ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
নিউইয়র্কে বাংলাদেশি হত্যার ভিডিও প্রকাশ
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান
বিএনপি আর কখনো ক্ষমতায় আসতে পারবে না : নিউইয়র্কে বিপ্লব বডুয়া
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ প্রতিনিধিদলের ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসা
দেশের সকল মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ,” – স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ: কলাম্বিয়ার শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করছে কর্তৃপক্ষ
আসামিকে ওয়ারেন্ট দিতে গিয়ে প্রাণ গেল মার্কিন পুলিশের ৩ কর্মকর্তার
যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসীদের গুলিতে প্রাণ গেল মীরসরাইয়ের যুবকের
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলায় মীরসরাইয়ের ইয়াজ উদ্দিন আহামেদ নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সময় বুধবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস শহরের হ্যাম্পটন এভিনিউয়ের ১১০০ ব্লকের বিপি গ্যাস স্টেশনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ইয়াজ মীরসরাই কলেজের সাবেক অধ্যাপক বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম সামছুদ্দিন আহমেদের ছোট সন্তান। তার বাড়ি মীরসরাই উপজেলার ১নং করেরহাট ইউনিয়নের ভালুকিয়া গ্রামের বাদশা মিয়া সওদাগর বাড়ি।
ইয়াজের ফুফাতো ভাই মীরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক কামরুল ইসলাম বলেন, ওর মতো শান্ত ও ভালো ছেলের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে গ্রামজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ১৩ বছর বয়সে এই মামাতো ভাইকে তার খালা রেহানা বেগম যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যান। আর সেখানেই পড়ালেখা শেষে
চাকরি করছিল। সন্ত্রাসীরা তার সাথে থাকা গাড়ি ও টাকা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্য মাথায় গুলি করেছিল বলে জানা গেছে। ইয়াজের বাবা মারা যাওয়ার পর তার তিনি পার্কওয়ের সেন্ট্রাল হাই স্কুল থেকে স্নাতক শেষ করেন। রেহানা বেগম বলেন, ইয়াজ খুবই দয়ালু ছিল। সে সব সময় মানুষদের সাহায্য করত। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার চাই। স্থানীয় পুলিশ বলছে, মঙ্গলবার সকালের দিকে মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস শহরের হ্যাম্পটন এভের ১১০০ ব্লকের একটি গ্যাস স্টেশনে কাজ করছিলেন ওই যুবক। এ সময় বাইরে দাঁড় করানো ইয়াজের গাড়ির কাঁচ ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে একদল সন্ত্রাসী। ইয়াজ তাদের বাধা দিলে এক বন্দুকধারী তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পরে পুলিশ এসে
ইয়াজকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জ্যাটাভিয়ন স্কট নামের ১৯ বছরের এক তরুণকে খুঁজছে পুলিশ। নিহত বাংলাদেশি যুবক ওই পেট্রল স্টেশনেই কাজ করতেন।
চাকরি করছিল। সন্ত্রাসীরা তার সাথে থাকা গাড়ি ও টাকা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্য মাথায় গুলি করেছিল বলে জানা গেছে। ইয়াজের বাবা মারা যাওয়ার পর তার তিনি পার্কওয়ের সেন্ট্রাল হাই স্কুল থেকে স্নাতক শেষ করেন। রেহানা বেগম বলেন, ইয়াজ খুবই দয়ালু ছিল। সে সব সময় মানুষদের সাহায্য করত। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার চাই। স্থানীয় পুলিশ বলছে, মঙ্গলবার সকালের দিকে মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস শহরের হ্যাম্পটন এভের ১১০০ ব্লকের একটি গ্যাস স্টেশনে কাজ করছিলেন ওই যুবক। এ সময় বাইরে দাঁড় করানো ইয়াজের গাড়ির কাঁচ ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে একদল সন্ত্রাসী। ইয়াজ তাদের বাধা দিলে এক বন্দুকধারী তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পরে পুলিশ এসে
ইয়াজকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জ্যাটাভিয়ন স্কট নামের ১৯ বছরের এক তরুণকে খুঁজছে পুলিশ। নিহত বাংলাদেশি যুবক ওই পেট্রল স্টেশনেই কাজ করতেন।