ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশপ কুবির কঠোর সমালোচনা : আন্তর্জাতিক বিবেকের জাগরণ নাকি ইউনুসের পতনের শুরু?
“আমরা খুব দুর্ভোগের মধ্যে আছি, আগেই ভালো ছিলাম” — জনমত
জমিতে এখন ফসল নয়, ফলছে গ্রেনেড : ইউনুসের অবৈধ শাসনে বাংলাদেশ যেভাবে জঙ্গিদের স্বর্গভূমি হয়ে উঠছে . . .
ইউনুস সরকারের আইসিসি-ইন্টারপোল নাটক : ফাঁকা আওয়াজের রাজনীতি
শেখ হাসিনার রায়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক বাংলাদেশি সাংবাদিকদের উদ্বেগ
শাহরিয়ার কবিরের আটক ‘সম্পূর্ণ বেআইনি’ ও আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন: জাতিসংঘ,
‘প্রশাসন আমাদের কথায় ওঠবস করবে, আমাদের কথায় গ্রেফতার করবে : শাহজাহান চৌধুরী
গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে সভা শনিবার, ব্যয় ৫ কোটি টাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে সভা আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার) জানিয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এই স্মরণসভার খরচ ধরা হয়েছে ৫ কোটি টাকা।
আজ মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভায় এটি অনুমোদন হয়েছে বলে জানান তিনি।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ১৪ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সূত্র জানায়, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সব শহিদের স্মরণে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর স্মরণসভার আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্মরণসভার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করবেন মো. নাহিদ ইসলাম। স্মরণসভা সম্পর্কিত সব কর্মকাণ্ড সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর ডাক,
টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানান, শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সব শহিদদের স্মরণে একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে। তিনি বলেন, সরকার স্মরণসভায় শহিদদের পরিবারকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দেবে। ‘বাংলা ব্লকেড’, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ এবং ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ ঘটনাগুলোকে অবশ্যই তুলে ধরতে হবে। কারণ এই শব্দগুলো গণআন্দোলনে টনিক হিসেবে কাজ করেছে। তিনি আরও বলেন, স্মরণসভাটি এভাবেই আয়োজন করা হবে যাতে এটি জুলাইয়ের গণআন্দোলনের আবহ তৈরি করতে পারে।
টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানান, শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সব শহিদদের স্মরণে একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে। তিনি বলেন, সরকার স্মরণসভায় শহিদদের পরিবারকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দেবে। ‘বাংলা ব্লকেড’, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ এবং ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ ঘটনাগুলোকে অবশ্যই তুলে ধরতে হবে। কারণ এই শব্দগুলো গণআন্দোলনে টনিক হিসেবে কাজ করেছে। তিনি আরও বলেন, স্মরণসভাটি এভাবেই আয়োজন করা হবে যাতে এটি জুলাইয়ের গণআন্দোলনের আবহ তৈরি করতে পারে।



