ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঘুরেফিরে সেই আটজনই স্বাস্থ্যের কেনাকাটায়
সচিবালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না সাংবাদিকরা, বেসরকারি পাসও বাতিল
সাদপন্থি ও জুবায়েরপন্থি গ্রুপের দ্বন্দ্ব, সতর্ক অবস্থানে যৌথ বাহিনী
ফজলুল আমীন জাভেদকে হন্যে হয়ে খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র
রিহ্যাবের সদস্য না হয়েও মেলায় ছুটি রিসোর্ট, এক রুম বিক্রি হচ্ছে বহু ব্যক্তির কাছে
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ড: পরিকল্পিত নাকি দুর্ঘটনা?
ইয়াবা প্রবেশের নতুন ট্রানজিট পয়েন্ট আনোয়ারা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের গুরুত্ব ও শেখ হাসিনার বিবৃতি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এ দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অন্ধকার অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত। ১৯৭১ সালের এই দিনে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের দেশীয় দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস বাহিনী বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ, যেমন শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, সংস্কৃতি কর্মীসহ অন্যান্য বুদ্ধিজীবী।
স্বাধীনতার যুদ্ধে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ মুহূর্তে এই নৃশংস হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসররা মেধাশূন্য করে দিতে চেয়েছিল বাঙালি জাতিকে। বিশেষ করে ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব বরেণ্য বুদ্ধিজীবীকে অপহরণ করা হয় এবং ঢাকার মোহাম্মদপুর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে নিয়ে গিয়ে হত্যার পর তাদের লাশ
রায়েরবাজার ও মিরপুরে ফেলে দেওয়া হয়। এই দিনটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর এক বিবৃতিতে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করেন। তিনি বলেন, “১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের সহযোগী বাহিনীর পরিকল্পনা ছিল বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়া, যাতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চিরতরে ধ্বংস করা যায়। কিন্তু তাঁদের সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি, কেননা বাঙালি জাতি কখনও মেধার মৃত্যু মেনে নেয়নি এবং নেবে না।” শেখ হাসিনা আরও বলেন, “আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে, আমরা তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একত্রিত হচ্ছি, কিন্তু এ বছর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হচ্ছে এমন এক সময়ে যখন স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবারও দেশের জনগণের উপর নিপীড়ন
চালাচ্ছে। তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতে এবং স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির পুনর্বাসন করতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আমরা কখনও তাঁদের অপকর্ম মেনে নেব না এবং একত্রিত হয়ে এসব শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলব।” বিবৃতিতে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।” শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের গুরুত্ব বাংলাদেশে কখনোই কমেনি। এটি আমাদের ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ, যা মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় এবং আমাদের দেশের স্বাধীনতা অর্জনে বুদ্ধিজীবীদের অবদানকে সম্মান জানায়।
রায়েরবাজার ও মিরপুরে ফেলে দেওয়া হয়। এই দিনটি উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর এক বিবৃতিতে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করেন। তিনি বলেন, “১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের সহযোগী বাহিনীর পরিকল্পনা ছিল বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করে দেওয়া, যাতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চিরতরে ধ্বংস করা যায়। কিন্তু তাঁদের সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি, কেননা বাঙালি জাতি কখনও মেধার মৃত্যু মেনে নেয়নি এবং নেবে না।” শেখ হাসিনা আরও বলেন, “আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে, আমরা তাঁদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একত্রিত হচ্ছি, কিন্তু এ বছর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হচ্ছে এমন এক সময়ে যখন স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আবারও দেশের জনগণের উপর নিপীড়ন
চালাচ্ছে। তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতে এবং স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির পুনর্বাসন করতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আমরা কখনও তাঁদের অপকর্ম মেনে নেব না এবং একত্রিত হয়ে এসব শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলব।” বিবৃতিতে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।” শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের গুরুত্ব বাংলাদেশে কখনোই কমেনি। এটি আমাদের ইতিহাসের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ, যা মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় এবং আমাদের দেশের স্বাধীনতা অর্জনে বুদ্ধিজীবীদের অবদানকে সম্মান জানায়।