ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
২৬ বছর আগের ইলন মাস্কের ‘প্রলাপ’এখন বাস্তব
ভদ্র আচরণে চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য এআই : গবেষণালব্ধ অনুসন্ধান
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করল সরকার
ভারতে হোটেল থেকে বাংলাদেশি আম্পায়ারের লাশ উদ্ধার
মন্দিরে হামলার ভিডিওটি পশ্চিমবঙ্গের, বাংলাদেশের নয় : রিউমার স্ক্যানার
দেশে নতুন প্রযুক্তি ব্র্যান্ডের পথচলা
১ লা ডিসেম্বর রাতে ৩ ঘণ্টা ইন্টারনেট থাকবে না
স্ক্যাম কী ও কেন!
ডিজিটাল যুগে স্ক্যাম নতুন ধরনের অপরাধ বার্তার কথা বলছে। নাছোড়বান্দা প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলাই যার প্রধান কাজ। প্রকাশ্যে আসা বিপজ্জনক ও উদ্বেগজনক ঘটনার নতুন শঙ্কা এখন স্ক্যাম। শুধু অর্থ নয়, হারাচ্ছে ব্যক্তিগত নথি। সচেতনতাই যেখানে প্রধান রক্ষক। লিখেছেন সাব্বিন হাসান
দিন দিন চারপাশে ছড়াচ্ছে ডিজিটাল স্ক্যাম। সময়ের জনপ্রিয় অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রাম। অ্যাপ দুটির মাধ্যমে প্রতারণার ফাঁদ সৃষ্টি এখন নিত্যঘটনা। অতীতে এমন ঘটনার বহু পুনরাবৃত্তি সামনে এসেছে। সাইবার গবেষণা বলছে, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে মেসেজ পাঠিয়ে বহুমাত্রিক প্রতারণা করেছে সাইবার অপরাধী চক্র।
রিপোর্টে প্রকাশ, ডিজিটাল স্ক্যাম বিশেষ ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। স্ক্যামস্টার নিত্যনতুন ফাঁদ পাতছে, যা সতিক্যার অর্থেই উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের
শেষভাগে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীকে সতর্ক থাকার বার্তা ও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, ডিজিটাল স্ক্যামের সবচেয়ে বড় মাধ্যম এখন হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রাম। ইতোমধ্যে অ্যাপ দুটির সদরদপ্তরে বিশেষ নিরাপত্তা বিভাগ গঠনের পরামর্শ দিয়েছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। ২০২৪ সালে সাইবার অপরাধের ঘটনা যেন আগের যে কোনো সময়কে হার মানিয়েছে। সারাবিশ্বেই এমন আক্রমণের ঘটনা নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের নতুন করে ভাবাচ্ছে। হুট করেই সামনে এলো নতুন তথ্যচিত্র। প্রকাশিত রিপোর্ট সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ম্যালওয়্যার আক্রমণের পরিসংখ্যানে সারাবিশ্বে সবার ওপরে এখন ভারত। পেছনে পড়েছে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র। কিছুদিন আগে ভারত ছিল তৃতীয় অবস্থানে। আক্রমণের বিবেচনায় সেখান থেকে একেবারে প্রথম স্থানে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান জেডস্কেলার থ্রেটল্যাবজ মোবাইল, আইওটি ও ওটি রিপোর্ট বলছে,
অন্তত দুই হাজার কোটি ঝুঁকিপূর্ণ মোবাইল লেনদেন ও সাইবার বিপদ-সংক্রান্ত তথ্যের সেট পরীক্ষা করা হয়েছে। ২০২৩ সালের জুন থেকে ২০২৪ সালের মে পর্যন্ত সময়ের ব্যবধানে এমন বিশ্লেষণ করা হয়। তথ্য প্রকাশের পর থেকেই উদ্বেগ ও শঙ্কায় ভুগছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। রিপোর্টের সূত্র বলছে, সারাবিশ্বের মধ্যে মোবাইল ম্যালওয়্যার আক্রমণের হিসাবে ভারত এখন সবার ওপরে। বিশ্বের মোট ম্যালওয়্যার হামলার ২৮ শতাংশই ঘটেছে দেশটিতে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র (২৭.৩ শতাংশ)। অন্যদিকে ১৫.৯ শতাংশ আক্রমণ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কানাডা। বৃহৎ জনসংখ্যা ও ডিজিটাল লেনদেনের ব্যাপক পরিমাণের কারণে দেশটি সাইবার অপরাধের প্রধান লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। সারাবিশ্বে মোবাইল ডিভাইস লক্ষ্য করে যে অবিরাম হামলা হচ্ছে, তার অন্তত অর্ধেকাংশ জুড়েই আছে
ট্রোজান। এটি এমন ম্যালওয়্যার, যা মোবাইল গ্রাহককে ফাঁকি দিয়ে ফোনে সন্দেহজনক অ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডাউনলোড করে নেয়। ফলে সবচেয়ে বেশি বিপদের মুখোমুখি হচ্ছে ডিজিটাল লেনদেন। পরিসংখ্যান বলছে, সারাবিশ্বে ব্যাংকিং ম্যালওয়্যার হামলা বেড়েছে ২৯ শতাংশ। বিপরীতে মোবাইল স্পাইওয়্যার অ্যাটাক বেড়েছে ১১২ শতাংশ। সাইবার গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, ডিজিটাল আর্থিক খাতকে লক্ষ্য করে যে ম্যালওয়্যার অ্যাটাক হচ্ছে, তা মাল্টিফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের কয়েকটি ধাপকে বোকা বানিয়ে হামলা চালাতে পারদর্শী। ফলে কোনো সংস্থার ভুয়া লগইন পেজ বা ভুয়া সোশ্যাল মিডিয়া সাইট তৈরি করে প্রতারকদের প্রতারণা কার্যক্রম চালানো সহজ হয়। জানা গেছে, সারাবিশ্বের ব্যাংক গ্রাহকের নিবন্ধিত ফোন লক্ষ্য করে ম্যালওয়্যার আক্রমণ চালানোর সংখ্যা এখন ক্রমে বাড়ছে। ভুয়া অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকের তথ্য বেহাত
করার প্রচেষ্টা চলছে হরহামেশা। ডাক বিভাগেও সাইবার হামলা চলে অবিরাম। গ্রাহককে এসএমএস পাঠিয়ে পার্সেলের ঠিকানা-সংক্রান্ত সমস্যার কথা বলে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য বাগিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সারাবিশ্বেই এখন ডিজিটাল আর্থিক খাতে সাইবার প্রতারণা চক্র ও হামলার সংখ্যা দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। তা সত্যিই শঙ্কা ও দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সবার জন্য। বিশেষ করে বছরান্তে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে সাইবার হামলার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে। উল্লিখিত সময়ে ডিজিটাল লেনদেনে বিশেষ সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।
শেষভাগে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীকে সতর্ক থাকার বার্তা ও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে, ডিজিটাল স্ক্যামের সবচেয়ে বড় মাধ্যম এখন হোয়াটসঅ্যাপ ও টেলিগ্রাম। ইতোমধ্যে অ্যাপ দুটির সদরদপ্তরে বিশেষ নিরাপত্তা বিভাগ গঠনের পরামর্শ দিয়েছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। ২০২৪ সালে সাইবার অপরাধের ঘটনা যেন আগের যে কোনো সময়কে হার মানিয়েছে। সারাবিশ্বেই এমন আক্রমণের ঘটনা নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের নতুন করে ভাবাচ্ছে। হুট করেই সামনে এলো নতুন তথ্যচিত্র। প্রকাশিত রিপোর্ট সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ম্যালওয়্যার আক্রমণের পরিসংখ্যানে সারাবিশ্বে সবার ওপরে এখন ভারত। পেছনে পড়েছে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র। কিছুদিন আগে ভারত ছিল তৃতীয় অবস্থানে। আক্রমণের বিবেচনায় সেখান থেকে একেবারে প্রথম স্থানে। গবেষণা প্রতিষ্ঠান জেডস্কেলার থ্রেটল্যাবজ মোবাইল, আইওটি ও ওটি রিপোর্ট বলছে,
অন্তত দুই হাজার কোটি ঝুঁকিপূর্ণ মোবাইল লেনদেন ও সাইবার বিপদ-সংক্রান্ত তথ্যের সেট পরীক্ষা করা হয়েছে। ২০২৩ সালের জুন থেকে ২০২৪ সালের মে পর্যন্ত সময়ের ব্যবধানে এমন বিশ্লেষণ করা হয়। তথ্য প্রকাশের পর থেকেই উদ্বেগ ও শঙ্কায় ভুগছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। রিপোর্টের সূত্র বলছে, সারাবিশ্বের মধ্যে মোবাইল ম্যালওয়্যার আক্রমণের হিসাবে ভারত এখন সবার ওপরে। বিশ্বের মোট ম্যালওয়্যার হামলার ২৮ শতাংশই ঘটেছে দেশটিতে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র (২৭.৩ শতাংশ)। অন্যদিকে ১৫.৯ শতাংশ আক্রমণ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কানাডা। বৃহৎ জনসংখ্যা ও ডিজিটাল লেনদেনের ব্যাপক পরিমাণের কারণে দেশটি সাইবার অপরাধের প্রধান লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। সারাবিশ্বে মোবাইল ডিভাইস লক্ষ্য করে যে অবিরাম হামলা হচ্ছে, তার অন্তত অর্ধেকাংশ জুড়েই আছে
ট্রোজান। এটি এমন ম্যালওয়্যার, যা মোবাইল গ্রাহককে ফাঁকি দিয়ে ফোনে সন্দেহজনক অ্যাপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডাউনলোড করে নেয়। ফলে সবচেয়ে বেশি বিপদের মুখোমুখি হচ্ছে ডিজিটাল লেনদেন। পরিসংখ্যান বলছে, সারাবিশ্বে ব্যাংকিং ম্যালওয়্যার হামলা বেড়েছে ২৯ শতাংশ। বিপরীতে মোবাইল স্পাইওয়্যার অ্যাটাক বেড়েছে ১১২ শতাংশ। সাইবার গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, ডিজিটাল আর্থিক খাতকে লক্ষ্য করে যে ম্যালওয়্যার অ্যাটাক হচ্ছে, তা মাল্টিফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের কয়েকটি ধাপকে বোকা বানিয়ে হামলা চালাতে পারদর্শী। ফলে কোনো সংস্থার ভুয়া লগইন পেজ বা ভুয়া সোশ্যাল মিডিয়া সাইট তৈরি করে প্রতারকদের প্রতারণা কার্যক্রম চালানো সহজ হয়। জানা গেছে, সারাবিশ্বের ব্যাংক গ্রাহকের নিবন্ধিত ফোন লক্ষ্য করে ম্যালওয়্যার আক্রমণ চালানোর সংখ্যা এখন ক্রমে বাড়ছে। ভুয়া অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকের তথ্য বেহাত
করার প্রচেষ্টা চলছে হরহামেশা। ডাক বিভাগেও সাইবার হামলা চলে অবিরাম। গ্রাহককে এসএমএস পাঠিয়ে পার্সেলের ঠিকানা-সংক্রান্ত সমস্যার কথা বলে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য বাগিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সারাবিশ্বেই এখন ডিজিটাল আর্থিক খাতে সাইবার প্রতারণা চক্র ও হামলার সংখ্যা দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। তা সত্যিই শঙ্কা ও দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সবার জন্য। বিশেষ করে বছরান্তে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে সাইবার হামলার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে। উল্লিখিত সময়ে ডিজিটাল লেনদেনে বিশেষ সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।