
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজধানীতে মুলার কেজি ৮০ টাকা

পাইপলাইনে তেল সরবরাহে নতুন যুগে ঢুকছে বাংলাদেশ

সাবেক ৩ গভর্নর ও ৬ ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

সপ্তাহখানেকের মধ্যে একীভূত হচ্ছে ৫ ইসলামী ব্যাংক: গভর্নর

এবার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬৩.৫০ বিলিয়ন ডলার

স্থলপথে বাংলাদেশের আরও ৪ পাটপণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

সিন্ডিকেটের থাবায় আবার অস্থির পেঁয়াজের বাজার
অর্থনৈতিক সংকটে অন্তর্বর্তী সরকার: যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য বন্ধ

বাংলাদেশের জন্য নতুন এক অর্থনৈতিক সংকটের সূচনা হয়েছে, যখন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসন একদিকে বিশ্বের দেশগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে, অন্যদিকে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফও বাংলাদেশের প্রতি তাদের সহায়তা প্রত্যাহার করতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য দিশাহীনতার সৃষ্টি করেছে, এবং তার প্রভাব দেশের শিল্প, অর্থনীতি, ও জনগণের জীবনে প্রবলভাবে পড়ছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত
ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি ডাভোস থেকে ফেরার পথে বিমানে বসেই শুনলেন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের এক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা। ট্রাম্প সরকারের নতুন নীতি অনুযায়ী, আর কোনো দেশকে অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে না। এর ফলে, বাইডেন প্রশাসনের আশ্বাস অনুযায়ী বাংলাদেশকে যে আড়াই হাজার কোটি টাকা সহায়তা দেয়া হচ্ছিল,
তা কার্যকর হতে পারবে না। এই সহায়তা বাংলাদেশের আর্থিক সংকট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিল, কিন্তু এখন তা বাতিল হওয়ায় বাংলাদেশের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের মুখ ফিরিয়ে নেয়া যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের সাথে সাথে, বিশ্বব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এই আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি দেশটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রতি গভীর নজর দিচ্ছিল, এবং বাংলাদেশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সাথে তাদের সহযোগিতার অভ্যন্তরীণ আলোচনায় ইতিবাচক সাড়া প্রদান করছিল। কিন্তু এখন তাদের সমর্থন সঙ্কুচিত হওয়ায়, দেশটির পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। শিল্প কারখানার বন্ধ হওয়া এবং বেকারত্বের বৃদ্ধি অন্যদিকে, বাংলাদেশের শিল্প খাতেও সংকটের জ্যামিতিক বৃদ্ধি ঘটছে। একের পর এক
শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, এবং এতে শ্রমিকদের চাকরি হারানোর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে। বিপ্লবীদের স্বপ্ন ভেঙে যাচ্ছে, কারণ দেশের অঙ্গীকার ও প্রকল্পগুলোর অনিশ্চয়তায় তাদের কর্মসংস্থান দুর্বল হয়ে পড়ছে। বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে, এবং এর ফলে দেশের অর্থনীতির অন্যতম শক্তি, কর্মক্ষম জনগণের উপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশে নতুন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এখন এক সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এ অবস্থায়, সরকারের কাছে দুটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে: একদিকে, বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের থেকে অর্থ সহায়তা বন্ধ হওয়া, অন্যদিকে, দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে জনগণের জীবনযাত্রার মান পতন। এই সংকটের ফলে সরকারের নীতিগত পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়ছে। ট্রাম্পের নীতির প্রভাব ট্রাম্পের
এক কলমের খোঁচায় বাংলাদেশের অর্থনীতি যে বিপদে পড়বে, তা একেবারে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের জন্য বাইডেন প্রশাসনের সহায়তা যেভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, ট্রাম্পের নতুন সিদ্ধান্ত তার সমাপ্তি ঘটিয়েছে। তবে, এই সংকটের মাঝে বাংলাদেশের সরকার এবং এর জনগণ কতটা প্রস্তুত থাকতে পারবে, সে বিষয়টি ভবিষ্যতকে নির্ধারণ করবে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এখন আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়াই অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে। সরকারকে দ্রুত নতুন নীতি গ্রহণ করতে হবে, যাতে দেশীয় অর্থনীতি শক্তিশালী হতে পারে এবং জনগণের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব হয়। তবে, যদি সরকারের পক্ষ থেকে সংকট মোকাবিলা করার জন্য সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা না হয়, তবে বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে না,
যা দীর্ঘমেয়াদে দেশটির জন্য বড় ধরনের সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
তা কার্যকর হতে পারবে না। এই সহায়তা বাংলাদেশের আর্থিক সংকট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিল, কিন্তু এখন তা বাতিল হওয়ায় বাংলাদেশের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের মুখ ফিরিয়ে নেয়া যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের সাথে সাথে, বিশ্বব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এই আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি দেশটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রতি গভীর নজর দিচ্ছিল, এবং বাংলাদেশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সাথে তাদের সহযোগিতার অভ্যন্তরীণ আলোচনায় ইতিবাচক সাড়া প্রদান করছিল। কিন্তু এখন তাদের সমর্থন সঙ্কুচিত হওয়ায়, দেশটির পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। শিল্প কারখানার বন্ধ হওয়া এবং বেকারত্বের বৃদ্ধি অন্যদিকে, বাংলাদেশের শিল্প খাতেও সংকটের জ্যামিতিক বৃদ্ধি ঘটছে। একের পর এক
শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, এবং এতে শ্রমিকদের চাকরি হারানোর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে। বিপ্লবীদের স্বপ্ন ভেঙে যাচ্ছে, কারণ দেশের অঙ্গীকার ও প্রকল্পগুলোর অনিশ্চয়তায় তাদের কর্মসংস্থান দুর্বল হয়ে পড়ছে। বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে, এবং এর ফলে দেশের অর্থনীতির অন্যতম শক্তি, কর্মক্ষম জনগণের উপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশে নতুন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এখন এক সংকটময় পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এ অবস্থায়, সরকারের কাছে দুটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে: একদিকে, বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের থেকে অর্থ সহায়তা বন্ধ হওয়া, অন্যদিকে, দেশের অভ্যন্তরে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে জনগণের জীবনযাত্রার মান পতন। এই সংকটের ফলে সরকারের নীতিগত পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা আরও বাড়ছে। ট্রাম্পের নীতির প্রভাব ট্রাম্পের
এক কলমের খোঁচায় বাংলাদেশের অর্থনীতি যে বিপদে পড়বে, তা একেবারে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বাংলাদেশের জন্য বাইডেন প্রশাসনের সহায়তা যেভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, ট্রাম্পের নতুন সিদ্ধান্ত তার সমাপ্তি ঘটিয়েছে। তবে, এই সংকটের মাঝে বাংলাদেশের সরকার এবং এর জনগণ কতটা প্রস্তুত থাকতে পারবে, সে বিষয়টি ভবিষ্যতকে নির্ধারণ করবে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এখন আন্তর্জাতিক সমর্থন ছাড়াই অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে। সরকারকে দ্রুত নতুন নীতি গ্রহণ করতে হবে, যাতে দেশীয় অর্থনীতি শক্তিশালী হতে পারে এবং জনগণের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব হয়। তবে, যদি সরকারের পক্ষ থেকে সংকট মোকাবিলা করার জন্য সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা না হয়, তবে বাংলাদেশের জন্য অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে না,
যা দীর্ঘমেয়াদে দেশটির জন্য বড় ধরনের সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে।