ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আ.লীগ সরকারের রাজনৈতিক ‘হাতিয়ার’ ছিল উচ্চ আদালত
ইউনিক আইডি কার্ড থেকে সরানো হলো শেখ মুজিবের ছবি
আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
দুই কোটি কর্মক্ষম মানুষ ভুগছেন মনোরোগে
চলতি মাসেই ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান
মন্ত্রণালয়ের তুঘলকি সিদ্ধান্ত হুমকিতে ট্রাভেল ব্যবসা
দেবী দুর্গার সামনে ‘জাস্টিস’ চাওয়ায় ৯ জন আটক
পুলিশের গুলিতে আহত নয়ন না ফেরার দেশে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মিছিলে যোগ দিয়ে ৪ আগস্ট ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন লালমনিরহাটের আদিতমারীর নয়ন ইসলাম (২৬)। প্রায় দেড় মাস মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে তিনি শুক্রবার রাতে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেছেন। রোববার লালমনিরহাটের আদিতমারীর দুর্গাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ গোবধা গ্রামে তার লাশ দাফন করা হয়েছে।
দক্ষিণ গোবধা গ্রামের লোকমান হোসেনের ছেলে ও দুর্গাপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের যুবদল সদস্য নয়ন জীবিকার প্রয়োজনে রাজধানীর কাঁঠালবাগানে একটি মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করতেন। শনিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার ও রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি অফিসের সামনে তার দুদফা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পরিবারের অভাব-অনটনের জন্য নয়ন ইসলাম নিজ
গ্রামে কৃষি শ্রমিকের কাজ করার পাশাপাশি বাসের সহকারী হিসাবেও কাজ করেছেন। সর্বশেষ ঢাকার কাঁঠালবাগান এলাকার একটি মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করতেন তিনি। সেখান থেকে তিনি ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মিছিলে যোগ দেন। এ সময় পুলিশের ছোড়া গুলি লাগে নয়নের মাথায়। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার রাতে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। এ খবরে তার গ্রামের বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে। শনিবার রাতে তার লাশ এলাকায় পৌঁছালে কান্নায় ভেঙে পড়েন অনেকেই। রোববার সকালে জানাজা শেষে শ্বশুরবাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। নয়নের জানাজায় আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-ই আলম সিদ্দিকী, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম কামালসহ বিএনপি,
যুবদল ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছাড়াও বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। নয়নের শ্বশুর এরশাদুল হক বলেন, ‘নয়ন আমার মেয়ের জামাই হলেও তাকে আমি ছেলের মতোই দেখতাম।’ এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে তিনি মামলা করবেন বলে জানান।
গ্রামে কৃষি শ্রমিকের কাজ করার পাশাপাশি বাসের সহকারী হিসাবেও কাজ করেছেন। সর্বশেষ ঢাকার কাঁঠালবাগান এলাকার একটি মোটরসাইকেল গ্যারেজে কাজ করতেন তিনি। সেখান থেকে তিনি ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মিছিলে যোগ দেন। এ সময় পুলিশের ছোড়া গুলি লাগে নয়নের মাথায়। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার রাতে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। এ খবরে তার গ্রামের বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে আসে। শনিবার রাতে তার লাশ এলাকায় পৌঁছালে কান্নায় ভেঙে পড়েন অনেকেই। রোববার সকালে জানাজা শেষে শ্বশুরবাড়ির পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। নয়নের জানাজায় আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূর-ই আলম সিদ্দিকী, অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম কামালসহ বিএনপি,
যুবদল ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ছাড়াও বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। নয়নের শ্বশুর এরশাদুল হক বলেন, ‘নয়ন আমার মেয়ের জামাই হলেও তাকে আমি ছেলের মতোই দেখতাম।’ এ হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে তিনি মামলা করবেন বলে জানান।