
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঠিকাদারদের অর্থে টয়লেট প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তাদের চীন ভ্রমণ, চলছে ভ্রমণ বিভিন্ন দেশে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত ঘেঁষে আরসা-আরাকান আর্মির তীব্র সংঘর্ষ, গোলাগুলি

রাত ১০টার পরও চলবে মেট্রোরেল

ময়লার ভাগাড় থেকে ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড উদ্ধার

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ, বাংলাদেশ সময় কখন শুরু

১৩ মাসেও শেষ হয়নি শেখ হাসিনার চালের মজুদ: বস্তা দেখে বিরক্ত হয়ে চলে গেলেন ইউএনও

বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে চায় স্টারলিংক
৫ দফা দাবিতে ঢাকার অস্ট্রেলিয়া হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ

অস্ট্রেলিয়ার ‘মোজাইক ব্র্যান্ডে’র আত্মসাৎকৃত অর্থ ফেরত আনা ও প্রতারণার হাত থেকে শ্রমিক এবং শিল্প রক্ষায় আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়েছে।
শনিবার প্রগতি সরণিতে অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন ২২টি ক্ষতিগ্রস্ত কারখানার শ্রমিক এবং প্রতিনিধিরা।
২২ কারখানার ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে প্রতিবাদে অংশ নেন ও বক্তব্য রাখেন গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার, সহ-সভাপতি অঞ্জন দাস, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহিম চৌধুরী এবং ২২ কারখানার শ্রমিক প্রতিনিধি মইন আহমেদ, নারী শ্রমিক প্রতিনিধি রিবন বেগমসহ অন্যান্যরা।
সমাবেশ শেষে পাঁচ দফা দাবিগুলো তুলে ধরে হাইকমিশনের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। স্মারকলিপি পেশ করেন বাংলাদেশ
গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার ও ২২টি গার্মেন্ট কারখানার ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের প্রতিনিধি আব্দুল মালেক। ডেপুটি হাইকমিশনার লিখিত স্মারকলিপি গ্রহণ করেন এবং শ্রমিক নেতাদের আশ্বাস দেন এ বিষয়ে তাদের দিক থেকে তারা তদারকি করবেন। তবে এটি জটিল আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। শ্রমিকদের পক্ষ থেকে তাসলিমা আখতার বলেন, অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশের শ্রমিকরা আশা করেন শ্রমিকদের পাওনা ও জীবন জীবিকা নিশ্চিতে এবং ২২ কারখানা রক্ষায় হাইকমিশনারের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া সরকার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। মোজাইক ব্র্যান্ডকে আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এনে দ্রুত শ্রমিক ও ২২ কারখানার পাওনা প্রায় ২৫০ কোটি টাকা ফেরত আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। সমাবেশ থেকে ২২টি কারখানার
পক্ষ থেকে অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনের কাছে পাঁচটি দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে মোজাইক ব্র্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও দেউলিয়া অবস্থায় ব্যবসা পরিচালনার জন্য ফৌজদারি তদন্ত শুরু করা, জড়িতদের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার জন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া ও অস্ট্রেলিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক ও ২২টি কারখানাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া।
গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির সভাপ্রধান তাসলিমা আখতার ও ২২টি গার্মেন্ট কারখানার ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের প্রতিনিধি আব্দুল মালেক। ডেপুটি হাইকমিশনার লিখিত স্মারকলিপি গ্রহণ করেন এবং শ্রমিক নেতাদের আশ্বাস দেন এ বিষয়ে তাদের দিক থেকে তারা তদারকি করবেন। তবে এটি জটিল আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। শ্রমিকদের পক্ষ থেকে তাসলিমা আখতার বলেন, অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশের শ্রমিকরা আশা করেন শ্রমিকদের পাওনা ও জীবন জীবিকা নিশ্চিতে এবং ২২ কারখানা রক্ষায় হাইকমিশনারের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া সরকার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। মোজাইক ব্র্যান্ডকে আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় এনে দ্রুত শ্রমিক ও ২২ কারখানার পাওনা প্রায় ২৫০ কোটি টাকা ফেরত আনার জন্য উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান। সমাবেশ থেকে ২২টি কারখানার
পক্ষ থেকে অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনের কাছে পাঁচটি দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে মোজাইক ব্র্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও দেউলিয়া অবস্থায় ব্যবসা পরিচালনার জন্য ফৌজদারি তদন্ত শুরু করা, জড়িতদের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার জন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া ও অস্ট্রেলিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিক ও ২২টি কারখানাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া।