ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শেখের বেটি একটা পদ্মা সেতু বানিয়ে ৭৮ সেতুর টাকা পাচার করেছে
বন্ধ হচ্ছে কেয়া গ্রুপের আরও ২ কারখানা
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ১২৬ বিডিআর সদস্য
রাজধানীর যেসব মার্কেট আজ বন্ধ, আপনি জানেন কি ?
রাজশাহীতে বিএনপি নেতাদের দখল ও চাঁদাবাজি
রাজশাহীতে ফুটছে আমের মুকুল, ঘন কুয়াশায় ক্ষতির শঙ্কা চাষিদের
নওগাঁর মান্দা মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি আ: রাজ্জাক ও সম্পাদক পলাশ
শীত ও ঘন কুয়াশায় স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত, হাসপাতালে রোগীর চাপ
উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় স্বাভাবিক জনজীবন ব্যাহত হচ্ছে। বুধবার (২২ জানুয়ারি) দিনগত মধ্যরাত থেকে ঘন কুয়াশার চরদিক আবৃত হয়ে যায়। ঘন কুয়াশার কারণে জেলার অধিকাংশ সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়েও স্বাভাবিক গতিতে চলাচল করতে পারছে না। দক্ষিণাঞ্চলে সকল নৌযানের চলাচলেও গতি ধীর হয়ে পড়েছে। মাত্র ১০/১৫ ফুই দূরের বস্তু সহসা দেখা যাচ্ছে না।
অপরদিকে প্রচন্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। দিন-রাতের তাপমাত্রার অস্বাভাবিক ব্যবধানের কারণে বেশি কষ্ট পাচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুরা। শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, জ্বর, সর্দি, কাশি, বাতব্যাথা, বসন্ত, ডায়রিয়াসহ নানা রোগের উপদ্রব বেড়েছে। হাসপাতালগুলোতে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা অস্বাভাবিক বাড়ছে। বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ধারণক্ষমতার তিনগুণের বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে।
অতিরিক্ত রোগীর সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। সরেজমিনে বুধবার রাতে দেখা যায়, বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালে শয্যা সংকট থাকায় হাসপাতালের মেঝে ও বারান্দায় চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেক রোগী। গত এক সপ্তাহে প্রায় আড়াই’শ জন শিশু ভর্তি হয়েছে এ হাসপাতালে। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ১শ শয্যার বিপরীতে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে ৪১ জন শিশুসহ মোট ২৪৯ জন রোগী ভর্তি আছেন। শুধু জেলা হাসপাতাল নয়, বাগেরহাটে সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে একই অবস্থা। বাগেরহাট জেলা হাসপাতালের নার্সিং সুপারভাইজার গীতা রানী কুন্ডু বলেন, ‘নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর চাপ এখন অনেক বেশী। এদের অধিকাংশ শিশু ও বৃদ্ধ।’ বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাধায়ক অসীম কুমার সমদ্দার বলেন,
‘আমাদের ২৫০ শয্যার অনুমোদন থাকলেও জনবল রয়েছে ১০০ শয্যার। অস্বাভাবিক চাপের কারণে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। এই অবস্থায় রোগীর চাপ থাকলেও আমরা সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। ঠাণ্ডাজনিত রোগীর প্রকোপ হটাৎ বেড়েছে। ইনডোর ও আউটডোর দুই জায়গাতেই শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, বাতব্যাথা-সহ নানা ধরনের রোগী আসছে। প্রতিদিন বহিঃর্বিভাগে এক হাজারের বেশী রোগীকে সেবা দিতে হচ্ছে।’ বুধবার সকালে খুলনা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, ঘন কুয়াশায় আর উত্তর দিক থেকে বাতাস অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রার তারতম্য অনুভূত হচ্ছে। এদিকে, বৈরী আবহাওয়ার কারনে ফসলের বীজতলা ঠিকমতো পরিচর্যা করা যাচ্ছেনা। কুয়াশায় চারা ও পানবরজ নষ্ট হওয়ায় কৃষকরা বিপাকে পড়েছেন।
অতিরিক্ত রোগীর সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। সরেজমিনে বুধবার রাতে দেখা যায়, বাগেরহাট ২৫০ শয্যা হাসপাতালে শয্যা সংকট থাকায় হাসপাতালের মেঝে ও বারান্দায় চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেক রোগী। গত এক সপ্তাহে প্রায় আড়াই’শ জন শিশু ভর্তি হয়েছে এ হাসপাতালে। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ১শ শয্যার বিপরীতে বাগেরহাট জেলা হাসপাতালে ৪১ জন শিশুসহ মোট ২৪৯ জন রোগী ভর্তি আছেন। শুধু জেলা হাসপাতাল নয়, বাগেরহাটে সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে একই অবস্থা। বাগেরহাট জেলা হাসপাতালের নার্সিং সুপারভাইজার গীতা রানী কুন্ডু বলেন, ‘নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর চাপ এখন অনেক বেশী। এদের অধিকাংশ শিশু ও বৃদ্ধ।’ বাগেরহাট ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাধায়ক অসীম কুমার সমদ্দার বলেন,
‘আমাদের ২৫০ শয্যার অনুমোদন থাকলেও জনবল রয়েছে ১০০ শয্যার। অস্বাভাবিক চাপের কারণে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। এই অবস্থায় রোগীর চাপ থাকলেও আমরা সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছি। ঠাণ্ডাজনিত রোগীর প্রকোপ হটাৎ বেড়েছে। ইনডোর ও আউটডোর দুই জায়গাতেই শ্বাসকষ্ট, জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া, বাতব্যাথা-সহ নানা ধরনের রোগী আসছে। প্রতিদিন বহিঃর্বিভাগে এক হাজারের বেশী রোগীকে সেবা দিতে হচ্ছে।’ বুধবার সকালে খুলনা আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, ঘন কুয়াশায় আর উত্তর দিক থেকে বাতাস অব্যাহত থাকায় তাপমাত্রার তারতম্য অনুভূত হচ্ছে। এদিকে, বৈরী আবহাওয়ার কারনে ফসলের বীজতলা ঠিকমতো পরিচর্যা করা যাচ্ছেনা। কুয়াশায় চারা ও পানবরজ নষ্ট হওয়ায় কৃষকরা বিপাকে পড়েছেন।