
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঠিকাদারদের অর্থে টয়লেট প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তাদের চীন ভ্রমণ, চলছে ভ্রমণ বিভিন্ন দেশে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত ঘেঁষে আরসা-আরাকান আর্মির তীব্র সংঘর্ষ, গোলাগুলি

রাত ১০টার পরও চলবে মেট্রোরেল

ময়লার ভাগাড় থেকে ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড উদ্ধার

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ, বাংলাদেশ সময় কখন শুরু

১৩ মাসেও শেষ হয়নি শেখ হাসিনার চালের মজুদ: বস্তা দেখে বিরক্ত হয়ে চলে গেলেন ইউএনও

বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে চায় স্টারলিংক
আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে দম্পতির লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু

কক্সবাজারগামী ট্রেন প্রবাল এক্সপ্রেসে চলন্ত অবস্থায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। ট্রেনে আগুন লাগার খবরে আতঙ্কিত হয়ে এক দম্পতি তাদের এক ছেলেশিশুসহ লাফ দেন। এ ঘটনায় মো. হামদান নামের ৮ মাস বয়সী ওই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন শিশুর মা-বাবা।
মঙ্গলবার রাত পৌনে ৮টার দিকে রেললাইনের লোহাগাড়া উপজেলা অংশে এ ঘটনা ঘটে। লোহাগাড়া থানার উপপরিদর্শক জাহেদ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনজনকে উদ্ধার করে লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক শিমুল দত্ত বলেন, শিশুটি হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে। আহত দম্পতিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় গুরুতর আহতরা হলেন কক্সবাজার জেলার পিএমখালী ইউনিয়নের
বাসিন্দা আবদুর রাজ্জাক (২৪) ও তার স্ত্রী লিজা আক্তার (১৮)। ঈদের ছুটি শেষে আবদুর রাজ্জাক বাঁশখালী উপজেলার গুনগরীতে তাঁর শ্বশুরবাড়ি থেকে সাতকানিয়া রেলস্টেশন হয়ে কক্সবাজারে ফিরছিলেন। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ট্রেনের যাত্রী হুমায়ুন কবির বলেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী ট্রেনটি বিরতির পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাতকানিয়া স্টেশন ছেড়ে যায়। ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এলাকায় ট্রেনের ‘ড’ বগিতে আগুন লাগে। আগুন লাগার খবরে যাত্রীরা চিৎকার করে বাঁচার আকুতি জানাতে থাকেন। এতে পুরো ট্রেনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ট্রেনের সামনের দিকে থাকা এক দম্পতি তাদের কোলের শিশুসন্তানসহ দরজা দিয়ে লাফ দেন। এতে তারা গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাদের
উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। লোহাগাড়া স্টেশনমাস্টার দিদার হোসেন বলেন, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে ট্রেনের একটি বগিতে আগুন লাগে। এ সময় বগিতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে নিভিয়ে ফেলা হয়। রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রবাল এক্সপ্রেস প্রতিদিন চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে যায়। তবে আজ প্রায় দুই ঘণ্টা দেরিতে বিকাল ৫টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যায়।
বাসিন্দা আবদুর রাজ্জাক (২৪) ও তার স্ত্রী লিজা আক্তার (১৮)। ঈদের ছুটি শেষে আবদুর রাজ্জাক বাঁশখালী উপজেলার গুনগরীতে তাঁর শ্বশুরবাড়ি থেকে সাতকানিয়া রেলস্টেশন হয়ে কক্সবাজারে ফিরছিলেন। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ট্রেনের যাত্রী হুমায়ুন কবির বলেন, চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী ট্রেনটি বিরতির পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাতকানিয়া স্টেশন ছেড়ে যায়। ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এলাকায় ট্রেনের ‘ড’ বগিতে আগুন লাগে। আগুন লাগার খবরে যাত্রীরা চিৎকার করে বাঁচার আকুতি জানাতে থাকেন। এতে পুরো ট্রেনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় ট্রেনের সামনের দিকে থাকা এক দম্পতি তাদের কোলের শিশুসন্তানসহ দরজা দিয়ে লাফ দেন। এতে তারা গুরুতর আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাদের
উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। লোহাগাড়া স্টেশনমাস্টার দিদার হোসেন বলেন, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে ট্রেনের একটি বগিতে আগুন লাগে। এ সময় বগিতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে নিভিয়ে ফেলা হয়। রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রবাল এক্সপ্রেস প্রতিদিন চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে বেলা ৩টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে যায়। তবে আজ প্রায় দুই ঘণ্টা দেরিতে বিকাল ৫টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যায়।