ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যা বেড়েছে
রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ : ইউক্রেন ও ইউরোপের নতুন বাস্তবতা
‘স্কুইড গেম ২’খ্যাত অভিনেতার আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস
তিউনিসিয়ার উপকূলে নৌকাডুবি : ২৭ অভিবাসীর মৃত্যু, উদ্ধার ৮৩ জন
ভারতের ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতি ২০২৪ সালে কতটা কার্যকর ছিল?
অনুপ্রবেশ ঠেকাতে দিল্লিতে ফের চালু ‘বাংলাদেশ সেল’
চব্বিশে ফিলিস্তিনি বেদুইন সম্প্রদায়ের ওপর ২৯৭৭ হামলা ইসরাইলের
রাশিয়া ও চীনের বিরুদ্ধে মার্কিন নিরোধনীতি অকার্যকর: পুতিন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া এবং চীনের বিরুদ্ধে একটি দ্বৈত নিরোধনীতির নীতি অনুসরণ করছে। তবে এই ধরনের পদ্ধতি এখন অকার্যকর।
বৃহস্পতিবার সোচিতে ভালদাই ডিসকাশন ক্লাবের প্লানারি সেশনে তিনি এ কথা বলেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, দুঃখজনকভাবে যুক্তরাষ্ট্র দ্বৈত নিরোধনীতি অনুসরণ করছে। অন্য কথায়, তারা একসঙ্গে চীন এবং রাশিয়াকে নিরোধ করার চেষ্টা করছে।
পুতিনের মতে, ওয়াশিংটন চীনের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে তার বৈশ্বিক আধিপত্যের জন্য হুমকি হিসাবে দেখে।
‘তবে আমার মতে, এটি তাদের জন্য কার্যকরী পদ্ধতি নয়। একজনের সুবিধাগুলো সৎ এবং উন্মুক্ত প্রতিযোগিতায় প্রমাণিত হওয়া উচিত। এই পদ্ধতি যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব, অন্তর্নিহিত উন্নয়নের সম্পদকে পুনরুজ্জীবিত করতে পারত’।
পুতিন এ সময় অভিযোগ করেন যে, যুক্তরাষ্ট্র ‘একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা
জারি‘ করে চলেছে। তবে তা মূলত তাদের নিজেদের উন্নয়নকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, চীনা পণ্য বা প্রযুক্তির ওপর মার্কিন বাজারে নিষেধাজ্ঞার কি ফল হবে? শুধু মুদ্রাস্ফীতি এবং উচ্চ উৎপাদন খরচ ছাড়া আর কিছুই না। রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে, যুক্তরাষ্ট্র যদি তার ‘দ্বৈত নিরোধনীতি’ পরিবর্তন করে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে ‘ত্রৈমাসিক সহযোগিতা’ নীতি গ্রহণ করত, তাহলে সবাই উপকৃত হতো। এতে সবার জন্য একটি জয়-জয়কার পরিস্থিতি তৈরি হতো।
জারি‘ করে চলেছে। তবে তা মূলত তাদের নিজেদের উন্নয়নকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে। তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, চীনা পণ্য বা প্রযুক্তির ওপর মার্কিন বাজারে নিষেধাজ্ঞার কি ফল হবে? শুধু মুদ্রাস্ফীতি এবং উচ্চ উৎপাদন খরচ ছাড়া আর কিছুই না। রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে, যুক্তরাষ্ট্র যদি তার ‘দ্বৈত নিরোধনীতি’ পরিবর্তন করে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে ‘ত্রৈমাসিক সহযোগিতা’ নীতি গ্রহণ করত, তাহলে সবাই উপকৃত হতো। এতে সবার জন্য একটি জয়-জয়কার পরিস্থিতি তৈরি হতো।