
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাশুড়ির অত্যাচারে পুত্রবধূর আত্মহত্যা চেষ্টা, সইতে না পেরে নিজেকেই শেষ করেন পলাশ

বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমান খানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

সহকারী ভূমি কর্মকর্তাসহ বরখাস্ত ২

সীমান্তে পরিচয়পত্রহীন ৯৬ জনকে পুশইন

সীমান্তের জেলার এসপিদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

বিজেজিইএ’র নতুন চেয়ারম্যান বাবুল, সি. ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
ইঁদুরের খাঁচায় মিললো বিরল প্রজাতির গন্ধগোকুল

মাদারীপুরে বিরল প্রজাতির প্রাণী একটি গন্ধগোকুল আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে মাদারীপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের পাকদী এলাকায় এটিকে আটক করেন স্থানীয় এক কৃষক মনির তালুকদার। প্রাণীটির শরীর থেকে সুগদ্ধ ছড়াচ্ছে এমন খবরে গন্ধগোকুল দেখতে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ।
জানা গেছে, বিরল এই প্রাণীটি ধরা পড়ে ইঁদুর মারা ফাঁদের খাঁচায়। পরে এটিকে অন্য একটি বড় খাঁচায় সংরক্ষণ করা হয়। বিলুপ্ত প্রাণীটিকে কেউ বলছেন তাল খাটাশ, কেউ বলছেন ভোদর, আবার কেউ বলেন সাইরেল। মূলত বনজঙ্গল ও পুরনো এলাকার গাছপালায় এই প্রাণীটির আবাসস্থল। এর শরীর থেকে বের হয় পোলাও চালের সুগদ্ধ। তাই এটিকে ডাকা হয় গন্ধগোকুল নামে। ইউটিউব ও ফেসবুকে বেশ
পরিচিতি থাকলেও গাছপালা কমে যাওয়ায় দিনদিন কমছে গন্ধগোকুলের সংখ্যাও। মাদারীপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের পাকদী এলাকায় প্রাণীটি আটকের পর দেখতে ভিড় করেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ। খবর পেয়ে বুধবার বিকালে ঘটনাস্থল গিয়ে প্রাণীটিকে নিয়ে যায় বন বিভাগের কর্মকর্তারা। চিড়িয়াখানা বা খুলনা বনাঞ্চলে এটিকে অবমুক্ত করার কথা জানান তারা। স্থানীয় বাসিন্দা মো. ফারুক মিয়া বলেন, ‘বিরল প্রাণীটি এর আগে আমরা কখনই দেখি নাই। তাই দেখতে আসলাম। পরে ইউটিউবে সার্চ করে দেখলাম এটি গদ্ধগোকুল নামে পরিচিত।’ স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী সিজান ইসলাম রাফি বলেন, ‘এর আগে এমন একটি প্রাণী আমি চিড়িয়াখানা ও ইউটিউবেও দেখেছিলাম। এটিকে আমরা ভোদর নামে জানি। প্রাণীটি আটক হয়েছে এমন খবর শুনে বন্ধুদের সঙ্গে
দেখতে আসলাম। এখানে এসে খুব মজা করছি।’ বিরল প্রাণীটি উদ্ধারাকারী কৃষক মনির তালুকদার বলেন, ‘৮-১০ দিন আগে এটিকে দেখা যায় পাকদী এলাকায়। প্রাণীটি আশপাশের বাগানে ঘোরাফেরা করছে এমনটাও লক্ষ্য করা যায়। তারপর থেকে বিভিন্ন প্রচেষ্টায় ইঁদুরের খাঁচায় গন্ধগোকুলকে আটক হয়। পরে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’ সামাজিক বন বিভাগ মাদারীপুর অফিসের বাগান মালী মো. হুমায়ুন কবির বলেন, ‘এক সময়ে গন্ধগোকুল প্রাণী অনেক দেখা গেলেও এখন আর দেখা যায় না। মনির তালুকদার এটিকে উদ্ধার করেছেন। প্রাণীটি আপাতত মাদারীপুর অফিসে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, পরে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে চিড়িয়াখানা কিংবা খুলনা বনাঞ্চলে এটিকে অবমুক্ত করা হবে।’ উলেখ্য, এর আগে ২০২২
সালের ৭ জানুয়ারি ডাসার উপজেলার পশ্চিম বালিগ্রাম থেকে এমন আরেকটি গন্ধগোকুল উদ্ধার করেন এলাকাবাসী। পরে প্রশাসন ও বন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে খুলনা বনাঞ্চলের প্রাণীটিকে অবমুক্ত করা হয়।
পরিচিতি থাকলেও গাছপালা কমে যাওয়ায় দিনদিন কমছে গন্ধগোকুলের সংখ্যাও। মাদারীপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের পাকদী এলাকায় প্রাণীটি আটকের পর দেখতে ভিড় করেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ। খবর পেয়ে বুধবার বিকালে ঘটনাস্থল গিয়ে প্রাণীটিকে নিয়ে যায় বন বিভাগের কর্মকর্তারা। চিড়িয়াখানা বা খুলনা বনাঞ্চলে এটিকে অবমুক্ত করার কথা জানান তারা। স্থানীয় বাসিন্দা মো. ফারুক মিয়া বলেন, ‘বিরল প্রাণীটি এর আগে আমরা কখনই দেখি নাই। তাই দেখতে আসলাম। পরে ইউটিউবে সার্চ করে দেখলাম এটি গদ্ধগোকুল নামে পরিচিত।’ স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী সিজান ইসলাম রাফি বলেন, ‘এর আগে এমন একটি প্রাণী আমি চিড়িয়াখানা ও ইউটিউবেও দেখেছিলাম। এটিকে আমরা ভোদর নামে জানি। প্রাণীটি আটক হয়েছে এমন খবর শুনে বন্ধুদের সঙ্গে
দেখতে আসলাম। এখানে এসে খুব মজা করছি।’ বিরল প্রাণীটি উদ্ধারাকারী কৃষক মনির তালুকদার বলেন, ‘৮-১০ দিন আগে এটিকে দেখা যায় পাকদী এলাকায়। প্রাণীটি আশপাশের বাগানে ঘোরাফেরা করছে এমনটাও লক্ষ্য করা যায়। তারপর থেকে বিভিন্ন প্রচেষ্টায় ইঁদুরের খাঁচায় গন্ধগোকুলকে আটক হয়। পরে বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’ সামাজিক বন বিভাগ মাদারীপুর অফিসের বাগান মালী মো. হুমায়ুন কবির বলেন, ‘এক সময়ে গন্ধগোকুল প্রাণী অনেক দেখা গেলেও এখন আর দেখা যায় না। মনির তালুকদার এটিকে উদ্ধার করেছেন। প্রাণীটি আপাতত মাদারীপুর অফিসে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, পরে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে চিড়িয়াখানা কিংবা খুলনা বনাঞ্চলে এটিকে অবমুক্ত করা হবে।’ উলেখ্য, এর আগে ২০২২
সালের ৭ জানুয়ারি ডাসার উপজেলার পশ্চিম বালিগ্রাম থেকে এমন আরেকটি গন্ধগোকুল উদ্ধার করেন এলাকাবাসী। পরে প্রশাসন ও বন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে খুলনা বনাঞ্চলের প্রাণীটিকে অবমুক্ত করা হয়।