
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইরাকে প্রবল বালুঝড় : অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩ হাজার ৭ শতাধিক

পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত

ভিসা বাতিল হওয়া অর্ধেকই ভারতীয় শিক্ষার্থী, দাবি কংগ্রেস নেতার

ইসরায়েলি হামলায় একসঙ্গে পরিবারের ১০ সদস্য নিহত

ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ৫৮

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

ইয়েমেনি বন্দরে মার্কিন হামলায় হতাহত ১৮৪
ফেরাউনের লোকদের মতো শত্রুদের সমুদ্রে ডুবিয়ে মারব

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি। বলেছেন, আমরা আক্রমণকারী শত্রুকে ফেরাউনের অনুসারীদের মতো সমুদ্রে ডুবিয়ে মারব। খবর তাসনিম নিউজ এজেন্সির।
বৃহস্পতিবার বন্দর আব্বাসে ৮৬তম নৌবহরের পরিবারের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতের সময় তিনি এ কথা বলেন।
শাহরাম ইরানি বলেন, আমাদের নৌশক্তি ও প্রতিরক্ষা সক্ষমতা আগের চেয়েও শক্তিশালী। আজ শত্রুরা ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সশস্ত্র বাহিনী ও সেনাবাহিনীর কৌশলগত নৌবাহিনীকে একটি পরাশক্তি হিসেবে দেখে।
তিনি বলেন, শয়তানরা সমুদ্রে সরাসরি সংঘাত চায়। কিন্তু আল্লাহর সাহায্যে আমরা তাদেরকে ফেরাউনের লোকদের মতো পরাজিত ও ডুবিয়ে মারব।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার ঠিক আগে উত্তেজনার পারদ বেড়েই
চলেছে। বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আলোচনায় সমাধান না এলে ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ট্রাম্পের এমন বক্তব্যকে সরাসরি আগ্রাসনের পূর্বাভাস হিসেবে দেখছে তেহরান। জবাবে বৃহস্পতিবার ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উপদেষ্টা রিয়ার অ্যাডমিরাল আলি শামখানি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, বিদেশি হুমকি অব্যাহত থাকলে জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধ করে পর্যবেক্ষকদের বহিষ্কার করা হতে পারে। এ ছাড়া দেশটির প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ইসরাইল ও পশ্চিমাদের সমালোচনা করে বলেন, কোনো ষড়যন্ত্রই ইরানকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। তেহরানের উন্নয়নের পথে কেউ বাঁধা হতে পারবে না। তেহরান শুরু থেকেই বলে আসছে, তারা পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে না। তবুও ওয়াশিংটন একের
পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। এবার তাদের কূটনীতির টেবিল বসানো হলেও চারপাশে বাজছে যুদ্ধের দামামা। আলোচনা শান্তির দিকে যাবে না কি সংঘাতের দিকে তা ওমানেই নির্ধারণ হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
চলেছে। বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আলোচনায় সমাধান না এলে ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ট্রাম্পের এমন বক্তব্যকে সরাসরি আগ্রাসনের পূর্বাভাস হিসেবে দেখছে তেহরান। জবাবে বৃহস্পতিবার ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উপদেষ্টা রিয়ার অ্যাডমিরাল আলি শামখানি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, বিদেশি হুমকি অব্যাহত থাকলে জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধ করে পর্যবেক্ষকদের বহিষ্কার করা হতে পারে। এ ছাড়া দেশটির প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ইসরাইল ও পশ্চিমাদের সমালোচনা করে বলেন, কোনো ষড়যন্ত্রই ইরানকে দমিয়ে রাখতে পারবে না। তেহরানের উন্নয়নের পথে কেউ বাঁধা হতে পারবে না। তেহরান শুরু থেকেই বলে আসছে, তারা পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে না। তবুও ওয়াশিংটন একের
পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে। এবার তাদের কূটনীতির টেবিল বসানো হলেও চারপাশে বাজছে যুদ্ধের দামামা। আলোচনা শান্তির দিকে যাবে না কি সংঘাতের দিকে তা ওমানেই নির্ধারণ হতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।