
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আগামী ২৪ জুলাইয়ের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত

আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই

শিক্ষার্থীদের দিয়ে এইচএসসির খাতার বৃত্ত ভরাট, ব্যবস্থা নিচ্ছে বোর্ড

শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় উত্তাল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়

এসএসসি পরীক্ষায় পাসের দাবিতে শিক্ষা বোর্ডের সামনে বিক্ষোভ

জবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা দিলেন শিক্ষার্থীরা
আইএসপিআরের খাতায় ৩১, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ২৯ জন: লাশ গুমের খবরে ক্ষিপ্ত শিক্ষার্থীরা

উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা নিয়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের মধ্যে তথ্যগত ভিন্নতা দেখা দিয়েছে।
২২শে জুলাই, মঙ্গলবার দুপুরে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩১ জন নিহত হয়েছেন এবং ১৬৫ জন আহত অবস্থায় রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
তালিকা অনুসারে বিভিন্ন হাসপাতালে নিহতের সংখ্যা নিম্নরূপ: জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নিহত ১০, ঢাকা সিএমএইচে নিহত ১৬, ঢাকা মেডিকেলে নিহত ১, লুবনা জেনারেল হাসপাতালে নিহত ২, উত্তরা আধুনিক হাসপাতাল নিহত ১, ইউনাইটেড হাসপাতালে নিহত ১ জন।
তবে মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর
রহমান জানান, দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৯ জন নিহত হয়েছেন। ৬৯ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এর মধ্যে সিএমএইচে রয়েছেন ১৫ জন, যাদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা গুরুতর। শারীরিক উন্নতি হওয়ায় দুইজনকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে এবং ১০ জনকে আপাতত শঙ্কামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি বলেন, চারজন নিখোঁজ এবং ছয়জনের দেহাবশেষ শনাক্ত করা যায়নি, ডিএনএ পরীক্ষার অপেক্ষায় আছি। দুই ভিন্ন সংস্থার এই দ্বিমুখী তথ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে সংবাদমাধ্যম, সাধারণ মানুষ ও নিহতদের পরিবারের মধ্যে। চিকিৎসা সহায়তায় আসছেন বিদেশি চিকিৎসক ও নার্স আহতদের চিকিৎসায় সহায়তা দিতে সিঙ্গাপুর থেকে একজন চিকিৎসক এবং দুইজন অভিজ্ঞ নার্স ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে রওনা হয়েছেন বলে জানান ডা. সায়েদুর। তিনি বলেন, “তাদের কাজ হবে গুরুতর
রোগীদের নিরীক্ষা করে চিকিৎসা ব্যবস্থায় পরামর্শ দেওয়া এবং প্রয়োজনে কাউকে বিদেশে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তে সহায়তা করা।” বর্তমানে অন্তত ১০ জনকে আপাতভাবে শঙ্কামুক্ত ঘোষণা করা হলেও বেশিরভাগ দগ্ধ শিক্ষার্থী ও আহত শিক্ষক এখনো ৭২ ঘণ্টার ‘ক্রিটিক্যাল উইন্ডো’র মধ্যে আছেন। ব্যবহৃত হচ্ছে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ ধরনের ওষুধ। এর আগে, রোববার বিমান বিধ্বস্তের পরদিন ঘটনাস্থলেই অন্তত ১৯টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মইন উদ্দিন। তবে সেই সময়ই আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) নিহতের সংখ্যা ১৮ বলে নিশ্চিত করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এর মধ্যে ঘটনাস্থলের বাইরেই রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে আরও অন্তত তিনজনের মৃত্যুর খবর সংবাদমাধ্যমে নিশ্চিতভাবে প্রকাশিত হয়—যা
আইএসপিআরের ঘোষণার সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। এই তথ্যগত ফারাক ও সময়ভেদে পাওয়া ঘোষণাগুলো নিহতের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের বক্তব্য থেকেও আভাস মিলছে—আসল মৃত্যু সংখ্যা অনেক বেশি, যার সবটাই এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
রহমান জানান, দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৯ জন নিহত হয়েছেন। ৬৯ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এর মধ্যে সিএমএইচে রয়েছেন ১৫ জন, যাদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা গুরুতর। শারীরিক উন্নতি হওয়ায় দুইজনকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে এবং ১০ জনকে আপাতত শঙ্কামুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি বলেন, চারজন নিখোঁজ এবং ছয়জনের দেহাবশেষ শনাক্ত করা যায়নি, ডিএনএ পরীক্ষার অপেক্ষায় আছি। দুই ভিন্ন সংস্থার এই দ্বিমুখী তথ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে সংবাদমাধ্যম, সাধারণ মানুষ ও নিহতদের পরিবারের মধ্যে। চিকিৎসা সহায়তায় আসছেন বিদেশি চিকিৎসক ও নার্স আহতদের চিকিৎসায় সহায়তা দিতে সিঙ্গাপুর থেকে একজন চিকিৎসক এবং দুইজন অভিজ্ঞ নার্স ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে রওনা হয়েছেন বলে জানান ডা. সায়েদুর। তিনি বলেন, “তাদের কাজ হবে গুরুতর
রোগীদের নিরীক্ষা করে চিকিৎসা ব্যবস্থায় পরামর্শ দেওয়া এবং প্রয়োজনে কাউকে বিদেশে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তে সহায়তা করা।” বর্তমানে অন্তত ১০ জনকে আপাতভাবে শঙ্কামুক্ত ঘোষণা করা হলেও বেশিরভাগ দগ্ধ শিক্ষার্থী ও আহত শিক্ষক এখনো ৭২ ঘণ্টার ‘ক্রিটিক্যাল উইন্ডো’র মধ্যে আছেন। ব্যবহৃত হচ্ছে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ ধরনের ওষুধ। এর আগে, রোববার বিমান বিধ্বস্তের পরদিন ঘটনাস্থলেই অন্তত ১৯টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মইন উদ্দিন। তবে সেই সময়ই আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) নিহতের সংখ্যা ১৮ বলে নিশ্চিত করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এর মধ্যে ঘটনাস্থলের বাইরেই রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে আরও অন্তত তিনজনের মৃত্যুর খবর সংবাদমাধ্যমে নিশ্চিতভাবে প্রকাশিত হয়—যা
আইএসপিআরের ঘোষণার সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। এই তথ্যগত ফারাক ও সময়ভেদে পাওয়া ঘোষণাগুলো নিহতের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের বক্তব্য থেকেও আভাস মিলছে—আসল মৃত্যু সংখ্যা অনেক বেশি, যার সবটাই এখনো প্রকাশ করা হয়নি।