![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/3-6-2502051307.webp)
মোদিকে যেভাবে বোকা বানাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/marco-rubio-67a349ec34e4a.jpg)
‘আমরা গাজাকে আবার সুন্দর করে গড়ে তুলব’
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-528044-1738665159.jpg)
‘অবৈধ অভিবাসীদের’ সতর্কবার্তা মার্কিন দূতাবাসের
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-528265-1738727175.jpg)
গাজা উপত্যকার মালিক হবে যুক্তরাষ্ট্র : ট্রাম্প
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/image-528089-1738672508.jpg)
পপরনে লাল রঙের লেহেঙ্গা, গা-ভর্তি গয়না অথচ মাথায় টাক!
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/dead-1738708350.webp)
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলায় নিহত ১০
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/2020-1738713908.jpg)
অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করতেই কাঁটাতারের বেড়া
৪০ বছর পর অনন্য নজির গড়লেন প্রিন্স হিসাহিতো
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/09/image-848336-1725711684.jpg)
জাপানের ক্রাউন প্রিন্স আকিশিনোর পুত্র প্রিন্স হিসাহিতো শুক্রবার ১৮ বছরে পা দিয়েছেন। আর এর মধ্যদিয়েই অনন্য এক নজির গড়ে ফেললেন জাপানি রাজপরিবারের তরুণ এই সদস্য।
এদিনই জাপানের রাজকীয় পরিবারের একজন প্রাপ্তবয়স্ক সদস্য হিসেবে নাম লিখিয়েছেন প্রিন্স হিসাহিতো।
জাপান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর পর তিনিই দেশটির রাজপরিবারের প্রথম পুরুষ সদস্য, যিনি প্রাপ্তবয়স্ক হলেন।
প্রিন্স হিসাহিতো জাপানের সম্রাট নারুহিতোর ভাতিজা এবং সিংহাসনের উত্তরাধিকারীর তালিকায় থাকা তার বাবা ক্রাউন প্রিন্স আকিশিনোর পর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। ক্রাউন প্রিন্স আকিশিনো ১৯৮৫ সালে প্রাপ্তবয়স্ক হন।
এ বিষয়ে এক বিবৃতিতে প্রিন্স হিসাহিতো বলেন, আমি প্রতিটি অভিজ্ঞতার মাধ্যমে নতুন কিছু শেখার এবং বিভিন্ন দিক থেকে
নিজেকে বিকশিত করার আশা করি। তিনি এ সময় তার বাবা-মা এবং দুই বোন মাকো কোমুরো এবং প্রিন্সেস কাকোকে ধন্যবাদও জানান। উল্লেখ্য যে, প্রিন্স হিসাহিতোর বড় বোন মাকো কোমুরো বিবাহের পর রাজপরিবার থেকে বেরিয়ে গেছেন। প্রিন্স হিসাহিতো বর্তমানে টোকিওর ওতসুকায় অবস্থিত তসুকুবা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র হাই স্কুলে তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। এ বিষয়ে বলেন, আমি আমার উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বাকি সময়কে মূল্যায়ন করতে চাই এবং ভবিষ্যতের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে চাই। জাপানের রাজপরিবারের ঐতিহ্য অনুসারে হিসাহিতোর প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলেও, তার পড়াশোনা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, সেজন্য অনুষ্ঠানটি ২০২৫ সালের বসন্তে বা তার পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। হিসাহিতো বর্তমানে জাপানের ১৭ সদস্যবিশিষ্ট রাজপরিবারের
সর্বকনিষ্ঠ সদস্য। যার মধ্যে পুরুষ সদস্য মাত্র চারজন। তবে রাজপরিবারে তার অবস্থান বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ জাপানের রাজপরিবারের শুধু পুরুষদের সিংহাসনে বসার অনুমতি রয়েছে। অন্যদিকে নারীরা সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে তাদের রাজকীয় মর্যাদা হারাতে হয়। ১৯৪৭ সালের রাজকীয় আইন অনুযায়ী, শুধু পুরুষ সদস্যরাই সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হতে পারেন এবং নারী সদস্যদের সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে বিবাহ হলে তাদের রাজকীয় মর্যাদা ত্যাগ করতে হয়। প্রিন্স হিসাহিতো এবং ক্রাউন প্রিন্স আকিশিনো ছাড়াও জাপানের রাজপরিবারের আরও একজন উত্তরাধিকারী রয়েছেন। তিনি হলেন ৮৮ বছর বয়সি প্রিন্স হিতাচি, যিনি সম্রাট নারুহিতোর নিঃসন্তান চাচা হন।
নিজেকে বিকশিত করার আশা করি। তিনি এ সময় তার বাবা-মা এবং দুই বোন মাকো কোমুরো এবং প্রিন্সেস কাকোকে ধন্যবাদও জানান। উল্লেখ্য যে, প্রিন্স হিসাহিতোর বড় বোন মাকো কোমুরো বিবাহের পর রাজপরিবার থেকে বেরিয়ে গেছেন। প্রিন্স হিসাহিতো বর্তমানে টোকিওর ওতসুকায় অবস্থিত তসুকুবা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র হাই স্কুলে তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। এ বিষয়ে বলেন, আমি আমার উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বাকি সময়কে মূল্যায়ন করতে চাই এবং ভবিষ্যতের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে চাই। জাপানের রাজপরিবারের ঐতিহ্য অনুসারে হিসাহিতোর প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলেও, তার পড়াশোনা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, সেজন্য অনুষ্ঠানটি ২০২৫ সালের বসন্তে বা তার পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। হিসাহিতো বর্তমানে জাপানের ১৭ সদস্যবিশিষ্ট রাজপরিবারের
সর্বকনিষ্ঠ সদস্য। যার মধ্যে পুরুষ সদস্য মাত্র চারজন। তবে রাজপরিবারে তার অবস্থান বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ জাপানের রাজপরিবারের শুধু পুরুষদের সিংহাসনে বসার অনুমতি রয়েছে। অন্যদিকে নারীরা সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে তাদের রাজকীয় মর্যাদা হারাতে হয়। ১৯৪৭ সালের রাজকীয় আইন অনুযায়ী, শুধু পুরুষ সদস্যরাই সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হতে পারেন এবং নারী সদস্যদের সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে বিবাহ হলে তাদের রাজকীয় মর্যাদা ত্যাগ করতে হয়। প্রিন্স হিসাহিতো এবং ক্রাউন প্রিন্স আকিশিনো ছাড়াও জাপানের রাজপরিবারের আরও একজন উত্তরাধিকারী রয়েছেন। তিনি হলেন ৮৮ বছর বয়সি প্রিন্স হিতাচি, যিনি সম্রাট নারুহিতোর নিঃসন্তান চাচা হন।