
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজা নিয়ে জাতিসংঘের ৭২ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে যা আছে

আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধকে গণহত্যা বলছে জাতিসংঘের তদন্ত সংস্থা

কাতারে আর হামলা চালাবে না ইসরায়েল: ট্রাম্প

নেপাল, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, তবে কি দক্ষিণ এশিয়া জেন-জি বিপ্লবের উর্বর ভূমি?

পরামর্শ ছাড়াই মন্ত্রী নিয়োগে নেপালে ফের বিক্ষোভ

আলজেরিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
ইসরায়েল হামলা চালালে ‘পুরো দায়’ নিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে : ইরান

ইরান সতর্ক করেছে, যদি ইসরায়েল ইরানে পাল্টা হামলা চালায়, তবে এর ‘পুরো দায়’ যুক্তরাষ্ট্রকে নিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ইসরায়েলের হামলার সম্ভাবনা নিয়ে একটি মন্তব্যের পর এ হুঁশিয়ারি জারি করেছে তেহরান।
সোমবার (২১ অক্টোবর) জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস ও নিরাপত্তা পরিষদের উদ্দেশ্যে একটি চিঠি পাঠান ইরানের রাষ্ট্রদূত আমির সাঈদ ইরাভানি।
সেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মন্তব্যকে ‘গভীর উদ্বেগজনক ও উসকানিমূলক’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
এর আগে ১ অক্টোবর, ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। এ হামলার পর, শুক্রবার এক সাংবাদিক বাইডেনের কাছে জানতে চান, ইরানের হামলার প্রতিশোধে ইসরায়েল কীভাবে এবং কখন পদক্ষেপ নেবে। বাইডেন সেদিনের উত্তরে ‘হ্যাঁ’ মন্তব্য করে ইরানে হামলা হওয়ার
সম্ভাবনার কথা জানান। চিঠিতে ইরানের রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘বাইডেনের এ উত্তেজনামূলক বক্তব্য গভীর উদ্বেগের কারণ। এটি ইসরায়েলের অবৈধ সামরিক আগ্রাসনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত অনুমোদন এবং সমর্থনকে ইঙ্গিত করে।’ আমির সাঈদ ইরাভানি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের মূলনীতি লঙ্ঘন করে ইরানে ইসরায়েলের যে কোনো আগ্রাসনের উসকানি দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ‘পুরো দায়’ নিতে হবে। উল্লেখ্য, ১ অক্টোবর হিজবুল্লাহ ও হামাসের প্রধানদের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে ইরান এ হামলা চালিয়েছিল। ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বাইডেনকে জানান, তিনি ইরানের সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালাতে চান, তবে এতে পারমাণবিক এবং জ্বালানি তেল-সংশ্লিষ্ট স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে না বলে অঙ্গীকার করেন
নেতানিয়াহু।
সম্ভাবনার কথা জানান। চিঠিতে ইরানের রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘বাইডেনের এ উত্তেজনামূলক বক্তব্য গভীর উদ্বেগের কারণ। এটি ইসরায়েলের অবৈধ সামরিক আগ্রাসনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত অনুমোদন এবং সমর্থনকে ইঙ্গিত করে।’ আমির সাঈদ ইরাভানি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের মূলনীতি লঙ্ঘন করে ইরানে ইসরায়েলের যে কোনো আগ্রাসনের উসকানি দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ‘পুরো দায়’ নিতে হবে। উল্লেখ্য, ১ অক্টোবর হিজবুল্লাহ ও হামাসের প্রধানদের হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে ইরান এ হামলা চালিয়েছিল। ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বাইডেনকে জানান, তিনি ইরানের সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালাতে চান, তবে এতে পারমাণবিক এবং জ্বালানি তেল-সংশ্লিষ্ট স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে না বলে অঙ্গীকার করেন
নেতানিয়াহু।