
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হাট ইজারা নেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০

চেকপোস্ট ব্যারাক থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

অবরোধ প্রত্যাহার, গাজীপুরে আড়াই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

ঘুম থেকে উঠে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ দেখেন মা

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে পরীক্ষামূলক চালু হলো সি-ট্রাক

জলকেলিতে মেতেছে কক্সবাজারের রাখাইন পল্লি
বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ (বীরউত্তম), যিনি বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধান এবং মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন, আজ সকালে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটানেন্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী জানিয়েছেন, মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহকে চলতি বছরের ২ জানুয়ারি সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
কে এম সফিউল্লাহ ১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের সেনাপ্রধান হিসেবে
দায়িত্ব পালন করেন। সেনাবাহিনীতে তাঁর দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্ব এবং মুক্তিযুদ্ধে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তাঁকে ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত করেছে। ১৯৭৬ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণের পর কে এম সফিউল্লাহ বাংলাদেশের কূটনীতিক হিসেবে কাজ করেন। তিনি ১৬ বছর ধরে মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন এবং ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগদান করেন এবং ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচিত হন। মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহর মৃত্যুতে দেশ এক মহান বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হারিয়েছে। তাঁর সাহসিকতা, নেতৃত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও
সামরিক ব্যক্তিত্ব। জাতি তাঁর অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছে এবং তাঁর পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেছে। কে এম সফিউল্লাহর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দেশবাসী তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে।
দায়িত্ব পালন করেন। সেনাবাহিনীতে তাঁর দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্ব এবং মুক্তিযুদ্ধে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তাঁকে ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত করেছে। ১৯৭৬ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণের পর কে এম সফিউল্লাহ বাংলাদেশের কূটনীতিক হিসেবে কাজ করেন। তিনি ১৬ বছর ধরে মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন এবং ইংল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯৫ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগদান করেন এবং ১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচিত হন। মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহর মৃত্যুতে দেশ এক মহান বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হারিয়েছে। তাঁর সাহসিকতা, নেতৃত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত ভূমিকা বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও
সামরিক ব্যক্তিত্ব। জাতি তাঁর অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছে এবং তাঁর পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেছে। কে এম সফিউল্লাহর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দেশবাসী তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে।