
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ট্রাম্পের হুমকি পাত্তাই দিল না আফগানরা

৩ দেশের স্বীকৃতিতে নাখোশ ইসরায়েল

ফিলিস্তিনকে ৩ দেশের স্বীকৃতিতে কী লাভ?

সংকটের দায় কাঁধে চাপাতেই কি প্রথমবার নারী প্রধানমন্ত্রী বেছে নিচ্ছে জাপান?

হঠাৎ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন মোদি, বাড়ছে গুঞ্জন

রাজপথে নামতে যাচ্ছে এশিয়ার আরেক দেশের মানুষ

পাকিস্তানের যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরাইল পর্যন্ত পৌঁছাতে সক্ষম
আরও ভয়ংকর হচ্ছে উত্তর কোরিয়া

দিন দিন আরও ভয়ংকর হচ্ছে উত্তর কোরিয়া। কিমের দেশে তৈরি হচ্ছে পারমাণবিক সব শক্তিশালী যুদ্ধাস্ত্র। দেশটির সক্ষমতা এই পর্যায়ে পৌঁছেছে যে প্রতিবছর ১০-২০টি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারবে। সোমবার এই সতর্কবার্তা দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ং।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মতে, উত্তর কোরিয়া আনুমানিক ৫০টি ওয়্যারহেড তৈরি করেছে। এছাড়াও দেশটির কাছে ৪০টি পর্যন্ত পারমাণবিক বোমা তৈরির জন্য বিচ্ছিন্ন উপাদান রয়েছে। এএফপি।
আগের সরকারের কঠোর নীতি এবং উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে কূটনীতির অভাবের কথা উলেখ করে লি বলেন, ‘আমরা উত্তর কোরিয়াকে নিরুৎসাহিত করার এবং নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছি। কিন্তু ফলাফল হলো উত্তর কোরিয়া তার পারমাণবিক কর্মসূচি বিকাশ অব্যাহত
রেখেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কঠিন সত্য হলো, গত তিন থেকে চার বছরে উত্তর কোরিয়ার কাছে থাকা পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।’ কিমের সঙ্গে এ বছরই বৈঠক করতে চান ট্রাম্প : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার বলেছেন, তিনি চলতি বছরেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠক করতে চান। তিনি আরও বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ে আরও আলোচনার জন্য তিনি প্রস্তুত। দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট লি জে মিউং সোমবার প্রথমবারের মতো হোয়াইট হাউজ সফর করেন। ওভাল অফিসে তাকে স্বাগত জানিয়ে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘ভবিষ্যতে উপযুক্ত সময়ে কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকের অপেক্ষায় আছি।’ ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি এ বছরই
তার সঙ্গে বৈঠক করতে চাই।’ জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বাণিজ্য চুক্তি হয়। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক আরোপ থেকে ছাড় পায়। তবে এখনো দুই দেশ পারমাণবিক শক্তি, সামরিক ব্যয় ও যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ কোরিয়ার ৩৫ হাজার কোটি ডলারের বিনিয়োগের প্রতিশ্র“তিসহ এ সংক্রান্ত চুক্তির বিস্তারিত নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। ট্রাম্পের বক্তব্যের বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিল রয়টার্স। তবে তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ সামরিক মহড়ায় প্রমাণ হয়েছে, ওয়াশিংটন কোরীয় উপদ্বীপ দখল এবং অঞ্চলটির দেশগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করতে চায়। ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ট্রাম্প প্রথম
মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময় তার উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সরাসরি কূটনীতি শুরু হয়েছিল। তবে তখন উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কার্যক্রম বন্ধ করার মতো কোনো চুক্তি হয়নি।
রেখেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কঠিন সত্য হলো, গত তিন থেকে চার বছরে উত্তর কোরিয়ার কাছে থাকা পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।’ কিমের সঙ্গে এ বছরই বৈঠক করতে চান ট্রাম্প : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার বলেছেন, তিনি চলতি বছরেই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠক করতে চান। তিনি আরও বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য নিয়ে আরও আলোচনার জন্য তিনি প্রস্তুত। দক্ষিণ কোরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট লি জে মিউং সোমবার প্রথমবারের মতো হোয়াইট হাউজ সফর করেন। ওভাল অফিসে তাকে স্বাগত জানিয়ে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, ‘ভবিষ্যতে উপযুক্ত সময়ে কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকের অপেক্ষায় আছি।’ ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি এ বছরই
তার সঙ্গে বৈঠক করতে চাই।’ জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বাণিজ্য চুক্তি হয়। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ শুল্ক আরোপ থেকে ছাড় পায়। তবে এখনো দুই দেশ পারমাণবিক শক্তি, সামরিক ব্যয় ও যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ কোরিয়ার ৩৫ হাজার কোটি ডলারের বিনিয়োগের প্রতিশ্র“তিসহ এ সংক্রান্ত চুক্তির বিস্তারিত নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। ট্রাম্পের বক্তব্যের বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিল রয়টার্স। তবে তাৎক্ষণিক সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার যৌথ সামরিক মহড়ায় প্রমাণ হয়েছে, ওয়াশিংটন কোরীয় উপদ্বীপ দখল এবং অঞ্চলটির দেশগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করতে চায়। ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ট্রাম্প প্রথম
মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময় তার উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে সরাসরি কূটনীতি শুরু হয়েছিল। তবে তখন উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কার্যক্রম বন্ধ করার মতো কোনো চুক্তি হয়নি।