ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ই-কমার্স গ্রাহকদের ১৪ নভেম্বরের মধ্যে অভিযোগ দিতে হবে
ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠান, গ্রাহক ও বিক্রেতাদের আগামী ১৪ নভেম্বরের মধ্যে পাওনা অর্থসংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় ডিজিটাল কমার্স সেল। সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠান, গ্রাহক ও বিক্রেতাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, যে সব ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠানের কাছে গ্রাহক ও বিক্রেতাদের অর্থ পাওনা রয়েছে, তাদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা আগামী ১৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করার জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনুরোধ করা হলো। তা ছাড়া যেসব গ্রাহক অর্থ পরিশোধ করে ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠান থেকে পণ্য পাননি এবং বিক্রেতারা ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠানকে পণ্য সরবরাহ করে বিক্রয়মূল্য বুঝে পাননি, তাদের আগামী
১৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে শুধু অনলাইন পোর্টালে (https://dncrp.portal.gov.bd/) অভিযোগ দায়েরের পরামর্শ দেওয়া হলো। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আগামী ১৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো পাওনাদার গ্রাহক ও বিক্রেতার তালিকা দাখিল না করলে পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা টাকা ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্টের সার্কুলার নং ০৮ /২০২১, তারিখ: ৩০ জুন ২০২১ অনুসারে সংশ্লিষ্ট গ্রাহক ও বিক্রেতাদের অনুকূলে পর্যায়ক্রমে ছাড়করণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া যে সব গ্রাহক ও বিক্রেতা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করবেন, তাদের অভিযোগ পর্যায়ক্রমে নিষ্পত্তির মাধ্যমে পেমেন্ট গেটওয়ে অথবা ব্যাংক হিসাবে জব্দকৃত টাকা
ছাড়করণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে শুধু অনলাইন পোর্টালে (https://dncrp.portal.gov.bd/) অভিযোগ দায়েরের পরামর্শ দেওয়া হলো। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আগামী ১৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের মধ্যে ডিজিটাল কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো পাওনাদার গ্রাহক ও বিক্রেতার তালিকা দাখিল না করলে পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা টাকা ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা ২০২১ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্টের সার্কুলার নং ০৮ /২০২১, তারিখ: ৩০ জুন ২০২১ অনুসারে সংশ্লিষ্ট গ্রাহক ও বিক্রেতাদের অনুকূলে পর্যায়ক্রমে ছাড়করণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া যে সব গ্রাহক ও বিক্রেতা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করবেন, তাদের অভিযোগ পর্যায়ক্রমে নিষ্পত্তির মাধ্যমে পেমেন্ট গেটওয়ে অথবা ব্যাংক হিসাবে জব্দকৃত টাকা
ছাড়করণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।