ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভদ্র আচরণে চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য এআই : গবেষণালব্ধ অনুসন্ধান
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার
স্ক্যাম কী ও কেন!
ভারতে হোটেল থেকে বাংলাদেশি আম্পায়ারের লাশ উদ্ধার
মন্দিরে হামলার ভিডিওটি পশ্চিমবঙ্গের, বাংলাদেশের নয় : রিউমার স্ক্যানার
দেশে নতুন প্রযুক্তি ব্র্যান্ডের পথচলা
১ লা ডিসেম্বর রাতে ৩ ঘণ্টা ইন্টারনেট থাকবে না
২৬ বছর আগের ইলন মাস্কের ‘প্রলাপ’এখন বাস্তব
প্রযুক্তি জগতের অগ্রদূত ইলন মাস্ক তাঁর সাহসী ভবিষ্যদ্বাণী ও ভিশনারি চিন্তাধারার জন্য বরাবরই আলোচনায় থাকেন। টেসলা, স্পেসএক্স ও নিউরালিংকের প্রতিষ্ঠাতা ১৯৯৮ সালে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে একটি সাক্ষাৎকারে এমন কিছু ধারণা প্রকাশ করেছিলেন, যা তখনকার সময়ে অনেকের কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হয়েছিল। কেউ কেউ সেগুলোকে প্রলাপ বলেও উড়িয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আজ, ২০২৪ সালে এসে দেখা যাচ্ছে, তাঁর সেই ভবিষ্যদ্বাণী প্রায় সম্পূর্ণ সত্য প্রমাণিত হয়েছে।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই সাক্ষাৎকারের একটি ভিডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। ১০ ডিসেম্বর নিজেই ভিডিওটি শেয়ার করে তিনি বলেন, যখন এই স্পষ্ট ভবিষ্যদ্বাণীটি করেছিলাম তখন সবাই আমাকে পাগল বলেছে। বর্তমানে সেটি নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
১৯৯৮ সালে সিবিএস সানডে
মর্নিং অনুষ্ঠানে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইলন মাস্ককে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। তিনি বলেন, “ইন্টারনেট হলো একটি বিপ্লবী মাধ্যম, যা একসময় সব প্রচলিত মাধ্যমকে একীভূত করে ফেলবে। এটি হলো মাধ্যমগুলোর চূড়ান্ত রূপ। মুদ্রিত সংবাদপত্র, টেলিভিশন সম্প্রচার এবং রেডিও—সবকিছুই একদিন ইন্টারনেটে মিশে যাবে। এটি প্রথম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এবং দ্বিমুখী যোগাযোগমাধ্যম, যেখানে ব্যবহারকারীরা নিজের পছন্দমতো কনটেন্ট নির্বাচন করতে পারবেন—যখন ও যেভাবে তাঁরা চান।” তখনকার সময় এই ভবিষ্যদ্বাণীকে অনেকে অবাস্তব বলে উড়িয়ে দিলেও বর্তমানে ইন্টারনেটের বিস্তৃতি, স্ট্রিমিং সেবা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উদ্ভব ইলন মাস্কের কথাকে পুরোপুরি সত্য প্রমাণ করেছে। তাঁর এই দৃষ্টিভঙ্গি শুধু প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ নয়, মানুষের জীবনধারার পরিবর্তনকেও চিত্রিত করেছিল।
মর্নিং অনুষ্ঠানে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইলন মাস্ককে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। তিনি বলেন, “ইন্টারনেট হলো একটি বিপ্লবী মাধ্যম, যা একসময় সব প্রচলিত মাধ্যমকে একীভূত করে ফেলবে। এটি হলো মাধ্যমগুলোর চূড়ান্ত রূপ। মুদ্রিত সংবাদপত্র, টেলিভিশন সম্প্রচার এবং রেডিও—সবকিছুই একদিন ইন্টারনেটে মিশে যাবে। এটি প্রথম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এবং দ্বিমুখী যোগাযোগমাধ্যম, যেখানে ব্যবহারকারীরা নিজের পছন্দমতো কনটেন্ট নির্বাচন করতে পারবেন—যখন ও যেভাবে তাঁরা চান।” তখনকার সময় এই ভবিষ্যদ্বাণীকে অনেকে অবাস্তব বলে উড়িয়ে দিলেও বর্তমানে ইন্টারনেটের বিস্তৃতি, স্ট্রিমিং সেবা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উদ্ভব ইলন মাস্কের কথাকে পুরোপুরি সত্য প্রমাণ করেছে। তাঁর এই দৃষ্টিভঙ্গি শুধু প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ নয়, মানুষের জীবনধারার পরিবর্তনকেও চিত্রিত করেছিল।