলাম ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমান নিজেরাই ‘উদ্দীপনের’ পূর্ববর্তী চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদার ও বোর্ডের অন্যান্যদের বিভিন্ন অপরাধের বর্ণনা উপস্থাপন করেন। মিহির কান্তি মজুমদার, বনজ মজুমদার ও নজরুল ইসলাম খানসহ অন্যান্য দুর্নীতিবাজ টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে পারেননি বলে স্বীকার করেন। কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ-পাচার হয়েছে কিন্তু দীর্ঘদিনেও ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হওয়ায় এএইচএম নুরুল ইসলাম নিজ থেকে পদত্যাগ করবেন বলে জানান। কিন্তু ২৩ এপ্রিল সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি পদত্যাগ করেননি। স্বাভাবিক কারণেই
বিশ্বাস করা যায় তিনি নিজেও মজুমদার গংদের সঙ্গে অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছেন।” বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা এএইচএম নুরুল ইসলামকে অবিলম্বে ‘উদ্দীপনের’ প্রশাসক পদ থেকে অপসারণের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় জনগণের সম্পদ ‘উদ্দীপন’ রক্ষার স্বার্থে তার বিরুদ্ধে সর্বস্তরের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
বলা হয়, “গত বছরের ৫ আগস্ট রাষ্ট্র ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন বিতর্কিত কার্মকাণ্ড ও অপকর্মের জন্য চাকরিচ্যুত এএইচএম নুরুল ইসলামকে (সাবেক অতিরিক্ত সচিব) ‘উদ্দীপনের’ প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। তার নিয়োগের অন্যতম শর্ত ছিল সাবেক চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদার, নজরুল ইসলাম খানদের দুর্নীতি-আত্মসাৎ-লুটপাট ইত্যাদির উদঘাটন পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও নুরুল ইসলামের দৃশ্যমান কোনো কার্যক্রম পরিলক্ষিত হয়নি, বরং জনমনে প্রশ্ন জন্মেছে নুরুল ইসলাম, মিহির কান্তি মজুমদার ও বনজ কান্তিদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সব অপকর্ম ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে গত ২১ এপ্রিল দুপুর ১২টার দিকে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতারা (কয়েকজন সাবেক
সচিব) অন্যান্য কয়েকজন সদস্য ‘উদ্দীপন’ কার্যালয়ে যান ও প্রশাসক এএইচএম নুরুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে ‘উদ্দীপনের’ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।নুরুল ইসলাম ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মুস্তাফিজুর রহমান নিজেরাই ‘উদ্দীপনের’ পূর্ববর্তী চেয়ারম্যান মিহির কান্তি মজুমদার ও বোর্ডের অন্যান্যদের বিভিন্ন অপরাধের বর্ণনা উপস্থাপন করেন। মিহির কান্তি মজুমদার, বনজ মজুমদার ও নজরুল ইসলাম খানসহ অন্যান্য দুর্নীতিবাজ টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে পারেননি বলে স্বীকার করেন। কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ-পাচার হয়েছে কিন্তু দীর্ঘদিনেও ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হওয়ায় এএইচএম নুরুল ইসলাম নিজ থেকে পদত্যাগ করবেন বলে জানান। কিন্তু ২৩ এপ্রিল সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি পদত্যাগ করেননি। স্বাভাবিক কারণেই
বিশ্বাস করা যায় তিনি নিজেও মজুমদার গংদের সঙ্গে অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছেন।” বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা এএইচএম নুরুল ইসলামকে অবিলম্বে ‘উদ্দীপনের’ প্রশাসক পদ থেকে অপসারণের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় জনগণের সম্পদ ‘উদ্দীপন’ রক্ষার স্বার্থে তার বিরুদ্ধে সর্বস্তরের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।