ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে অনুমোদন – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে অনুমোদন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৩ মার্চ, ২০২৫ | ৪:৪৮ 26 ভিউ
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শনিবার নতুন এ নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের একটি আদেশ বাতিল করা হয়েছে। সেই আদেশ সরকারি ও ফেডারেল অর্থায়নপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোকে ইংরেজি না জানা ব্যক্তিদের ভাষাগত সহায়তা দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। গার্ডয়ান, এএফপি, এপি। নতুন এ আইনের ফলে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি সংস্থা ও যেসব প্রতিষ্ঠান ফেডারেল অর্থায়ন পায়, তাদের নথিপত্র ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে অবশ্যই ইংরেজি ব্যবহার করতে হবে। তবে ইংরেজি ছাড়া অন্য ভাষায় নথি ও পরিষেবা প্রদান চালিয়ে যাবে কি না- সে সিদ্ধান্ত নেওয়ারও সুযোগ রাখা হয়েছে। ট্রাম্পের

আদেশে বলা হয়েছে, ‘ইংরেজিকে সরকারি (দাপ্তরিক) ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করলে যোগাযোগ সহজতর হবে, জাতীয় মূল্যবোধ আরও দৃঢ় হবে এবং একটি ঐক্যবদ্ধ ও কার্যকর সমাজ গড়ে উঠবে।’ এতে আরও বলা হয়েছে, ‘নতুন আমেরিকানদের স্বাগত জানানোর ক্ষেত্রে আমাদের জাতীয় ভাষা শেখার ও গ্রহণের নীতি যুক্তরাষ্ট্রকে একটি অভিন্ন আবাস হিসেবে গড়ে তুলবে এবং নতুন নাগরিকদের আমেরিকান স্বপ্ন অর্জনের পথে ক্ষমতায়িত করবে।’ নির্বাহী আদেশে আরও বলা হয়, ‘ইংরেজি জানা কেবল অর্থনৈতিক সুযোগের দ্বার উন্মুক্ত করে না, এটি নতুন অভিবাসীদের তাদের সম্প্রদায়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে, জাতীয় ঐতিহ্যে অংশ নিতে এবং সমাজে অবদান রাখতে সহায়তা করে।’ ইউএস ইংলিশ নামক এক সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ৩০টিরও বেশি

রাজ্য ইতিমধ্যে ইংরেজিকে সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করেছে। সংগঠনটি যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ইংরেজি প্রতিষ্ঠার পক্ষে কাজ করে। কংগ্রেসের আইনপ্রণেতারা কয়েক দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বিভিন্ন আইন প্রস্তাব এনেছেন, তবে সেই প্রচেষ্টা সফল হয়নি। গত মাসে ট্রাম্পের অভিষেকের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই নতুন প্রশাসন হোয়াইট হাউসের সরকারি ওয়েবসাইটের স্প্যানিশ ভাষার সংস্করণ সরিয়ে দেয়। এই পরিবর্তনে হিস্পানিক অধিকার সংগঠনসহ অনেকেই হতাশা প্রকাশ করেন। হোয়াইট হাউস তখন জানিয়েছিল, তারা ওয়েবসাইটের স্প্যানিশ সংস্করণ পুনরায় চালু করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে শনিবার পর্যন্ত সেটি পুনরায় চালু করা হয়নি। এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা জানতে চাইলে হোয়াইট

হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি। ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে ওয়েবসাইটের স্প্যানিশ সংস্করণ বন্ধ করে দিয়েছিলেন, যা ২০২১ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অভিষেকের পর পুনরায় চালু করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
চায়ের দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ জবি ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এনসিপিতে বিশেষ কমিটি গঠন ‘পতিতাদের শ্রমিক ঘোষণার প্রস্তাব ইসলামের সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ নারী সংস্কার কমিশন ও তাদের প্রস্তাবনা বাতিলের আহ্বান লেবাননে বিস্ফোরণে তিন সেনা নিহত মৃত্যুপুরী গাজায় মৃত্যুঞ্জয়ী কিশোরী গাজায় জীর্ণ তাঁবুতে শীর্ণ জীবন ভারতে দলিত তরুণকে অপহরণ, নির্যাতন ও যৌন হেনস্তার অভিযোগ বিশেষ সম্মাননা পেলেন বুবলী জাবিতে নতুন ভবনের স্থান নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক, যা জানালো কর্তৃপক্ষ বন্ধুদের পছন্দের রিলস পাঠানোর নতুন ফিচার আনল ইনস্টাগ্রাম রাজনৈতিক বিবেচনায় আর কোনো নতুন ব্যাংক নয় লেবাননে বিস্ফোরণে তিন সেনা নিহত লেবাস বদলে বাজার নিয়ন্ত্রণে সিন্ডিকেট ঘাটতি পূরণে বিদেশি ঋণে নির্ভরতা ৯৮ বছর ধরে চলছে কুরআন তিলাওয়াত বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত তোফায়েলের পালক পুত্রের ৩৪ কোটি টাকার সম্পদ! বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রকল্প বাতিল নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রক্রিয়ায় পাশে থাকবে তুরস্ক