
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

এবার ভারতের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তানের

কাশ্মীরে হামলা নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার মিথ্যাচার ফাঁস (ভিডিও)

চীনের নতুন হাতিয়ার ‘বিরল খনিজ’ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বড় ধাক্কা!

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

এবার ভারতের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তানের

পেহেলগাম হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাক মন্ত্রীর

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত
হামলকারীদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে গুলিতে বুক ঝাঁঝরা কাশ্মীরি যুবক আদিলের

‘মিনি সুইজারল্যান্ড’ হিসেবে খ্যাত ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামের বৈসরন এলাকাটি। সেখানে টাট্টু ঘোড়া চালাতেন সৈয়দ আদিল হুসেন শাহ। ঘোড়ায় চড়িয়ে পর্যটকদের বৈসরণে নিয়ে আসাই ছিল তার কাজ।
ওই এলাকার কাছে একটি গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা রয়েছে। সেখান থেকে পায়ে হেঁটে বা ঘোড়ায় চড়ে মূল উপত্যকায় যেতে হয়।
অন্যান্য দিনের মতোই এই গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা থেকে পর্যটকদের বৈসরনের মূল উপত্যকায় নিয়ে গিয়েছিল সৈয়দ। আচমকা হামলা হয়। সেই সময় সকলে যখন প্রাণ বাঁচাতে এদিক-ওদিক পালাচ্ছেন, এই যুবক তেড়ে যান হামলাকারীদের দিকে। এক হামলাকারীর হাত থেকে কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন রাইফেল। আর তখনই রাইফেল থেকে ছুটে আসা বুলেট ঝাঁঝরা করে দেয় তার বুক। এবিপি আনন্দ
বৃহস্পতিবার
ভয়াবহ এ হামলার ভিডিও প্রকাশ করেছে এনডিটিভি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে উঠে এসেছে আরও শিউরে ওঠার মতো তথ্য। তারা বলেন, জঙ্গিদের বুলেটে মৃত্যুর ভয়ে তখন যে যেদিকে পারেন ছুটছেন, একটু আশ্রয়ের আশায়, ঠিক সেই মুহূর্তেই সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন আদিল। আদিলের পরিবার তার মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন তিনি। ন্যায়বিচার চায় তার পরিবার। সেই সঙ্গেই অন্ধকার ভবিষ্যতের আশঙ্কায় দিন গোনা শুরু করেছেন তারা। পরিবারের রুজি-রুটি যার উপর নির্ভর করত, সেই আর নেই দুনিয়াতে। এবার কী হবে? এই একটাই প্রশ্ন ঘুরছে আদিলের পরিবারের সকলের মনে। সংবাদসংস্থা এএনআইকে আদিলের বাবা জানিয়েছেন, রোজকার মতো গতকালও কাজে বেরিয়েছিলেন তিনি। তিনটা নাগাদ আদিলের পরিবারের কানে আসে
সন্ত্রাসী হামলার খবর। সঙ্গে সঙ্গেই ফোন করা হয় তাকে। কিন্তু ফোন সুইচ অফ ছিল তার। এরপর বিকাল চারটা ৪০ মিনিট নাগাদ তার ফোন চালু হলেও কোনো জবাব আসেনি। থানায় ছুটে যায় পরিবার। সেখানেই ছেলের মর্মান্তিক পরিণতির কথা জানতে পারেন পরিবারের সদস্যরা।
ভয়াবহ এ হামলার ভিডিও প্রকাশ করেছে এনডিটিভি। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ানে উঠে এসেছে আরও শিউরে ওঠার মতো তথ্য। তারা বলেন, জঙ্গিদের বুলেটে মৃত্যুর ভয়ে তখন যে যেদিকে পারেন ছুটছেন, একটু আশ্রয়ের আশায়, ঠিক সেই মুহূর্তেই সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন আদিল। আদিলের পরিবার তার মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন তিনি। ন্যায়বিচার চায় তার পরিবার। সেই সঙ্গেই অন্ধকার ভবিষ্যতের আশঙ্কায় দিন গোনা শুরু করেছেন তারা। পরিবারের রুজি-রুটি যার উপর নির্ভর করত, সেই আর নেই দুনিয়াতে। এবার কী হবে? এই একটাই প্রশ্ন ঘুরছে আদিলের পরিবারের সকলের মনে। সংবাদসংস্থা এএনআইকে আদিলের বাবা জানিয়েছেন, রোজকার মতো গতকালও কাজে বেরিয়েছিলেন তিনি। তিনটা নাগাদ আদিলের পরিবারের কানে আসে
সন্ত্রাসী হামলার খবর। সঙ্গে সঙ্গেই ফোন করা হয় তাকে। কিন্তু ফোন সুইচ অফ ছিল তার। এরপর বিকাল চারটা ৪০ মিনিট নাগাদ তার ফোন চালু হলেও কোনো জবাব আসেনি। থানায় ছুটে যায় পরিবার। সেখানেই ছেলের মর্মান্তিক পরিণতির কথা জানতে পারেন পরিবারের সদস্যরা।