ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
রাস্তা থেকে লঞ্চের কেবিনে নিয়ে ছাত্রীকে ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে ৮ম শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রীকে (১৫) রাস্তা থেকে তুলে লঞ্চের কেবিনে নিয়ে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি রাকিবকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার দুপুরে উপজেলার চর আবাবিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
এর আগে এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে রায়পুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
র্যাব-১১ লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী সমন্বিত অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার গোলাম মোর্শেদ সাংবাদিকদের জানান, ভিকটিম কিশোরীর পরিবার দীর্ঘদিন ধরে পৌর শহরে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করছেন। তার অসহায় মা মানুষের বাসায় গৃহকর্মী এবং বাবা দিনমজুরের কাজ করেন। কিশোরী শহরের টিসি সড়কের স্থানীয় দাখিল মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। মাদ্রাসায় আসা-যাওয়ার পথে চর আবাবিল গ্রামের মিছির আলীর
ছেলে রংমিস্ত্রি রাকিব হোসেন (২৫) তাকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। ২১ এপ্রিল শহরের ভাড়া বাসা থেকে গ্রামের বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার পথে শহরের শহিদ মিনার এলাকা থেকে রাকিবসহ অজ্ঞাত আরও ২ জন কিশোরীর মুখে কাপড় চেপে ধরে সিএনজি অটোরিকশায় তুলে হায়দরগঞ্জ বাজার হয়ে চাঁদপুরের হাইমচর লঞ্চ ঘাটে নিয়ে যান। সেখানে একটি লঞ্চের কেবিনে নিয়ে আটক করে ওই দিন কিশোরীকে রাকিব কয়েকবার ধর্ষণ করেন। ওই রাতে রাকিব কিশোরীকে বিয়ের কথা বলে তার বাড়িতে নিয়ে যান; কিন্তু রাকিবের মা ও বাবা তাদের বিয়েতে রাজি না হওয়ায় রাকিব তাদের বাড়িতে কিশোরীকে রেখেই পালিয়ে যান। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে রায়পুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন
আইনে মামলা দায়ের করলে র্যাব-১১ রাকিবকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু করে। র্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) গোলাম মোর্শেদ বলেন, আসামি রাকিবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ঘটনার কথা স্বীকার করেছেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রায়পুর থানায় হস্তান্তর করা হবে।
ছেলে রংমিস্ত্রি রাকিব হোসেন (২৫) তাকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। ২১ এপ্রিল শহরের ভাড়া বাসা থেকে গ্রামের বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার পথে শহরের শহিদ মিনার এলাকা থেকে রাকিবসহ অজ্ঞাত আরও ২ জন কিশোরীর মুখে কাপড় চেপে ধরে সিএনজি অটোরিকশায় তুলে হায়দরগঞ্জ বাজার হয়ে চাঁদপুরের হাইমচর লঞ্চ ঘাটে নিয়ে যান। সেখানে একটি লঞ্চের কেবিনে নিয়ে আটক করে ওই দিন কিশোরীকে রাকিব কয়েকবার ধর্ষণ করেন। ওই রাতে রাকিব কিশোরীকে বিয়ের কথা বলে তার বাড়িতে নিয়ে যান; কিন্তু রাকিবের মা ও বাবা তাদের বিয়েতে রাজি না হওয়ায় রাকিব তাদের বাড়িতে কিশোরীকে রেখেই পালিয়ে যান। এ ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে রায়পুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন
আইনে মামলা দায়ের করলে র্যাব-১১ রাকিবকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু করে। র্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) গোলাম মোর্শেদ বলেন, আসামি রাকিবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ঘটনার কথা স্বীকার করেছেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রায়পুর থানায় হস্তান্তর করা হবে।