ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাংবাদিককে মারধর, বিএনপি নেতা বহিষ্কার
ভবনজুড়ে ক্ষত আর ধ্বংসের চিহ্ন
কর্মকর্তা-কর্মচারিরা একই চেয়ারে ১০ থেকে ১৮ বছর
যুদ্ধবিদ্ধস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
ভারতে আটক বাংলাদেশি জেলেদের ফেরাতে আলোচনা চলছে: পররাষ্ট্রসচিব
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বন্ধ
গুম-খুনের জন্য ক্ষমা চাইলেন র্যাবের ডিজি
ব্লু লাইন বরাবর নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়তে চাইছেন নেতানিয়াহু
দক্ষিণ লেবাননের শহর ও গ্রামগুলোতে হিজবুল্লাহর অবস্থান লক্ষ্য করে ব্যাপক বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। হামলা থেকে বাঁচতে আতঙ্কে বাড়িঘর ছেড়ে দেশটির উত্তরের দিকে যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ।
হামলা পাল্টা হামলায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ছে গোটা মধ্যপ্রাচ্যে। এমতাবস্থায় ইসরাইল-লেবানন সীমান্ত রেখা ব্লু লাইন বরাবর একটি নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা চালাচ্ছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সেই সঙ্গে একটি গোয়েন্দা অভিযানের মাধ্যমে হিজবুল্লাহর গোপন যোগাযোগ নেটওয়ার্কে প্রবেশ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি।
লেবাননের জনগণের উদ্দেশে যে সতর্কবার্তা দিলেন নেতানিয়াহু
কেননা, লেবাননের বৈরুতে হিজবুল্লাহ কমান্ডারকে লক্ষ্য করে সোমবার ভোর থেকে আকাশপথে ব্যাপক হামলা চালায় ইসরাইলি বাহিনী। এতে এখন পর্যন্ত ৪৯২ জন নিহত হয়েছেন। যার জবাবে পাল্টা হুমকি
দিয়ে হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত ইসরাইলের বিপক্ষে লড়াই চালিয়ে যাবে তারা। গাজা যুদ্ধের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার কথা বলা হলেও মার্কিন কর্মকর্তারা বলছে, লেবাননে কোনো ধরনের স্থল আক্রমণ সমর্থন করে না তারা। তাদের মতে, সামরিক অভিযান হিজবুল্লাহকে পিছিয়ে যেতে বাধ্য করবে এমনটা বিশ্বাস করেন না তারা। এ ব্যাপারে ওয়াশিংটন-ভিত্তিক মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের (এমইআই) থিঙ্ক-ট্যাঙ্কের সিনিয়র ফেলো রান্ডা স্লিম বলেছেন, ‘উত্তরে নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য ইসরাইলের জন্য দুটি উপায় ছিল: গাজা যুদ্ধবিরতি এবং স্থল আক্রমণে কূটনীতির দল দক্ষিণ লেবাননে পাঠানো।’ এদিকে আঞ্চলিক যুদ্ধ শুরু হতে পারে এই ভয়ে লেবাননে বৃহৎ পরিসরে অভিযানে বিরোধিতা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও তাদের
নিষেধ সত্ত্বেও নেতানিয়াহু বৃহৎ পরিসরে হামলার সিদ্ধান্ত নেন এবং লেবাননে বোমাবর্ষণের ইসরায়েলি পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।
দিয়ে হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত ইসরাইলের বিপক্ষে লড়াই চালিয়ে যাবে তারা। গাজা যুদ্ধের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার কথা বলা হলেও মার্কিন কর্মকর্তারা বলছে, লেবাননে কোনো ধরনের স্থল আক্রমণ সমর্থন করে না তারা। তাদের মতে, সামরিক অভিযান হিজবুল্লাহকে পিছিয়ে যেতে বাধ্য করবে এমনটা বিশ্বাস করেন না তারা। এ ব্যাপারে ওয়াশিংটন-ভিত্তিক মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের (এমইআই) থিঙ্ক-ট্যাঙ্কের সিনিয়র ফেলো রান্ডা স্লিম বলেছেন, ‘উত্তরে নাগরিকদের ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য ইসরাইলের জন্য দুটি উপায় ছিল: গাজা যুদ্ধবিরতি এবং স্থল আক্রমণে কূটনীতির দল দক্ষিণ লেবাননে পাঠানো।’ এদিকে আঞ্চলিক যুদ্ধ শুরু হতে পারে এই ভয়ে লেবাননে বৃহৎ পরিসরে অভিযানে বিরোধিতা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও তাদের
নিষেধ সত্ত্বেও নেতানিয়াহু বৃহৎ পরিসরে হামলার সিদ্ধান্ত নেন এবং লেবাননে বোমাবর্ষণের ইসরায়েলি পরিকল্পনা অনুমোদন করেন।