![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/4-26-2501210612.jpg)
ওবায়দুল কাদেরের অবস্থান শনাক্ত!
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/5-26-2501210638.jpg)
হাজার বছরেও ক্ষমতার মুখ দেখবে না আওয়ামী লীগ: ইনু
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/Untitled-3-672def7a74b32-678f849bbbcc6.jpg)
এখনই নয়, ন্যূনতম সংস্কার করেই নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/Nurul-huq-nur.jpg)
আওয়ামী লীগ ফিরলে ভয়ঙ্কর রূপেই ফিরবে: নুর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/ezgif-3-f108cc966d-678ea8f266f00.jpg)
জামায়াতের এমন ভাব যে ক্ষমতায় চলে এসেছে: গয়েশ্বর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/GM-Kader-py-678e2757d4589.jpg)
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: জিএম কাদের
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/4554451.jpg)
৪ স্ত্রীর পাশাপাশি ১০০ বাঁদি রাখা নিয়ে তোপের মুখে মুফতি কাসেমী
আওয়ামী লীগের মোট ১৩৩ ভিআইপি গ্রেপ্তার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/01/10-23-2501210910.jpg)
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর হত্যাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় সালমান এফ রহমান, তৈফিক ই ইলাহী চৌধুরী, আনিসুল হক, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু সহ ১৩৩ জন ভিআইপি কে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও কাশিমপুর সহ বিভিন্ন কারাগারে থাকা ১১০ ভিআইপি বন্দিকে বিশেষ ডিভিশন দেওয়া হয়েছে। তবে ভিআইপি হিসেবে কারাগারে আটক বাইশজন সাবেক সংসদ সদস্যসহ ২৩ জন এখনো পাননি ডিভিশন।
অভ্যুত্থানে পাঁচ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনার। দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান তিনি। এরপর শুরু হয় গ্রেফতার অভিযান। এক এক করে কারাগারে পাঠানো হয় এক সময়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের। কারা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে
বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা ভিআইপি হিসেবে ডিভিশন পেয়েছেন ১১০ জন। তাদের মধ্যে আছেন শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা ডক্টর তওফিক ই ইলাহী চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক মন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ ফারুক খান, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক মন্ত্রী দীপু মনিসহ ঊনত্রিশ জন সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী। এছাড়া ২২ জন সাবেক সংসদ সদস্য, ৪৪ জন সরকারি কর্মকর্তা ও অন্যান্য পেশার ১৫ জন রয়েছেন কারাগারে। ভিআইপি হিসেবে কারাগারে আটক ২২ এমপিসহ ২৩ জন ডিভিশন
চেয়ে আবেদন করলেও এখনো অনুমোদন মেলেনি। সাধারণ বন্দি হিসেবেই কারাগারে থাকতে হচ্ছে তাদের। ভিআইপি ১৩৩ বন্দিকে দেশের ১৫ টি কারাগারে রাখা হয়েছে। আইজি প্রিজন্স বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ মোতাহের হোসেন বলেন, সরকারি প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তারা অটোমেটিক্যালি তারা ডিভিশন পেয়ে থাকেন। এমপি মিনিস্টার তারপর অন্যান্য ব্যবসায়ী যারা আছেন, এরকম কিছু এমপি অথবা বিশিষ্ট ব্যক্তি আছেন যাদের আবেদন পেন্ডিং আছে বা ডিভিশন পাননি তারা। কারা অধিদপ্তর বলছে, আদালত বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমোদন সাপেক্ষে ডিভিশন এক ও ডিভিশন টু’তে দেয়া হয়। ডিভিশন পাওয়া বন্দি এক বা একাধিক বন্দির সঙ্গে থাকতে একটি কক্ষ বরাদ্দ পান। সেখানে থাকে একটি চেয়ার ও একটি টেবিলও। এসব বন্দিদের জন্য আলাদা
শৌচাগার থাকে। প্রতিদিন একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিক পান বন্দিরা। কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে টেলিভিশন ও পান তারা। নির্ধারিত বরাদ্দের টাকায় বন্দির নিজের পছন্দের খাবার তালিকা রান্নার জন্য বলতে পারেন। ১৫ দিন বা এক মাসে স্বজনদের সঙ্গে একবার সাক্ষাৎ করতে পারেন। আইজি প্রিজন্স বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ মোতাহের হোসেন আরো বলেন, ভিআইপি বন্দিরা এলে অথোরাইজেশন যদি বলি আমি নাইনটি সিক্স স্কয়ারফিট হচ্ছে উনাদের জন্য অথোরাইজেশন বা বিল্ডিং ভেদে জায়গা ভেদে একটু হেরফের হতে পারে। কিছু এডিশনাল প্রোটিনের পরিমাণ, কিছু অন্যান্য বন্দীদের থেকে বেশি পরিমাণ প্রোটিন পান। ডিভিশন পাওয়া বন্দির তত্ত্বাবধানে একজন কয়েদিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।৫ আগস্ট পরবর্তী বন্দির সংখ্যা বেড়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয়
কারাগার ও কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে। এই দুই কারাগারে সব মিলিয়ে বন্দি আছেন দশ হাজার একশ দুই জন।ঢাকা এবং কাশিমপুরে এক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জটা বেশি।
বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা ভিআইপি হিসেবে ডিভিশন পেয়েছেন ১১০ জন। তাদের মধ্যে আছেন শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা ডক্টর তওফিক ই ইলাহী চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক মন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ ফারুক খান, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক মন্ত্রী দীপু মনিসহ ঊনত্রিশ জন সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী। এছাড়া ২২ জন সাবেক সংসদ সদস্য, ৪৪ জন সরকারি কর্মকর্তা ও অন্যান্য পেশার ১৫ জন রয়েছেন কারাগারে। ভিআইপি হিসেবে কারাগারে আটক ২২ এমপিসহ ২৩ জন ডিভিশন
চেয়ে আবেদন করলেও এখনো অনুমোদন মেলেনি। সাধারণ বন্দি হিসেবেই কারাগারে থাকতে হচ্ছে তাদের। ভিআইপি ১৩৩ বন্দিকে দেশের ১৫ টি কারাগারে রাখা হয়েছে। আইজি প্রিজন্স বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ মোতাহের হোসেন বলেন, সরকারি প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তারা অটোমেটিক্যালি তারা ডিভিশন পেয়ে থাকেন। এমপি মিনিস্টার তারপর অন্যান্য ব্যবসায়ী যারা আছেন, এরকম কিছু এমপি অথবা বিশিষ্ট ব্যক্তি আছেন যাদের আবেদন পেন্ডিং আছে বা ডিভিশন পাননি তারা। কারা অধিদপ্তর বলছে, আদালত বা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমোদন সাপেক্ষে ডিভিশন এক ও ডিভিশন টু’তে দেয়া হয়। ডিভিশন পাওয়া বন্দি এক বা একাধিক বন্দির সঙ্গে থাকতে একটি কক্ষ বরাদ্দ পান। সেখানে থাকে একটি চেয়ার ও একটি টেবিলও। এসব বন্দিদের জন্য আলাদা
শৌচাগার থাকে। প্রতিদিন একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি দৈনিক পান বন্দিরা। কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে টেলিভিশন ও পান তারা। নির্ধারিত বরাদ্দের টাকায় বন্দির নিজের পছন্দের খাবার তালিকা রান্নার জন্য বলতে পারেন। ১৫ দিন বা এক মাসে স্বজনদের সঙ্গে একবার সাক্ষাৎ করতে পারেন। আইজি প্রিজন্স বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মোহাম্মদ মোতাহের হোসেন আরো বলেন, ভিআইপি বন্দিরা এলে অথোরাইজেশন যদি বলি আমি নাইনটি সিক্স স্কয়ারফিট হচ্ছে উনাদের জন্য অথোরাইজেশন বা বিল্ডিং ভেদে জায়গা ভেদে একটু হেরফের হতে পারে। কিছু এডিশনাল প্রোটিনের পরিমাণ, কিছু অন্যান্য বন্দীদের থেকে বেশি পরিমাণ প্রোটিন পান। ডিভিশন পাওয়া বন্দির তত্ত্বাবধানে একজন কয়েদিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।৫ আগস্ট পরবর্তী বন্দির সংখ্যা বেড়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয়
কারাগার ও কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে। এই দুই কারাগারে সব মিলিয়ে বন্দি আছেন দশ হাজার একশ দুই জন।ঢাকা এবং কাশিমপুরে এক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জটা বেশি।