ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানেও শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাসের বর্ষবরণ আয়োজন
আমেরিকায় প্রতি ৩ জনের মধ্যে ১ জন এশিয়-আমেরিকান বর্ণবৈষম্যের শিকার
বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএডিভি’র বাংলা বর্ষবরণ ২ বিশিষ্ট ব্যক্তিকে সম্বর্ধনা
নিউইয়র্ক মহানগর আ.লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পেলেন নূর হোসেন ফরহাদ
নিউইয়র্কে ফোক সম্রাজ্ঞী মমতাজের শুভ জন্মদিন উদযাপন
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান
নিউইয়র্কে বাংলাদেশি হত্যার ভিডিও প্রকাশ
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে নিজ বাড়ির রান্নাঘরে বাংলাদেশি উইন রোজারিও (১৯) নামের বাংলাদেশি তরুণকে দুই পুলিশ গুলি করে হত্যার একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের ৩৬ দিন পর শুক্রবার (৩ মে) পুলিশের বডি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ করেন নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাটর্নি জেনারেল (এজি) লেটিশা জেমস।
গত ২৭ মার্চ দুপুরে নিউইয়র্ক সিটির ওজোনপার্কে উইন রোজারিও তার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে কিছুটা অস্বাভাবিক আচরণ করেন। এ সময় ৯১১-এ ফোন করে পুলিশের সহায়তা চাওয়া হয়।
নিউইয়র্ক পুলিশের দুই অফিসার বাসায় এসে উইনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করে। এর এক পর্যায়ে টেজার গান ছোঁড়া হয়। সে সময়ে উইনের মা উইনকে জড়িয়ে ধরে পুলিশের প্রতি আকুতি জানান গুলি না
করার জন্য। তবুও পুলিশ উপর্যুপরি টেজার ছোড়ে। আতঙ্কে মানসিক বিকারগ্রস্ত উইন চেয়ারের ওপরে রাখা মাছ-মাংস কাটার কেঁচি হাতে নিয়ে পুলিশের দিকে ধেয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় দুই অফিসার কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে উইনকে ধরাশায়ী করেন। ফুটেজে তা স্পষ্ট হয়েছে। ফুটেজ দেখে সুস্থ মস্তিষ্কের অনেকেই বলছেন যে, টেজার ছোড়ার পর উইনকে গুলি করার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তারা সেই চেষ্টা করেননি। উইন হত্যাকান্ডের পর থেকেই পরিবার ও বাংলাদেশি কমিউনিটির পক্ষ থেকে বডি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশের দাবি জানানো হচ্ছিল। কিন্তু নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্ট তা আমলে না নেয়ায় স্টেটের অ্যাটর্নি জেনারেল তা প্রকাশ করলো।
করার জন্য। তবুও পুলিশ উপর্যুপরি টেজার ছোড়ে। আতঙ্কে মানসিক বিকারগ্রস্ত উইন চেয়ারের ওপরে রাখা মাছ-মাংস কাটার কেঁচি হাতে নিয়ে পুলিশের দিকে ধেয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় দুই অফিসার কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়ে উইনকে ধরাশায়ী করেন। ফুটেজে তা স্পষ্ট হয়েছে। ফুটেজ দেখে সুস্থ মস্তিষ্কের অনেকেই বলছেন যে, টেজার ছোড়ার পর উইনকে গুলি করার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তারা সেই চেষ্টা করেননি। উইন হত্যাকান্ডের পর থেকেই পরিবার ও বাংলাদেশি কমিউনিটির পক্ষ থেকে বডি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশের দাবি জানানো হচ্ছিল। কিন্তু নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্ট তা আমলে না নেয়ায় স্টেটের অ্যাটর্নি জেনারেল তা প্রকাশ করলো।