সাঈদীর মৃত্যু মেডিক্যাল কিলিং কি না তা জানাতে হবে: আজহারি – ইউ এস বাংলা নিউজ




সাঈদীর মৃত্যু মেডিক্যাল কিলিং কি না তা জানাতে হবে: আজহারি

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ৬:০১ 53 ভিউ
জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি বলেছেন, ‘আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী শিরক ও বিদআতের আস্তানা ভেঙে দিয়েছেন। তিনি আজীবন ইসলামকে বিজয়ী দেখতে চেয়েছিলেন এবং অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে গোটা বিশ্ব শোকাহত।’ তিনি আরও বলেন, ‘সাঈদীর মৃত্যু স্বাভাবিক ছিল, নাকি এটি মেডিক্যাল কিলিং ছিল, তা আমরা এখনও জানি না। তাই বিষয়টি তদন্ত করে জাতির সামনে প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে।’ আজ শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর প্যারেড মাঠে ইসলামী সমাজকল্যাণ পরিষদের আয়োজিত তাফসিরুল কুরআন মাহফিলের পঞ্চম ও শেষ দিনে প্রধান মুফাসসিরের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আজহারি বলেন, ‘অধিপত্যবাদ ও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ছিলেন সোচ্চার। তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার

শিকার হয়েছেন এবং তাই তাঁর মৃত্যু পরিকল্পিত মেডিক্যাল কিলিং হতে পারে। এই ধারণা আমরা করতেই পারি। বর্তমানে বাংলাদেশ যে চমৎকার সময় কাটাচ্ছে, তা আমাদের জীবনে একমাত্র সুযোগ। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি জানাই, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যু স্বাভাবিক ছিল নাকি এটি হত্যাকাণ্ড, তা তদন্ত করে গণমানুষের কাছে প্রতিবেদন জানানো উচিত।’ অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ইতোমধ্যে বলেছেন- আমরা একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন দিতে চাই, যেখানে দিনের ভোট দিনে হবে এবং রাতে ভোট হবে না। সবার নিজ নিজ ভোটাধিকার নিশ্চিত থাকবে এবং কোনো কারচুপি হবে না। আমরা একটি বৈষম্যহীন,

সুন্দর এবং ইনসাফভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমাদের কুরআনকে ধারণ করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত ১৬ বছর ইসলামিক ফাউন্ডেশনে যারা অপকর্ম করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে বিচারিক তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এ অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম নগর জামায়াত আমির শাহজাহান চৌধুরী, মাওলানা মনিরুল ইসলাম মজুমদার, সাঈদী পুত্র মাওলানা শামীম সাঈদী প্রমুখ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ মাহফিলটি মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর স্মৃতির উদ্দেশে অনুষ্ঠিত হয়, এবং চট্টগ্রামসহ আশপাশের বিভিন্ন জেলা থেকে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে। প্যারেড মাঠসহ সংলগ্ন এলাকাগুলো জনসমুদ্রে পরিণত হয়।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
দেড় যুগ বন্ধ ৭০ ট্রেন যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেই ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৪ ফিলিস্তিনি দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে প্রশিক্ষণের নামে কোটি কোটি টাকা অপচয় ১৩ লাখ আফগান শরণার্থীকে দেশে পাঠিয়েছে পাকিস্তান মেক্সিকোতে তিনটি গাড়ির মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ২১ ডায়াবেটিস থাকলে কি পাকা আম খাওয়া ঠিক হবে, যা বলছেন পুষ্টিবিদ সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে, ধৈর্য ধরার পরামর্শ ফারাক্কা যেন নদী হত্যার মেশিন এনবিআর বিলুপ্তি নিয়ে দুই পক্ষ মুখোমুখি ‘চল চল যমুনা যাই’ এই রাজনীতি আর হতে দেব না: তথ্য উপদেষ্টা দাঁড়ায়ে আছি, আমাকে মার বেটা, মার শর্ত বাস্তবায়ন না করলে ঋণ ছাড় নয় মাদক-অপকর্মের আখড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যান মিলানকে হারিয়ে ৫১ বছর পর শিরোপা জিতল বোলোনিয়া শেষ মুহূর্তের গোলে বার্সার উদযাপন ‘থামাল’ রিয়াল হারিয়ে যাচ্ছে পারিবারিক গল্পের নাটক বাকৃবিতে পুনরায় গেস্টরুম সংস্কৃতি চালুর অভিযোগ আঞ্চলিক আকাশসীমা স্বাভাবিক, বিমানের টরন্টো লন্ডন রোমের ফ্লাইটের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ সিরিয়াকে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার আহ্বান ট্রাম্পের