ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিউইয়র্কে বাফলো আওয়ামী লীগের ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা।
নিউ ইয়র্ক সিটির যে আসনে লড়বেন ল্যান্ডার, সমর্থন মামদানির
অ্যামেরিকায় বড় হামলার পরিকল্পনা, বন্দুক ভর্তি গাড়িসহ পাক-বংশোদ্ভূত যুবক গ্রেপ্তার
নিউইয়র্কে ‘অর্থহীন’র প্রথম কনসার্ট ৩০ নভেম্বর
৪ ঘণ্টায় সাতজন গুলিবিদ্ধ
বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে নিউইয়র্কে ‘লালন পরিষদ ইউএসএ’-এর সমাবেশ
নিউইয়র্কে ফ্ল্যাট, হীরাখচিত মুকুট ও ব্যক্তিগত বিমান, মিথিলা কি পাবেন সেই স্বপ্নের চাবি?
অ্যাডামসের মামলা প্রত্যাহারে কাজ করছে ট্রাম্পের বিচার বিভাগ!
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের বিচার বিভাগ (ডিওজে)। ফেডারেল প্রসিকিউটরদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ডিওজে কর্মকর্তারা, যেখানে মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এরিক অ্যাডামসের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তুরস্কের সরকারি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিলাসবহুল ভ্রমণের সুবিধা ও অবৈধ নির্বাচনী অনুদান গ্রহণ করেছেন। এর বিনিময়ে তিনি নিউইয়র্ক সিটিতে তুরস্কের কূটনৈতিক ভবনের অনুমোদন সহজ করার চেষ্টা করেছেন বলে দাবি করা হচ্ছে। অ্যাডামস অবশ্য এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন।
বিচার বিভাগের এই সিদ্ধান্তের পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে কি না, তা নিয়ে শুরু হয়েছে
বিতর্ক। বিশেষ করে, সম্প্রতি ট্রাম্প ও অ্যাডামসের ব্যক্তিগত বৈঠকের পর
থেকেই এই আলোচনার সূত্রপাত। হোয়াইট হাউসে দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করার আগে ট্রাম্প মার-এ-লাগোতে অ্যাডামসের সঙ্গে দেখা করেন। বৈঠক শেষে অ্যাডামস দাবি করেন, তাদের আলোচনায় আইনি বিষয়টি স্থান পায়নি, বরং নিউইয়র্কে শিল্প-কারখানা ফেরানো এবং গাজা যুদ্ধবিরতির মতো বিষয় ছিল আলোচনার কেন্দ্রে। তবে, ট্রাম্প এর আগে প্রকাশ্যে বলেছিলেন যে অ্যাডামসের বিরুদ্ধে মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে এবং একপর্যায়ে তাকে ক্ষমা করার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি। যদিও ম্যানহাটনের ফেডারেল প্রসিকিউটররা এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেননি, তবু রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্প-অ্যাডামস সম্পর্কের উন্নতি এই মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। মামলাটি প্রত্যাহার করা হলে, তা ট্রাম্প প্রশাসনের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে নতুন বিতর্কের
জন্ম দিতে পারে।
থেকেই এই আলোচনার সূত্রপাত। হোয়াইট হাউসে দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করার আগে ট্রাম্প মার-এ-লাগোতে অ্যাডামসের সঙ্গে দেখা করেন। বৈঠক শেষে অ্যাডামস দাবি করেন, তাদের আলোচনায় আইনি বিষয়টি স্থান পায়নি, বরং নিউইয়র্কে শিল্প-কারখানা ফেরানো এবং গাজা যুদ্ধবিরতির মতো বিষয় ছিল আলোচনার কেন্দ্রে। তবে, ট্রাম্প এর আগে প্রকাশ্যে বলেছিলেন যে অ্যাডামসের বিরুদ্ধে মামলাটি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে এবং একপর্যায়ে তাকে ক্ষমা করার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি। যদিও ম্যানহাটনের ফেডারেল প্রসিকিউটররা এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেননি, তবু রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্প-অ্যাডামস সম্পর্কের উন্নতি এই মামলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। মামলাটি প্রত্যাহার করা হলে, তা ট্রাম্প প্রশাসনের বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে নতুন বিতর্কের
জন্ম দিতে পারে।



