
আনোয়ার সাদাত জিহান
আরও খবর

জাগো বাহে, কুণ্ঠে সবায়?

যে শুদ্ধ রাজনীতির বয়ান দেয় জামায়াত-শিবির, তারা কি তা আদৌ ধারণ করে?

কয়লার রঙ কমলা, খুনির নাম ইউনূস

গোপালগঞ্জ হত্যাযজ্ঞের দায়িত্ব নিয়ে ড. ইউনূসের পদত্যাগ করা উচিত

ধান ভানতেও বিবিসির গীত: রাষ্ট্র পরিচালনার ব্যর্থতা ঢাকার মিডিয়া কাব্য

আরো একবার চীনের কূটনৈতিক বার্তা: আসল হুমকি কে?

আওয়ামী লীগ থাকলে, বাংলাদেশ থাকবে
টেলিগ্রাম লীগ: আশীর্বাদ নাকি সর্ববৃহৎ দায়ভার?

আবহাওয়া যখন সবচেয়ে প্রতিকূল থাকে, তখন সমুদ্রপথে জাহাজ চালানোর দায়িত্বে থাকা নাবিক ও তার দলের সবচেয়ে শান্ত, তীক্ষ্ণ এবং ধৈর্যশীল অবস্থানে থাকা প্রয়োজন। উত্তাল সাগর যখন নৌকাটিকে প্রচণ্ডভাবে কাঁপিয়ে দেয়, তখন উৎকণ্ঠা, বিশৃঙ্খলা ও ক্রমবৃদ্ধিমান অনিশ্চয়তাকে দক্ষতার সঙ্গে, নির্ভীক চিত্তে এবং স্পষ্ট লক্ষ্য ও মনোযোগ দিয়ে মোকাবিলা করতে হয়। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা ও তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যের নির্মমভাবে হত্যার পর ইতিহাসে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সময় অতিক্রম করছে।
মৌলিক নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও জীবনের উপর হুমকির মুখে দলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগ্রহণকারী অজ্ঞাত নিরাপদ স্থানে থেকে কাজ করছেন, অন্যরা বাংলাদেশের অসাংবিধানিক অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারা অবৈধভাবে কারারুদ্ধ। এমন
এক সংকটপূর্ণ সময়ে, যে প্ল্যাটফর্মটি আশীর্বাদ না হয়ে দলের জন্য সবচেয়ে বড় দায়ে পরিণত হয়েছে, সেটি হলো টেলিগ্রাম। এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তির কাছে নিরাপদভাবে তথ্য পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রাম, সুবিধাজনক হাতিয়ার না হয়ে রাজনৈতিক কর্মী ও নেতাদের নিরাপত্তা বিপন্ন করছে এবং কিছু নীতিহীন ব্যক্তি এটি ব্যক্তিগত অনৈতিক লাভের জন্য অপব্যবহার করছে। সংগঠিত হওয়া, পরিকল্পনা করা ও বাস্তবায়নের হাতিয়ার না হয়ে এটি কিছু রাজনৈতিক কর্মীর কাছে অবসরের আড্ডার মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা দলে বিভাজনও বাড়াচ্ছে। রক্তাক্ত জুলাই মাসে, যখন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় ষড়যন্ত্রকারীরা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করলো, তখন এক চমকপ্রদ বাস্তবতা প্রকাশ পেল। দলের ভেতরে অনেকেই হতভম্ব হয়ে
যান যখন জানা গেল যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কিছু ছাত্রনেতা আসলে গুপ্ত সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদস্য। শান্ত পরিবেশেও যদি এই দেশের শত্রুরা ছাত্রলীগের ভেতরে ঢুকে যেতে পারে, তবে দলের সবচেয়ে কঠিন সময়ে কী হতে পারে? টেলিগ্রাম প্ল্যাটফর্মে অসংখ্য গ্রুপ তৈরি হয়েছে, যা অনেকে বিদ্রুপ করে “টেলিগ্রাম লীগ” বলে ডাকছে, যেখানে সারা দেশের কর্মী ও রাজনৈতিক নেতা যোগ দিচ্ছেন। শুনতে আশাব্যঞ্জক মনে হলেও, সবুজ সংকেত দেওয়ার আগে পাঠকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টি মূল্যায়ন করতে হবে। এই রাষ্ট্রশত্রুরা, ছাত্রশিবির কর্মীরা বসে নেই। তারা পূর্ণ শক্তিতে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে, যাতে একদিকে অন্তর্বর্তী সরকার তথাকথিত “আইন” ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ কর্মীদের দমন
করতে পারে এবং অন্যদিকে এই গুপ্তচররা আওয়ামী লীগের পরিকল্পনার খবর সংগ্রহ করতে পারে। সম্প্রতি টেলিগ্রাম গ্রুপ থেকে আওয়ামী লীগ কর্মীদের কিছু অভ্যন্তরীণ আলাপ ফাঁস হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জাতীয় গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর রাষ্ট্রবিরোধী, আওয়ামী লীগবিরোধী ও বাংলাদেশবিরোধী জোটগুলো একত্রিত হয়ে এসব আলাপচারিতা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সুনাম নষ্টের চেষ্টা করে। ছদ্মবেশে এই অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী ও ছাত্রশিবির সহজেই এসব গ্রুপে প্রবেশ করে, যেখানে খুবই সীমিত রিসোর্স নিয়ে গ্রুপ অ্যাডমিনদের পক্ষে প্রতিটি সদস্যকে শনাক্ত করা প্রায় অসম্ভব। ফলে আওয়ামী লীগের সেই কর্মীদের পরিচয়, অবস্থান ও ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, যারা জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে এবং
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দমননীতির শিকার হচ্ছে। এদিকে অভিযোগ উঠেছে যে কিছু ব্যক্তি ব্যক্তিগত অনৈতিক স্বার্থে এসব গ্রুপ ব্যবহার করছে। গ্রুপগুলো পরিচালনাকারী কিছু মানুষ রাজনীতির জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক সততা বিসর্জন দিচ্ছে। তারা কম অভিজ্ঞ কর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে, আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে এবং তাদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করছে — যা শুধু অনৈতিকই নয়, বরং বাংলাদেশের বৃহত্তম দলের নীতির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এরা বঙ্গবন্ধুর মূল্যবোধ বহন করে না এবং কোনোভাবেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করে না। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ১৮ কোটি বাংলাদেশির নেতা, কেবলমাত্র কয়েকজনের নয়। তাই কর্মীদের বিচক্ষণতা ব্যবহার করতে হবে এবং নীতিহীন মানুষের ফাঁদে
পড়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এসব বিবেচনায়, এক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের সব কর্মীকে টেলিগ্রাম গ্রুপগুলো ছেড়ে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল চ্যানেলে যোগ দিতে পরামর্শ দিয়েছিল। তবে কেন্দ্রীয় কমান্ডের নির্দিষ্ট একজনের হস্তক্ষেপে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্তটি বদলে যায়। এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো- দলটির ঐক্য, দৃঢ় সমন্বয় এবং কার্যকর পরিকল্পনা। কেবল আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল চ্যানেলের মাধ্যমেই হয়তো নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, গোপনীয়তা বজায় রাখা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব। হাজারো ভিন্ন গ্রুপ, ভিন্ন ভিন্ন মানুষ, হাজারো ভিন্ন দিকনির্দেশনা— দলের পক্ষে এসব কিছুর দায়ভার বহন অসম্ভব না হলেও মারাত্মক চ্যালেঞ্জিং। মাঠপর্যায়ের কর্মী ও কেন্দ্রীয় কমান্ডের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের ফলে মতবিভেদ আরও
বাড়বে। কেন্দ্রীয় কমান্ডকে বুঝতে হবে, মাঠপর্যায়ের কর্মীদের কল্যাণের জন্য কিছু দায়িত্ব তাদের কারণ মাঠপর্যায়ের কর্মীদের সময়, নিষ্ঠা ও ত্যাগেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আর এই টেলিগ্রাম গ্রুপগুলো এখন তাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার পথে সবচেয়ে বড় বাধা।
এক সংকটপূর্ণ সময়ে, যে প্ল্যাটফর্মটি আশীর্বাদ না হয়ে দলের জন্য সবচেয়ে বড় দায়ে পরিণত হয়েছে, সেটি হলো টেলিগ্রাম। এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তির কাছে নিরাপদভাবে তথ্য পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রাম, সুবিধাজনক হাতিয়ার না হয়ে রাজনৈতিক কর্মী ও নেতাদের নিরাপত্তা বিপন্ন করছে এবং কিছু নীতিহীন ব্যক্তি এটি ব্যক্তিগত অনৈতিক লাভের জন্য অপব্যবহার করছে। সংগঠিত হওয়া, পরিকল্পনা করা ও বাস্তবায়নের হাতিয়ার না হয়ে এটি কিছু রাজনৈতিক কর্মীর কাছে অবসরের আড্ডার মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা দলে বিভাজনও বাড়াচ্ছে। রক্তাক্ত জুলাই মাসে, যখন আন্তর্জাতিক ও জাতীয় ষড়যন্ত্রকারীরা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করলো, তখন এক চমকপ্রদ বাস্তবতা প্রকাশ পেল। দলের ভেতরে অনেকেই হতভম্ব হয়ে
যান যখন জানা গেল যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কিছু ছাত্রনেতা আসলে গুপ্ত সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সদস্য। শান্ত পরিবেশেও যদি এই দেশের শত্রুরা ছাত্রলীগের ভেতরে ঢুকে যেতে পারে, তবে দলের সবচেয়ে কঠিন সময়ে কী হতে পারে? টেলিগ্রাম প্ল্যাটফর্মে অসংখ্য গ্রুপ তৈরি হয়েছে, যা অনেকে বিদ্রুপ করে “টেলিগ্রাম লীগ” বলে ডাকছে, যেখানে সারা দেশের কর্মী ও রাজনৈতিক নেতা যোগ দিচ্ছেন। শুনতে আশাব্যঞ্জক মনে হলেও, সবুজ সংকেত দেওয়ার আগে পাঠকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টি মূল্যায়ন করতে হবে। এই রাষ্ট্রশত্রুরা, ছাত্রশিবির কর্মীরা বসে নেই। তারা পূর্ণ শক্তিতে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে, যাতে একদিকে অন্তর্বর্তী সরকার তথাকথিত “আইন” ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ কর্মীদের দমন
করতে পারে এবং অন্যদিকে এই গুপ্তচররা আওয়ামী লীগের পরিকল্পনার খবর সংগ্রহ করতে পারে। সম্প্রতি টেলিগ্রাম গ্রুপ থেকে আওয়ামী লীগ কর্মীদের কিছু অভ্যন্তরীণ আলাপ ফাঁস হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জাতীয় গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর রাষ্ট্রবিরোধী, আওয়ামী লীগবিরোধী ও বাংলাদেশবিরোধী জোটগুলো একত্রিত হয়ে এসব আলাপচারিতা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের সুনাম নষ্টের চেষ্টা করে। ছদ্মবেশে এই অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী ও ছাত্রশিবির সহজেই এসব গ্রুপে প্রবেশ করে, যেখানে খুবই সীমিত রিসোর্স নিয়ে গ্রুপ অ্যাডমিনদের পক্ষে প্রতিটি সদস্যকে শনাক্ত করা প্রায় অসম্ভব। ফলে আওয়ামী লীগের সেই কর্মীদের পরিচয়, অবস্থান ও ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে, যারা জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে এবং
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দমননীতির শিকার হচ্ছে। এদিকে অভিযোগ উঠেছে যে কিছু ব্যক্তি ব্যক্তিগত অনৈতিক স্বার্থে এসব গ্রুপ ব্যবহার করছে। গ্রুপগুলো পরিচালনাকারী কিছু মানুষ রাজনীতির জন্য প্রয়োজনীয় মৌলিক সততা বিসর্জন দিচ্ছে। তারা কম অভিজ্ঞ কর্মীদের মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে, আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে এবং তাদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করছে — যা শুধু অনৈতিকই নয়, বরং বাংলাদেশের বৃহত্তম দলের নীতির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। এরা বঙ্গবন্ধুর মূল্যবোধ বহন করে না এবং কোনোভাবেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করে না। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ১৮ কোটি বাংলাদেশির নেতা, কেবলমাত্র কয়েকজনের নয়। তাই কর্মীদের বিচক্ষণতা ব্যবহার করতে হবে এবং নীতিহীন মানুষের ফাঁদে
পড়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এসব বিবেচনায়, এক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের সব কর্মীকে টেলিগ্রাম গ্রুপগুলো ছেড়ে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল চ্যানেলে যোগ দিতে পরামর্শ দিয়েছিল। তবে কেন্দ্রীয় কমান্ডের নির্দিষ্ট একজনের হস্তক্ষেপে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্তটি বদলে যায়। এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো- দলটির ঐক্য, দৃঢ় সমন্বয় এবং কার্যকর পরিকল্পনা। কেবল আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল চ্যানেলের মাধ্যমেই হয়তো নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, গোপনীয়তা বজায় রাখা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব। হাজারো ভিন্ন গ্রুপ, ভিন্ন ভিন্ন মানুষ, হাজারো ভিন্ন দিকনির্দেশনা— দলের পক্ষে এসব কিছুর দায়ভার বহন অসম্ভব না হলেও মারাত্মক চ্যালেঞ্জিং। মাঠপর্যায়ের কর্মী ও কেন্দ্রীয় কমান্ডের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের ফলে মতবিভেদ আরও
বাড়বে। কেন্দ্রীয় কমান্ডকে বুঝতে হবে, মাঠপর্যায়ের কর্মীদের কল্যাণের জন্য কিছু দায়িত্ব তাদের কারণ মাঠপর্যায়ের কর্মীদের সময়, নিষ্ঠা ও ত্যাগেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আর এই টেলিগ্রাম গ্রুপগুলো এখন তাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার পথে সবচেয়ে বড় বাধা।