
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় ‘লাইভ স্ট্রিমিং’ করে গণহত্যা ইসরাইলি বাহিনীর

লােহিত সাগরে ডুবল ৬৭ মিলিয়ন ডলারের মার্কিন যুদ্ধবিমান

কাশ্মীরে ভারতের গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী

পিটিআইয়ের সানাম জাভেদ ও তার স্বামী গ্রেফতার

হামাসের হাতে জিম্মি মুক্তির বিষয়ে যে বার্তা দিলেন ইসরাইলি সেনাপ্রধান

৩ দিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে পুতিন কী অর্জন করতে চাইছেন?

গাজায় ৫ বছরের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার ‘সম্ভাবনা নেই’ ইসরাইলের
শি জিনপিং ও ট্রাম্পের ফোনালাপ অস্বীকার চীনের

শুল্কসংক্রান্ত আলোচনার বিষয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ফোনালাপ সরাসরি অস্বীকার করেছে চীন।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে এনবিসি নিউজ।
সোমবার (স্থানীয় সময়) এক প্রেস কনফারেন্সে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেন, আমি আবার স্পষ্ট করে জানিয়ে দিচ্ছি—চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক নিয়ে কোনো আলোচনা বা পরামর্শ চলছে না।
তিনি আরও জানান, ট্রাম্পের সাম্প্রতিক দাবি—যেখানে তিনি বলেছেন, চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং তাকে ফোন করেছেন—তাও ভিত্তিহীন।
গুও বলেন, আমার জানা অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে কোনো ফোনালাপ হয়নি।
চীনের এই কঠোর অবস্থান ট্রাম্পের নেতৃত্বে আরোপিত ১৪৫ শতাংশ আমদানি শুল্কের জবাব হিসেবে এসেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রে চীনা পণ্যের
প্রবাহে বড় আঘাত হেনেছে। যদিও ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা— এমনকি অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট—জোর দিয়ে বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই শুল্কযুদ্ধে জয়ের জন্য ভালো অবস্থানে রয়েছে। তবে মার্কিন ব্যবসায়ীরা এবং বিশ্লেষকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, চীনের সঙ্গে কার্যত বাণিজ্যিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে শিগগিরই মূল্যবৃদ্ধি, পণ্যের ঘাটতি এবং খুচরা দোকান বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো পরিণতি দেখা দিতে পারে। এমন প্রেক্ষাপটে যখন ট্রাম্প দাবি করছেন, আগামী তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই তার প্রশাসন একাধিক দেশের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির কাজ সম্পন্ন করবে—তখন কিছু মার্কিন কর্মকর্তা চীনের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপারে তুলনামূলকভাবে নমনীয় অবস্থান নিচ্ছেন। রোববার সিএনএন-এ কৃষিমন্ত্রী ব্রুক রলিন্স বলেন, প্রতিদিনই আমাদের চীনের সঙ্গে কথাবার্তা হচ্ছে। তবে চীন যখন এসব অস্বীকার
করছে, তখন তিনি জানান, ওয়াশিংটনে আমাদের টিমের মতে, বিভিন্ন বাণিজ্য পণ্যের বিষয়ে আলোচনা চলছে। অন্যদিকে বেসেন্ট বলেন, চীন হয়তো ভিন্ন একটি শ্রোতাদের উদ্দেশে বক্তব্য দিচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের একটি প্রক্রিয়া চলছে। আমি মনে করি এই চীনা শুল্কগুলো টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তিনি আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেন, খুব শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা হ্রাস পাবে। তবে বাণিজ্য উত্তেজনা নিরসনে চীন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রকে আগে তার একতরফা শুল্ক তুলে নিতে হবে। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র সত্যিই সমস্যা সমাধান করতে চায়, তবে তাদের উচিত চীনের ওপর আরোপিত সব একতরফা পদক্ষেপ প্রত্যাহার করা।
প্রবাহে বড় আঘাত হেনেছে। যদিও ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা— এমনকি অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট—জোর দিয়ে বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই শুল্কযুদ্ধে জয়ের জন্য ভালো অবস্থানে রয়েছে। তবে মার্কিন ব্যবসায়ীরা এবং বিশ্লেষকরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, চীনের সঙ্গে কার্যত বাণিজ্যিক সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লে শিগগিরই মূল্যবৃদ্ধি, পণ্যের ঘাটতি এবং খুচরা দোকান বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো পরিণতি দেখা দিতে পারে। এমন প্রেক্ষাপটে যখন ট্রাম্প দাবি করছেন, আগামী তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই তার প্রশাসন একাধিক দেশের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির কাজ সম্পন্ন করবে—তখন কিছু মার্কিন কর্মকর্তা চীনের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপারে তুলনামূলকভাবে নমনীয় অবস্থান নিচ্ছেন। রোববার সিএনএন-এ কৃষিমন্ত্রী ব্রুক রলিন্স বলেন, প্রতিদিনই আমাদের চীনের সঙ্গে কথাবার্তা হচ্ছে। তবে চীন যখন এসব অস্বীকার
করছে, তখন তিনি জানান, ওয়াশিংটনে আমাদের টিমের মতে, বিভিন্ন বাণিজ্য পণ্যের বিষয়ে আলোচনা চলছে। অন্যদিকে বেসেন্ট বলেন, চীন হয়তো ভিন্ন একটি শ্রোতাদের উদ্দেশে বক্তব্য দিচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের একটি প্রক্রিয়া চলছে। আমি মনে করি এই চীনা শুল্কগুলো টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তিনি আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেন, খুব শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে উত্তেজনা হ্রাস পাবে। তবে বাণিজ্য উত্তেজনা নিরসনে চীন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রকে আগে তার একতরফা শুল্ক তুলে নিতে হবে। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র সত্যিই সমস্যা সমাধান করতে চায়, তবে তাদের উচিত চীনের ওপর আরোপিত সব একতরফা পদক্ষেপ প্রত্যাহার করা।