ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
যুদ্ধবিরতি চুক্তি ও জিম্মি মুক্তির প্রক্রিয়া নিয়ে যা জানাল আইডিএফ
ইউক্রেনীয় সেনাদের হাতে ১২ ভারতীয় নিহত, নিখোঁজ ১৬
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনুমোদন দিল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
তোপের মুখে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বের করে দিলেন সাংবাদিককে!
ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে কয়েকটি রাজ্য?
ধ্বংসস্তূপ গাজার পুনর্গঠন: এগিয়ে আসবে কারা, খরচই বা কত?
সুপ্রিম কোর্টের সামনেই দুই বিচারপতিকে গুলি করে হত্যা, আহত ২
ইরানের সর্বোচ্চ আদালতের (সুপ্রিম কোর্ট) সামনেই এক বন্দুকধারীর গুলিতে দুই প্রবীণ বিচারপতি নিহত হয়েছেন। শনিবার সকালে তেহরানে সুপ্রিম কোর্টের সামনের ব্যস্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গুলিতে দুই বিচারপতিই ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান এবং আরও দুজন আহত হন।
ইরানের বিচার বিভাগের মিডিয়া সেন্টার এক বিবৃতিতে এই হামলাকে ‘পরিকল্পিত হামলা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। বিবৃতিতে নিহত বিচারপতিদ্বয়ের ‘জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধীদের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেওয়া বিপ্লবী বিচারক’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিহত বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি হোজ্জাত আল-ইসলাম রেজিনি এবং বিচারপতি হোজ্জাত আল-ইসলাম মুসলিমিন মোগিশেহ। উভয়েই তেহরানের বিভিন্ন বিচারিক শাখার দায়িত্বে ছিলেন বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।
বিচার বিভাগের মিডিয়া সেন্টার থেকে
আরও জানানো হয়েছে, নিহত দুই বিচারপতি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। এ হামলাকে বিচার বিভাগীয় সিস্টেমের ওপর আঘাত হিসেবে দেখা হচ্ছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, হামলাকারীর কোনো মামলার বিচার এই দুই বিচারপতির আদালতে ছিল না এবং তিনি তাদের শাখার কোনো মক্কেলও ছিলেন না। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামলার পরপরই বন্দুকধারী নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করেন। এদিকে এ হামলার ঘটনায় আরও একজন বিচারক এবং একজন দেহরক্ষী আহত হয়েছেন বলে মেহের নিউজের প্রতিবেদনে জানা গেছে। আহত বিচারক এবং তার দেহরক্ষীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার মূল সন্দেহভাজন বন্দুকধারী ঘটনার পরপরই আত্মহত্যা করলেও, ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য অপরাধীদের শনাক্ত ও আটক
করার জন্য তদন্ত শুরু হয়েছে। ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী বন্দুকধারীর সন্দেহভাজন সহযোগীদের শনাক্ত করতে এবং ঘটনার পুরো পরিকল্পনার পেছনে থাকা শক্তিগুলোকে খুঁজে বের করতে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে। সূত্র: আনাদোলু
আরও জানানো হয়েছে, নিহত দুই বিচারপতি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। এ হামলাকে বিচার বিভাগীয় সিস্টেমের ওপর আঘাত হিসেবে দেখা হচ্ছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, হামলাকারীর কোনো মামলার বিচার এই দুই বিচারপতির আদালতে ছিল না এবং তিনি তাদের শাখার কোনো মক্কেলও ছিলেন না। গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামলার পরপরই বন্দুকধারী নিজেকে গুলি করে আত্মহত্যা করেন। এদিকে এ হামলার ঘটনায় আরও একজন বিচারক এবং একজন দেহরক্ষী আহত হয়েছেন বলে মেহের নিউজের প্রতিবেদনে জানা গেছে। আহত বিচারক এবং তার দেহরক্ষীকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার মূল সন্দেহভাজন বন্দুকধারী ঘটনার পরপরই আত্মহত্যা করলেও, ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য অপরাধীদের শনাক্ত ও আটক
করার জন্য তদন্ত শুরু হয়েছে। ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী বন্দুকধারীর সন্দেহভাজন সহযোগীদের শনাক্ত করতে এবং ঘটনার পুরো পরিকল্পনার পেছনে থাকা শক্তিগুলোকে খুঁজে বের করতে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে। সূত্র: আনাদোলু