![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/pic-5-67a73ba6d1cff.jpg)
আলিকদম সীমান্তে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/ezgif-7ee3493576124f-67a6dd4a6154a.jpg)
সংলাপে বসতে নতুন প্রস্তাব সরকারের, পিটিআইয়ের অবস্থান অনিশ্চিত
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/market-67a6d3415ec41.jpg)
মার্কেট-কাঁচাবাজারে সন্ত্রাসীদের থাবা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/1-2-67a6e2d966b29.jpg)
ছাত্রদের ওপর মোজাম্মেল বাহিনীর হামলা, গাজীপুরে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/Sohel-Taj-D32-67a6c1936f4c4.jpg)
ধানমন্ডি ৩২ এ ভাঙচুর নিয়ে যা বললেন সোহেল তাজ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/11-67a66cc36f730.jpg)
৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়ার দায় সরকার এড়াতে পারে না
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2025/02/rab-67a66b6a6033c.jpg)
র্যাব-১ এর প্রধান ফটকে অবস্থান ভুক্তভোগীদের
অন্তর্বর্তী সরকার দুটি বার্তা দিলো দিল্লিকে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/12/image-513647-1733571649.jpg)
সাম্প্রতিক ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের টানটানা পরিস্থিতি বা উত্তেজনা বিরাজ করছে। টানাপোড়েনের মধ্যে দেশের সব রাজনৈতিক দল, সংগঠন এবং বিভিন্ন ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আনন্দবাজার লিখেছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের অভিযোগ ঘিরে ইতিমধ্যেই নয়াদিল্লি-ঢাকা সম্পর্কে টানাপড়েন তৈরি হয়েছে। আগরতলায় ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ উঠেছে সীমান্তের দু’পার থেকেই। আগরতলায় বাংলাদেশের উপ-দূতাবাসে হামলার প্রেক্ষিতে পরিষেবা বন্ধ করেছে ইউনূস সরকার। এই আবহে মঙ্গলবার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য ঢাকায় সর্বদল বৈঠক করেন ইউনূস-সহ অন্তর্বর্তী সরকারের পদাধিকারিরা। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি এবং তাদের মিত্র দলগুলি ছাড়া অন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলকে ওই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়
বলে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে। তিন দিন ধরে চলে ওই বৈঠক। সারজিস আলমের বক্তব্য উল্লেখ করে আনন্দবাজার আরও লিখেছে- বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তথা ইউনূস সরকার গঠিত ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেন, ‘গত ১৪ বছর ধরে ভারত আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশকে শুষে খেয়েছে। তা আর হতে দেওয়া যাবে না।’ আনন্দবাজার উল্লেখ করে, অন্তর্বর্তী সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, সর্বদল বৈঠকে গৃহীত প্রস্তাব অনুযায়ী তারা নয়াদিল্লিকে দু’টি বার্তা দিতে চান— প্রথমত, দেশের সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রশ্নে অন্তর্বর্তী সরকার আপসহীন। দ্বিতীয়ত, ফ্যাসিবাদ (আদতে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সরকার) হটাতে গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সব পক্ষ
এখন ঐক্যবদ্ধ। তারা ‘পতিত ফ্যাসিবাদ’ (আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী শক্তি)-এর পুনরুত্থান যে কোনও মূল্যে ঠেকাবেন। বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তথা ইউনূস সরকার গঠিত ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেন, ‘‘গত ১৪ বছর ধরে ভারত আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশকে শুষে খেয়েছে। তা আর হতে দেওয়া যাবে না।’’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের অনেকে বলছেন, এসব ঘটনার জেরে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েনের সম্মুখীন হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজনৈতিক দল, সংগঠনসহ বিভিন্ন ধর্মের নেতাদের এক কাতারে আনার উদ্যোগ নেন ড. ইউনূস। এর মধ্যে গত বুধবার সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সম্মিলন ঘটে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে। সেদিন ৩৫টির বেশি রাজনৈতিক
দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা দেন। সে বৈঠকে দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। শুক্রবার তিনি বলেন, ‘এই বৈঠকের মাধ্যমে একটি পরিষ্কার বার্তা দেওয়া হয়েছে যে আমরা ঐক্যবদ্ধ। সংখ্যালঘুদের নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হচ্ছে, ষড়যন্ত্রের গন্ধও পাচ্ছি। এটা মোকাবিলার জন্য এই সময়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত। এ পরিস্থিতিতে পতিত স্বৈরাচারী গোষ্ঠী ও দল এবং তাদের সমর্থকেরা ছাড়া সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে প্রস্তুত আছে।
বলে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে। তিন দিন ধরে চলে ওই বৈঠক। সারজিস আলমের বক্তব্য উল্লেখ করে আনন্দবাজার আরও লিখেছে- বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তথা ইউনূস সরকার গঠিত ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেন, ‘গত ১৪ বছর ধরে ভারত আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশকে শুষে খেয়েছে। তা আর হতে দেওয়া যাবে না।’ আনন্দবাজার উল্লেখ করে, অন্তর্বর্তী সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, সর্বদল বৈঠকে গৃহীত প্রস্তাব অনুযায়ী তারা নয়াদিল্লিকে দু’টি বার্তা দিতে চান— প্রথমত, দেশের সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদার প্রশ্নে অন্তর্বর্তী সরকার আপসহীন। দ্বিতীয়ত, ফ্যাসিবাদ (আদতে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সরকার) হটাতে গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সব পক্ষ
এখন ঐক্যবদ্ধ। তারা ‘পতিত ফ্যাসিবাদ’ (আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী শক্তি)-এর পুনরুত্থান যে কোনও মূল্যে ঠেকাবেন। বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তথা ইউনূস সরকার গঠিত ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’-এর সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেন, ‘‘গত ১৪ বছর ধরে ভারত আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশকে শুষে খেয়েছে। তা আর হতে দেওয়া যাবে না।’’ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের অনেকে বলছেন, এসব ঘটনার জেরে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েনের সম্মুখীন হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজনৈতিক দল, সংগঠনসহ বিভিন্ন ধর্মের নেতাদের এক কাতারে আনার উদ্যোগ নেন ড. ইউনূস। এর মধ্যে গত বুধবার সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সম্মিলন ঘটে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে। সেদিন ৩৫টির বেশি রাজনৈতিক
দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে দেশের স্বাধীনতা ও মর্যাদার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা দেন। সে বৈঠকে দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। শুক্রবার তিনি বলেন, ‘এই বৈঠকের মাধ্যমে একটি পরিষ্কার বার্তা দেওয়া হয়েছে যে আমরা ঐক্যবদ্ধ। সংখ্যালঘুদের নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হচ্ছে, ষড়যন্ত্রের গন্ধও পাচ্ছি। এটা মোকাবিলার জন্য এই সময়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত। এ পরিস্থিতিতে পতিত স্বৈরাচারী গোষ্ঠী ও দল এবং তাদের সমর্থকেরা ছাড়া সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করতে প্রস্তুত আছে।