ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইউক্রেনে উত্তর কোরীয় সেনাদের ব্যাপক প্রাণহানি: হোয়াইট হাউস
আজারবাইজানি বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইউক্রেনের দিকে আঙুল রুশ বিমান প্রধানের
উত্তর গাজার শেষ হাসপাতালে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে ইসরাইলি সেনারা
গাজায় হাসপাতালের কাছে হামলায় নিহত ৫০
ভারতে নো এন্ট্রি ফর বাংলাদেশি: ফ্যাক্ট চেক যা বলছে
অস্ট্রেলিয়ায় দাবানলে পুড়ে গেছে সিঙ্গাপুরের সমান অঞ্চল
৬৩ বাংলাদেশি ইন্টারপোলের রেড লিস্টে
২০২৫ সালের বিদেশ নীতি: ভারতের কৌশলগত অগ্রগতি
২০২৪ সালের বিদায়ের ঠিক আগেই ভারতের বিদেশ নীতি নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেছে নয়াদিল্লি। ২০২৫ সালে বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও শক্তিশালী হতে পারে, বিশেষ করে যখন একের পর এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন এবং দ্বিপাক্ষিক বৈঠক আসন্ন। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর এই সপ্তাহেই আমেরিকায় যাচ্ছেন এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করবেন।
নতুন বছরে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হতে পারে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, এবং অন্যান্য বড় দেশগুলোর সাথে। বিশেষ করে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে, পুতিনের আসা এবং অন্যদিকে, ট্রাম্পের আমন্ত্রণে ভারতে আসা কোয়াড সম্মেলনে যোগদান, ভারতের আন্তর্জাতিক অবস্থান
আরও দৃঢ় করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্ভাব্য মার্কিন সফরের কথাও শোনা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি, ২০২৫ সালের গোড়াতে ভারতের শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হবে চিনের এসসিও (শাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন) সামিট। এই সামিটে যোগ দিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী চিনে যেতে পারেন, যেখানে তাঁর চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কও ২০২৫ সালে নতুন উচ্চতায় পৌঁছতে পারে, কারণ রাশিয়া-ভারত বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে পারে নয়াদিল্লিতে। এটি বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো রুশ প্রেসিডেন্ট ভারতে আসতে পারেন। ব্রিকস সম্মেলন, যা ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হবে, সেটিও ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ইভেন্ট হতে যাচ্ছে। এটি ভারতের
জন্য বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করার সুযোগ সৃষ্টি করবে। এছাড়া, ২০২৫ সালে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ভারতে আসবেন, তাদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট থরমন শানমুগারাথাম, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তো, এবং চিলির প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েল বরিস ফন্টো রয়েছে। এই সমস্ত রাষ্ট্রীয় সফর, সম্মেলন এবং বৈঠকগুলি ভারতের জন্য একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি আমেরিকা, চিন এবং অন্যান্য দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার জন্য বিভিন্ন দেশের সফর করবেন, যার মধ্যে ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকা, এবং মালয়েশিয়া রয়েছে। ভারতের বিদেশ নীতির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দেশের আন্তর্জাতিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করা এবং বিশ্ব রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা। ২০২৫ সালে ভারতের কূটনৈতিক কার্যক্রম দেশটির
শক্তির আরও দৃঢ় প্রমাণ হতে পারে, যা আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের প্রভাব বিস্তার করবে।
আরও দৃঢ় করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্ভাব্য মার্কিন সফরের কথাও শোনা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি, ২০২৫ সালের গোড়াতে ভারতের শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হবে চিনের এসসিও (শাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন) সামিট। এই সামিটে যোগ দিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী চিনে যেতে পারেন, যেখানে তাঁর চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কও ২০২৫ সালে নতুন উচ্চতায় পৌঁছতে পারে, কারণ রাশিয়া-ভারত বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে পারে নয়াদিল্লিতে। এটি বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবারের মতো রুশ প্রেসিডেন্ট ভারতে আসতে পারেন। ব্রিকস সম্মেলন, যা ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত হবে, সেটিও ভারতের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ইভেন্ট হতে যাচ্ছে। এটি ভারতের
জন্য বৈশ্বিক শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করার সুযোগ সৃষ্টি করবে। এছাড়া, ২০২৫ সালে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ভারতে আসবেন, তাদের মধ্যে সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট থরমন শানমুগারাথাম, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তো, এবং চিলির প্রেসিডেন্ট গ্যাব্রিয়েল বরিস ফন্টো রয়েছে। এই সমস্ত রাষ্ট্রীয় সফর, সম্মেলন এবং বৈঠকগুলি ভারতের জন্য একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি আমেরিকা, চিন এবং অন্যান্য দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার জন্য বিভিন্ন দেশের সফর করবেন, যার মধ্যে ফ্রান্স, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকা, এবং মালয়েশিয়া রয়েছে। ভারতের বিদেশ নীতির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দেশের আন্তর্জাতিক অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করা এবং বিশ্ব রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা। ২০২৫ সালে ভারতের কূটনৈতিক কার্যক্রম দেশটির
শক্তির আরও দৃঢ় প্রমাণ হতে পারে, যা আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের প্রভাব বিস্তার করবে।