![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ভালোবাসা দিবসে যুক্তরাষ্ট্রে ৩ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকার উপহার–বাণিজ্য
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/prothomalo-bangla_2025-02-13_xjkl5m9p_f261182c-3d60-4724-a766-89a28f459c7c.avif)
ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে এবার ২ হাজার ৭৫০ কোটি মার্কিন ডলারের উপহারসামগ্রী বেচাকেনা হবে। প্রিয়জনকে ফুল, গয়না, চকলেটসহ বিভিন্ন ধরনের উপহারসামগ্রী দিতে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করবেন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারীরা। ডলারের বর্তমান বাজারদরে বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ওই দেশের ৫৬ শতাংশ ভোক্তা ভালোবাসা দিবস উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি পরিবারের গড়ে ১৮৮ ডলার ৮১ সেন্ট খরচ হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন (এনআরএফ) ভালোবাসা দিবসের অর্থনীতির এ বছরের বাজার নিয়ে এই প্রাক্কলন করেছে। ইউএস চেম্বার অব কমার্সের ওয়েবসাইটেও এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
ভালোবাসা দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা কত খরচ করেন, এর একটি ধারণা নেওয়া
যাক। এ বছর ভালোবাসা দিবসের প্রাক্কলিত খরচের পরিমাণ, চলতি অর্থবছরের বাংলাদেশের বাজেটের ৪২ শতাংশের সমান। ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। ভালোবাসা দিবসে প্রেমিক-প্রেমিকা, আত্মীয়স্বজনসহ প্রিয়জনকে উপহার দেওয়া এখন একটি রীতিতে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমা বিশ্বে এটি রীতিমতো উৎসবের পর্যায়ে চলে গেছে। ভালোবাসা দিবসে উপহার হিসেবে ফুল, গয়না, চকলেট—এসবেরই চল বেশি। তবে অনেকে প্রিয় মানুষকে গাড়ির মতো দামি উপহারও দেন। আবার দামি হোটেল থাকা, খাওয়াসহ বেড়ানোর পেছনেও বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করেন। ফলে ভালোবাসার উপহারসামগ্রীর বাজার চাঙা হয়, অর্থনীতিও গতি পায়। আগামীকাল শুক্রবার বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। পশ্চিমা বিশ্বে এ নিয়ে হইচই শুরু হয়ে গেছে। নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলাদেশেও
ভালোবাসা দিবস জনপ্রিয় হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের যত বেচাকেনা দ্য সোসাইটি অব আমেরিকান ফ্লোরিস্টস জানিয়েছে, এবারের ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ফুল ব্যবসায়ীরা ২৫ কোটি ফুল প্রস্তুত করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে চকলেট-ক্যান্ডির মতো মিষ্টান্ন ভালোবাসা দিবসের উপহার হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এবার ৫৬ শতাংশ আমেরিকান ক্যান্ডি কেনার পরিকল্পনা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ালেটহাবস ২০২৫ সমীক্ষা অনুসারে, এ বছর ভালোবাসা দিবসে ৬০ লাখ আমেরিকান বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারেন। ৩৬ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, ভালোবাসা দিবসে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া বেশ রোমান্টিক। ভালোবাসা দিবসে শুধু প্রিয়জনকে নয়, কুকুর-বিড়ালের মতো প্রিয় প্রাণীকেও উপহার দেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটাল ওয়ান শপিংয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, গত বছর ভালোবাসা দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা পোষা প্রাণীকে উপহার দিতে ১৫০
কোটি ডলার খরচ করেছেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা। একটি কুকুর গড়ে ৩১ ডলার ২৪ সেন্টের উপহার পেয়েছে। আর পোষা বিড়াল পেয়েছে ২৭ ডলার ৪২ সেন্টের উপহার। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে রেস্তোরাঁর ব্যবসাও বেশ জমজমাট থাকে। প্রিয়জনকে নিয়ে রেস্তোরাঁয় খাবার খেতে যান অনেকে। তবে গতবারের মতো এবারও সপ্তাহের কর্মদিবসে (শুক্রবার) পড়েছে ভালোবাসা দিবস। ফলে রেস্তোরাঁয় ‘টেক আউট (খাবার কিনে নিয়ে যাওয়া)’ বিক্রি বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গতবার ভালোবাসা দিবসে এই ‘টেক আউট’ বিক্রি ৪৬ শতাংশ বেড়েছিল।
যাক। এ বছর ভালোবাসা দিবসের প্রাক্কলিত খরচের পরিমাণ, চলতি অর্থবছরের বাংলাদেশের বাজেটের ৪২ শতাংশের সমান। ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। ভালোবাসা দিবসে প্রেমিক-প্রেমিকা, আত্মীয়স্বজনসহ প্রিয়জনকে উপহার দেওয়া এখন একটি রীতিতে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমা বিশ্বে এটি রীতিমতো উৎসবের পর্যায়ে চলে গেছে। ভালোবাসা দিবসে উপহার হিসেবে ফুল, গয়না, চকলেট—এসবেরই চল বেশি। তবে অনেকে প্রিয় মানুষকে গাড়ির মতো দামি উপহারও দেন। আবার দামি হোটেল থাকা, খাওয়াসহ বেড়ানোর পেছনেও বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করেন। ফলে ভালোবাসার উপহারসামগ্রীর বাজার চাঙা হয়, অর্থনীতিও গতি পায়। আগামীকাল শুক্রবার বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। পশ্চিমা বিশ্বে এ নিয়ে হইচই শুরু হয়ে গেছে। নব্বইয়ের দশক থেকে বাংলাদেশেও
ভালোবাসা দিবস জনপ্রিয় হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের যত বেচাকেনা দ্য সোসাইটি অব আমেরিকান ফ্লোরিস্টস জানিয়েছে, এবারের ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ফুল ব্যবসায়ীরা ২৫ কোটি ফুল প্রস্তুত করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে চকলেট-ক্যান্ডির মতো মিষ্টান্ন ভালোবাসা দিবসের উপহার হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এবার ৫৬ শতাংশ আমেরিকান ক্যান্ডি কেনার পরিকল্পনা করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়ালেটহাবস ২০২৫ সমীক্ষা অনুসারে, এ বছর ভালোবাসা দিবসে ৬০ লাখ আমেরিকান বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারেন। ৩৬ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, ভালোবাসা দিবসে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া বেশ রোমান্টিক। ভালোবাসা দিবসে শুধু প্রিয়জনকে নয়, কুকুর-বিড়ালের মতো প্রিয় প্রাণীকেও উপহার দেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটাল ওয়ান শপিংয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, গত বছর ভালোবাসা দিবসে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা পোষা প্রাণীকে উপহার দিতে ১৫০
কোটি ডলার খরচ করেছেন, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কোটি টাকা। একটি কুকুর গড়ে ৩১ ডলার ২৪ সেন্টের উপহার পেয়েছে। আর পোষা বিড়াল পেয়েছে ২৭ ডলার ৪২ সেন্টের উপহার। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে রেস্তোরাঁর ব্যবসাও বেশ জমজমাট থাকে। প্রিয়জনকে নিয়ে রেস্তোরাঁয় খাবার খেতে যান অনেকে। তবে গতবারের মতো এবারও সপ্তাহের কর্মদিবসে (শুক্রবার) পড়েছে ভালোবাসা দিবস। ফলে রেস্তোরাঁয় ‘টেক আউট (খাবার কিনে নিয়ে যাওয়া)’ বিক্রি বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গতবার ভালোবাসা দিবসে এই ‘টেক আউট’ বিক্রি ৪৬ শতাংশ বেড়েছিল।