ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘দেশের অর্থনীতি অত্যন্ত নাজুক, ৩৪ বছরে এমন টানাপোড়েন আর দেখিনি’
আওয়ামী লীগের বিবৃতি: সীমান্ত সংকট সৃষ্টি করে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করছে ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকার
বাংলাদেশের পুলিশের নতুন পোশাক পাকিস্তানি পুলিশের পোশাকের আদলে, সমালোচনা সর্বমহলে
বনানীতে ৯ দফা দাবিতে সিএনজি চালকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
জুলাই আন্দোলনে আসলে লাভবান কারা?
ভারতের সাথে সকল চুক্তিই ছিল বাংলাদেশ বিরোধী!
সীমান্তে ভারতের উসকানি আগে কখনো ঘটেনি?
আনিসুলকে বিচারক : ১৫ বছরে বিচার বিভাগের কোনো সংস্কার হয়নি
আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় সাবেক আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। সোমবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
এ সময় বিচারক আনিসুল হককে উদ্দেশ করে বিচার বিভাগের দৈন্যদশা তুলে ধরেন। বিচারক বলেন, ১৫ বছরেও বিচার বিভাগের তেমন কোনো সংস্কার হয়নি।
এ সময় এজলাসে থাকা আসামির ডকে দাঁড়িয়ে ছিলেন আনিসুল হক। অন্যান্য মামলার শুনানি চলায় কিছুটা সময় দাঁড়িয়ে থাকার পর বিচারক তাকে ডকে থাকা বেঞ্চে বসতে বলেন। এরপর তার গ্রেফতার দেখানোর বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। দুদকের প্রসিকিউটর মীর আহমেদ আলী সালাম ও মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর মামলার বিস্তারিত আদালতের সামনে
তুলে ধরেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানি করেন। একপর্যায়ে বিচারক সাবেক মন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বিচার বিভাগের মামলাজটের চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ঢাকায় লক্ষাধিক এনআই অ্যাক্ট মামলা পরিচালনার জন্য মাত্র সাতটি যুগ্ম দায়রা জজ আদালত রয়েছে, যা মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য অপ্রতুল। অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার একজন বিচারককে টিনশেড বিল্ডিংয়ে বসে বিচারকাজ পরিচালনা করতে হয়। এ সময় আনিসুল হক আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, আমি আইনমন্ত্রী থাকাবস্থায় প্রতিবছর লোকবল নিয়োগের জন্য রিকুইজিশন দিতাম। আইন মন্ত্রণালয়ের জন্য মাত্র ১৩ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ ছিল। বিচার বিভাগের যত ইমপ্রুভমেন্ট হয়েছে তা আমার করা। ১৩ জানুয়ারি আনিসুল হককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক
মো. জাহাঙ্গীর আলম। ওই দিন আদালত আসামি আনিসুলের উপস্থিতিতে গ্রেফতার দেখানোর বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ঠিক করেন। মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২০ মার্চ দিন ধার্য রয়েছে।
তুলে ধরেন। আসামিপক্ষের আইনজীবীরা শুনানি করেন। একপর্যায়ে বিচারক সাবেক মন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বিচার বিভাগের মামলাজটের চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ঢাকায় লক্ষাধিক এনআই অ্যাক্ট মামলা পরিচালনার জন্য মাত্র সাতটি যুগ্ম দায়রা জজ আদালত রয়েছে, যা মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য অপ্রতুল। অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার একজন বিচারককে টিনশেড বিল্ডিংয়ে বসে বিচারকাজ পরিচালনা করতে হয়। এ সময় আনিসুল হক আদালতের অনুমতি নিয়ে বলেন, আমি আইনমন্ত্রী থাকাবস্থায় প্রতিবছর লোকবল নিয়োগের জন্য রিকুইজিশন দিতাম। আইন মন্ত্রণালয়ের জন্য মাত্র ১৩ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ ছিল। বিচার বিভাগের যত ইমপ্রুভমেন্ট হয়েছে তা আমার করা। ১৩ জানুয়ারি আনিসুল হককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক
মো. জাহাঙ্গীর আলম। ওই দিন আদালত আসামি আনিসুলের উপস্থিতিতে গ্রেফতার দেখানোর বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ঠিক করেন। মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২০ মার্চ দিন ধার্য রয়েছে।