ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘মালয়েশিয়ায় বন্ধ শ্রমবাজার চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার’
প্রকৃত দোষীরা শাস্তির আওতায় আসবে প্রত্যাশা বিএএসএ’র
প্রতি জেলায় পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী তৎপর থাকবে : সেনাপ্রধান
প্রতি জেলায় পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী তৎপর থাকবে : সেনাপ্রধান
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে কোন দলে কারা রয়েছেন
সিরাত মাহফিল শুরু
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক চলছে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেঠক ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে সংস্কার কমিটি
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে ছয় সংস্কার কমিশন। ওই প্রতিবেদন নিয়ে সবার সঙ্গে আলোচনা করে সংস্কারের রূপরেখা দাঁড় করানো হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে অন্তর্বর্তী সরকারের আইন ও বিচারবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এসব কথা বলেন।
এ সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার উপস্থিত ছিলেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান শেষে দেশে ফেরার পর নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে বলে সাংবাদিকদের জানান আসিফ নজরুল। এর আগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন সংস্কার কমিশনের প্রধানরা।
রাষ্ট্র সংস্কারে
সুনির্দিষ্ট ছয়টি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনগুলোর প্রধান চূড়ান্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন- নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ কমিশনে সরফ রাজ হোসেন, বিচার বিভাগে বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, দুর্নীতি দমন কমিশন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, জনপ্রশাসনে আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ। ব্রিফিংয়ে ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এগুলো অক্টোবরে কাজ শুরু করবে। আর ডিসেম্বরের মধ্যে সংস্কারের প্রতিবেদন জমা দেবে। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান ছাড়াও প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কারে প্রাধান্য দেবে কমিটি।
তিনি বলেন, সংস্কার বিষয়ে আওয়ামী লীগ ছাড়া সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা হবে। যারা গণহত্যা চালিয়েছে, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করেছে, হাজার হাজার মানুষকে আহত করেছে, যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে আছে তাদের সঙ্গে আলোচনা হবে না। এটা আমাদের পরিষ্কার বক্তব্য। এ সময় ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হওয়া মামলার বিচারের জন্য তাকে ফিরিয়ে আনা হবে কিনা জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, ভারত সরকারের কাছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে। এর আগে ১২ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ৬টি কমিশনের প্রধান চূড়ান্ত করা হয়েছে। এসব কমিশনে অন্য সদস্যদের নাম কমিশন প্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা
হবে। পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হওয়ার পর কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে তার কাজ ১ অক্টোবর থেকে শুরু করবে। পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে রিপোর্ট দেবে কমিশনগুলো। ওই রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করবে সরকার। চূড়ান্ত পর্যায়ে শিক্ষার্থী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, সরকারের প্রতিনিধি নিয়ে ৩ থেকে ৭ দিনব্যাপী একটি পরামর্শসভার ভিত্তিতে সংস্কার ভাবনার রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে। রূপরেখা কিভাবে বাস্তবায়ন হবে তার একটি ধারণাও দেওয়া থাকবে এতে।
সুনির্দিষ্ট ছয়টি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনগুলোর প্রধান চূড়ান্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন- নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ কমিশনে সরফ রাজ হোসেন, বিচার বিভাগে বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, দুর্নীতি দমন কমিশন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল অব বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, জনপ্রশাসনে আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ। ব্রিফিংয়ে ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। এগুলো অক্টোবরে কাজ শুরু করবে। আর ডিসেম্বরের মধ্যে সংস্কারের প্রতিবেদন জমা দেবে। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান ছাড়াও প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কারে প্রাধান্য দেবে কমিটি।
তিনি বলেন, সংস্কার বিষয়ে আওয়ামী লীগ ছাড়া সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা হবে। যারা গণহত্যা চালিয়েছে, হাজারের উপর মানুষকে হত্যা করেছে, হাজার হাজার মানুষকে আহত করেছে, যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে আছে তাদের সঙ্গে আলোচনা হবে না। এটা আমাদের পরিষ্কার বক্তব্য। এ সময় ভারতে পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হওয়া মামলার বিচারের জন্য তাকে ফিরিয়ে আনা হবে কিনা জানতে চাইলে আইন উপদেষ্টা বলেন, ভারত সরকারের কাছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে। এর আগে ১২ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ৬টি কমিশনের প্রধান চূড়ান্ত করা হয়েছে। এসব কমিশনে অন্য সদস্যদের নাম কমিশন প্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা
হবে। পূর্ণাঙ্গভাবে গঠিত হওয়ার পর কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে তার কাজ ১ অক্টোবর থেকে শুরু করবে। পরবর্তী ৩ মাসের মধ্যে রিপোর্ট দেবে কমিশনগুলো। ওই রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শ করবে সরকার। চূড়ান্ত পর্যায়ে শিক্ষার্থী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, সরকারের প্রতিনিধি নিয়ে ৩ থেকে ৭ দিনব্যাপী একটি পরামর্শসভার ভিত্তিতে সংস্কার ভাবনার রূপরেখা চূড়ান্ত করা হবে। রূপরেখা কিভাবে বাস্তবায়ন হবে তার একটি ধারণাও দেওয়া থাকবে এতে।