
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছাত্রলীগ কর্মীকে অমানবিক নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

বিএনপি ৮ নেতা মাঠে, জামায়াতের একক

আত্মগোপনে থাকা যশোরের আ.লীগ নেতাদের বাড়ি বাড়ি পুলিশ

বাংলাদেশের সীমানায় আরাকান আর্মির অনুপ্রবেশে জামায়াতের উদ্বেগ

ডিসেম্বরের আগেও নির্বাচন করা সম্ভব: আমির খসরু

নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধনে আবেদনের সময় বাড়ল

নিক্সন চৌধুরীর স্ত্রী তারিনের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
দেশে কেমন একটা অস্থিরতা চলছে

‘দেশে কেমন একটা অস্থিরতা চলছে’ এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আরও বলেন, ‘জাতি এমন একটা সন্ধিক্ষণে আছে, যখন আমরা একটা অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে আছি। ফ্যাসিবাদবিরোধী একটা বিস্ফোরণ হয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ভয়ংকর ফ্যাসিবাদী হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। একটা পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। পরিবর্তনের সময়ই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এখন জনগণকে সঠিক পথে নিয়ে যাওয়া অত্যন্ত জরুরি।’
রোববার বিকালে রাজধানীর আইডিইবি মিলনায়তনে এক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান প্রয়াত আবদুল্লাহ আল নোমানের স্মরণে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল এ সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের এ সময়টা আমাদের পরীক্ষার। পত্রপত্রিকা, টেলিভিশন, টক
শো দেখলে দেখবেন যে কেমন একটা অস্থিরতা চলছে দেশে। কতগুলো নির্ধারিত বিষয়কেও আমরা অনির্ধারিত করে ফেলছি, অনিশ্চিত করে ফেলছি। আজকে সংস্কার, নির্বাচন—এ কথাগুলো অনেক বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। এ বিষয়গুলো আমরা মনে করি, সবার উচিত হবে সব রাজনৈতিক, দল ও গোষ্ঠী সবার দায়িত্ব হবে অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে সমস্যাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা। আমরা বিশ্বাস করি, একটা আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য সমাধান বেরিয়ে আসবে এবং অল্প সময়ের মধ্যে জনগণের প্রতিনিধিত্ব পাব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, সংস্কার কমিশনে বিএনপির প্রস্তাবগুলো দেওয়া হয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সত্যিকারার্থেই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা সমাধান বেরিয়ে আসবে এবং খুব অল্প সময়ের
মধ্যে একটা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের প্রতিনিধি পাবে। দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব বলেন, খুব সজাগ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। গণতন্ত্রের উত্তরণ এখনো হয়নি। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত সরকার বা পার্লামেন্ট এখনো আসেনি। সেজন্য অত্যন্ত সাবধানতার সঙ্গে, দৃঢ়তার সঙ্গে সচেতনতার জন্য কাজ করতে হবে। দলকে আরও সুদৃঢ় করতে হবে। অনুষ্ঠানে প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলামের নিহত হওয়ার প্রসঙ্গেও কথা বলেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, জাহিদুলকে হত্যা করা হয়েছে। কারা হত্যা করেছে, জানা যায়নি। তবে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যারা এ সময়ে একজন ত্যাগী ছাত্রনেতাকে হত্যা করতে পারে, তারা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের এ পরিবর্তনের, আন্দোলনের সঙ্গে কোনোভাবেই
যুক্ত ছিল না। তারা আজকে বাংলাদেশে একটা বিভাজন সৃষ্টি করতে চায়। তারা বাংলাদেশের পক্ষের মানুষ নয়। তারা গণতন্ত্রের পক্ষের মানুষ নয়। আবদুল্লাহ আল নোমানের স্মৃতিচারণা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এ সময়ে তাকে বেশি দরকার ছিল। একটা সন্ধিক্ষণে চলছে, একটি অনিশ্চিত অবস্থা যাচ্ছে। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী, হাসিনাবিরোধী বিস্ফোরণ হয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ভয়ংকর ফ্যাসিবাদী হাসিনা পালিয়েছেন। একটা পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ পরিবর্তনের সময়গুলো সবচেয়ে জরুরি সময়। এখন জনমতকে সঠিক পথে প্রবাহিত করা, জনগণকে সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়া, এ কাজটা অত্যন্ত জরুরি কাজ। আবদুল্লাহ আল নোমান ছিলেন সেই জাতের মানুষ, যিনি প্রতিকূল অবস্থার মধ্য দিয়েও আন্দোলন তৈরি করতেন। জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার
হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, দলের ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আজম খান, বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান প্রমুখ।
শো দেখলে দেখবেন যে কেমন একটা অস্থিরতা চলছে দেশে। কতগুলো নির্ধারিত বিষয়কেও আমরা অনির্ধারিত করে ফেলছি, অনিশ্চিত করে ফেলছি। আজকে সংস্কার, নির্বাচন—এ কথাগুলো অনেক বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। এ বিষয়গুলো আমরা মনে করি, সবার উচিত হবে সব রাজনৈতিক, দল ও গোষ্ঠী সবার দায়িত্ব হবে অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে সমস্যাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা। আমরা বিশ্বাস করি, একটা আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য সমাধান বেরিয়ে আসবে এবং অল্প সময়ের মধ্যে জনগণের প্রতিনিধিত্ব পাব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, সংস্কার কমিশনে বিএনপির প্রস্তাবগুলো দেওয়া হয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সত্যিকারার্থেই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য একটা সমাধান বেরিয়ে আসবে এবং খুব অল্প সময়ের
মধ্যে একটা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের প্রতিনিধি পাবে। দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব বলেন, খুব সজাগ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। গণতন্ত্রের উত্তরণ এখনো হয়নি। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত সরকার বা পার্লামেন্ট এখনো আসেনি। সেজন্য অত্যন্ত সাবধানতার সঙ্গে, দৃঢ়তার সঙ্গে সচেতনতার জন্য কাজ করতে হবে। দলকে আরও সুদৃঢ় করতে হবে। অনুষ্ঠানে প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলামের নিহত হওয়ার প্রসঙ্গেও কথা বলেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, জাহিদুলকে হত্যা করা হয়েছে। কারা হত্যা করেছে, জানা যায়নি। তবে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যারা এ সময়ে একজন ত্যাগী ছাত্রনেতাকে হত্যা করতে পারে, তারা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের এ পরিবর্তনের, আন্দোলনের সঙ্গে কোনোভাবেই
যুক্ত ছিল না। তারা আজকে বাংলাদেশে একটা বিভাজন সৃষ্টি করতে চায়। তারা বাংলাদেশের পক্ষের মানুষ নয়। তারা গণতন্ত্রের পক্ষের মানুষ নয়। আবদুল্লাহ আল নোমানের স্মৃতিচারণা করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এ সময়ে তাকে বেশি দরকার ছিল। একটা সন্ধিক্ষণে চলছে, একটি অনিশ্চিত অবস্থা যাচ্ছে। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী, হাসিনাবিরোধী বিস্ফোরণ হয়েছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ভয়ংকর ফ্যাসিবাদী হাসিনা পালিয়েছেন। একটা পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ পরিবর্তনের সময়গুলো সবচেয়ে জরুরি সময়। এখন জনমতকে সঠিক পথে প্রবাহিত করা, জনগণকে সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়া, এ কাজটা অত্যন্ত জরুরি কাজ। আবদুল্লাহ আল নোমান ছিলেন সেই জাতের মানুষ, যিনি প্রতিকূল অবস্থার মধ্য দিয়েও আন্দোলন তৈরি করতেন। জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার
হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, দলের ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আজম খান, বিএনপির চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, আবদুল্লাহ আল নোমানের ছেলে সাঈদ আল নোমান প্রমুখ।