ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: কবে আসছে পাকিস্তানের চূড়ান্ত স্কোয়াড?
খুলনার বাঘদের বশ মানিয়ে জয়ের হ্যাটট্রিক বরিশালের
‘টু ডব্লিউ’র বন্ধুত্ব কেন শত্রুতায় পৌঁছেছিল
জমে উঠেছে বিপিএল, এখনো প্লে-অফের দৌড়ে ৬ দল
আজকের খেলা: ২১ জানুয়ারি ২০২৫
জয় পেলেও চিন্তামুক্ত নয় ঢাকা
বিফলে বিজয়ের সেঞ্চুরি, চার ম্যাচ পর জয়ের হাসি খুলনার
রানের দখলে শীর্ষে যারা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি রান কার, জানেন? সাদা বলের ক্রিকেটে কে আছেন শীর্ষে? কে মাঠে নামলে প্রতিপক্ষের বোলাররা তটস্ত হয়ে পড়তেন! রানের খেলা ক্রিকেটে কারা আছেন শীর্ষ তিনে অথবা সেরাদের তালিকায় কোথায় আছেন বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা, তাদের নিয়েই এই লেখা—
টেস্ট ক্রিকেট:
শচীন টেন্ডুলকার— ক্রিকেটের রাজপুত্র বলা হয় তাকে। ভারতের এই টপ অর্ডার ব্যাটার ২০১৩ সালে ছেড়েছেন ক্রিকেট। প্রায় এক যুগ হতে চলল, সাদা পোশাকের ক্রিকেট তার রাজত্বে কেউই ভাগ বসাতে পারেননি। ২০০ ম্যাচে লিটল মাস্টার খেলেছেন ৩২৯ ইনিংস। প্রতিপক্ষ বোলারদের নাকের জলে চোখের জলে করে জমা করেছেন ১৫৯২১ রান। ভারতের হয়ে সব জেতা এই ব্যাটার লাল বলের ক্রিকেটে ৫১টি সেঞ্চুরি করেছেন। ইনিংসে
সর্বোচ্চ ২৪৮* রান। ৫৩.৭৮ গড়ে ব্যাট চালানো শচীনের কোটায় আছে ৬৮ ফিফটি। রিকি পন্টিং— অস্ট্রেলিয়াকে অন্যতম সেরা বানাতে আর যাদের অবদান, তাদের মাঝে পন্টিং অন্যতম। ২০১২ সালে অবসর নেওয়া এই কিংবদন্তির ঝুলিতে ১৩৩৭৮ রান। ১৬৮ ম্যাচে অজিদের জার্সিতে ২৮৭ ইনিংস খেলেন টপ অর্ডার এই ব্যাটার। সর্বোচ্চ ২৫৭ রানের ইনিংস আছে। শচীনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে করেছেন সেঞ্চুরি। তার ঝুলিতে আছে ৪১ সেঞ্চুরি। ৫১.৮৫ গড়ে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়কের আছে ৬২ ফিফটি। জ্যাক ক্যালিস— টেস্টে সেরা তিনের তিনজনই বহু আগে ক্রিকেট ছেড়েছেন। সেরার তালিকায় তিনে থাকা ক্যালিস মূলত ব্যাটিং অলরাউন্ডার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার এই তারকা ১৬৬ ম্যাচে খেলেছেন মোটে ২৮০ ইনিংস। প্রোটিয়া তারকা তাতেই
নিজেকে নিয়েছেন কিংবদন্তি তুল্য জায়গায়, ঝুলিতে এনেছেন ১৩২৮৯ রান। তার ব্যাটে এসেছে ৪৫ সেঞ্চুরি, আছে ৫৮ ফিফটি। প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিতেন ৫৫.৩৭ গড়ে ব্যাট করে। এই তালিকায় সেরা পঞ্চাশের মাঝেও নেই কোনো বাংলাদেশি। শীর্ষ দশে জো রুট একাই যিনি এখনও টেস্ট খেলছেন। বাকিদের সবাই ক্রিকেট ছেড়েছেন বহুদিন আগে। ওয়ানডে: শচীন টেন্ডুলকার— টেস্টের মতো পঞ্চাশ ওভারের ক্রিকেটেও একসময় রাজত্ব গড়েছেন শচীন। ভারতের কিংবদন্তি জিতেছেন ওয়ানডে বিশ্বকাপ। গড়েছেন কয়েকশ রেকর্ড। আন্তর্জাতিকে শচীন খেলেছেন ৪৩৯ ম্যাচ। করেছন ১৭৯০৮ রান। ভারতের টপ অর্ডার ব্যাটারের ঝুলিতে আছে সর্বোচ্চ ২০০* রানের ইনিংস। ওয়ানডে ক্রিকেটে শুরুর দিকের তিনিই একজন যিনি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন। ভারতের জার্সিতে ৪৪.৭৭ এভারেজে ব্যাট করতেন শচীন। সেঞ্চুরি
আছে ৪৮টি। ফিফটি ৯৪। কুমার সাঙ্গাকারা— শ্রীলঙ্কান এই কিংবদন্তির রেকর্ডও ভুরিভুরি। লঙ্কানদের হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন, ব্যাটিংয়ে রাজ করেছেন। খেলেছেন ৩৮৬ ম্যাচ। সাঙ্গাকারার ঝুলিতে আছে ১৩৯৪২ রান। সর্বোচ্চ ১৬৯ রানের ইনিংস খেলা এই তারকার ঝুলিতে আছে ২৫ সেঞ্চুরি এবং ৯০ ফিফটি। বিরাট কোহলি— সেরা তিনের তালিকায় তিনিই একমাত্র যিনি এখনও ক্রিকেট খেলছেন। কিং কোহলি এখন অবধি ২৮৬ ম্যাচ খেলেছেন। রান করেছেন ১৩৮১২ রান। ভারতের সাবেক অধিনায়কের ব্যাটে আছে সর্বোচ্চ ১৮৩ রানের ইনিংস। কোহলি ব্যাট করেন ৫৮.২৭ গড়ে। সেঞ্চুরির অর্ধশতক গড়া কোহলির আছে ৭১টি অর্ধশতক। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তিনি হতে পারেন ভারতের অন্যতম কাণ্ডারি। তামিম ইকবাল এই তালিকায় বাংলাদেশিদের মাঝে সবার ওপরে। শীর্ষ ত্রিশের মাঝে
থাকা এই ওপেনার ২৩৬ ম্যাচে করেছেন ৮১৬১ রান। এরপরে মুশফিকুর রহিম (৭৬১০) এবং সাকিব আল হাসান (৭৪৯০)। টি-টোয়েন্টিতে: রোহিত শর্মা— টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের শুরুর দিক থেকে এখন অবধি যারা রাজ করছেন, তাদের মাঝে অন্যতম রোহিত। রান করার তালিকায়ও শীর্ষে আছেন। কুড়ি কুড়ির ক্রিকেটে সবার ওপরে রোহিত শর্মা। গতবছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে আসা রোহিতের ঝুলিতে আছে ৪২২১ রান। ভারতের জার্সিতে খেলেছেন ১৫৭ ম্যাচ। এই ফরম্যাটে ৫ সেঞ্চুরির মালিকের আছে সর্বোচ্চ ১২১* রান। রোহিত ব্যাট হাঁকান ১৪০.৯৩ স্ট্রাইকরেট। বিরাট কোহলি— তালিকায় শীর্ষ দুইয়ের দুজনেই ভারতের ক্রিকেটার। টপ অর্ডার ব্যাটার কোহলির ঝুলিতে আছে ৪১৮৮ রান। তিনিও ভারতকে বিশ্বকাপ জিতিয়ে থেমেছেন। ১২২ ম্যাচে কোহলি করেছেন একটি সেঞ্চুরি, আফগানিস্তানের
বিপক্ষে আনা ওই ১২২* রানের ইনিংস তার সেঞ্চুরি খরা কাটিয়েছে। কোহলি ব্যাট হাঁকান ১৩৭.০৪ স্ট্রাইক রেটে। বাবর আজম— পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক টি-টোয়েন্টিতে এক সময় রাজ করতেন। তিন ফরম্যাটে পাকিস্তানের অন্যতম ব্যাটিং মায়েস্ত্র কুড়ি কুড়ির ফরম্যাটে করেছেন ৪১৬৪ রান, খেলেছেন ১২১ ম্যাচ। বাবরের সেঞ্চুরি আছে তিনটি, সর্বোচ্চ রান ১২২। তবে শীর্ষ তিনে থাকা এই ক্রিকেটারের স্ট্রাইক রেট নিয়ে অনেক সমালোচনা। বাবর ১২৮.৯১ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট চালান। তালিকায় শীর্ষ পাঁচে আছেন পল স্টার্লিং, মার্টিন গাপটিল। বাংলাদেশিদের মাঝে সবার ওপরে সাকিব আল হাসান (২৫২২ রান)। মাহমুদউল্লাহর আছে ২৪৩৬ রান। এখন খেলছেন এমন খেলোয়াড়ের মাঝে সবার ওপরে লিটন দাস, তিনি করেছেন ২০১১ রান।
সর্বোচ্চ ২৪৮* রান। ৫৩.৭৮ গড়ে ব্যাট চালানো শচীনের কোটায় আছে ৬৮ ফিফটি। রিকি পন্টিং— অস্ট্রেলিয়াকে অন্যতম সেরা বানাতে আর যাদের অবদান, তাদের মাঝে পন্টিং অন্যতম। ২০১২ সালে অবসর নেওয়া এই কিংবদন্তির ঝুলিতে ১৩৩৭৮ রান। ১৬৮ ম্যাচে অজিদের জার্সিতে ২৮৭ ইনিংস খেলেন টপ অর্ডার এই ব্যাটার। সর্বোচ্চ ২৫৭ রানের ইনিংস আছে। শচীনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে করেছেন সেঞ্চুরি। তার ঝুলিতে আছে ৪১ সেঞ্চুরি। ৫১.৮৫ গড়ে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়কের আছে ৬২ ফিফটি। জ্যাক ক্যালিস— টেস্টে সেরা তিনের তিনজনই বহু আগে ক্রিকেট ছেড়েছেন। সেরার তালিকায় তিনে থাকা ক্যালিস মূলত ব্যাটিং অলরাউন্ডার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার এই তারকা ১৬৬ ম্যাচে খেলেছেন মোটে ২৮০ ইনিংস। প্রোটিয়া তারকা তাতেই
নিজেকে নিয়েছেন কিংবদন্তি তুল্য জায়গায়, ঝুলিতে এনেছেন ১৩২৮৯ রান। তার ব্যাটে এসেছে ৪৫ সেঞ্চুরি, আছে ৫৮ ফিফটি। প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিতেন ৫৫.৩৭ গড়ে ব্যাট করে। এই তালিকায় সেরা পঞ্চাশের মাঝেও নেই কোনো বাংলাদেশি। শীর্ষ দশে জো রুট একাই যিনি এখনও টেস্ট খেলছেন। বাকিদের সবাই ক্রিকেট ছেড়েছেন বহুদিন আগে। ওয়ানডে: শচীন টেন্ডুলকার— টেস্টের মতো পঞ্চাশ ওভারের ক্রিকেটেও একসময় রাজত্ব গড়েছেন শচীন। ভারতের কিংবদন্তি জিতেছেন ওয়ানডে বিশ্বকাপ। গড়েছেন কয়েকশ রেকর্ড। আন্তর্জাতিকে শচীন খেলেছেন ৪৩৯ ম্যাচ। করেছন ১৭৯০৮ রান। ভারতের টপ অর্ডার ব্যাটারের ঝুলিতে আছে সর্বোচ্চ ২০০* রানের ইনিংস। ওয়ানডে ক্রিকেটে শুরুর দিকের তিনিই একজন যিনি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন। ভারতের জার্সিতে ৪৪.৭৭ এভারেজে ব্যাট করতেন শচীন। সেঞ্চুরি
আছে ৪৮টি। ফিফটি ৯৪। কুমার সাঙ্গাকারা— শ্রীলঙ্কান এই কিংবদন্তির রেকর্ডও ভুরিভুরি। লঙ্কানদের হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন, ব্যাটিংয়ে রাজ করেছেন। খেলেছেন ৩৮৬ ম্যাচ। সাঙ্গাকারার ঝুলিতে আছে ১৩৯৪২ রান। সর্বোচ্চ ১৬৯ রানের ইনিংস খেলা এই তারকার ঝুলিতে আছে ২৫ সেঞ্চুরি এবং ৯০ ফিফটি। বিরাট কোহলি— সেরা তিনের তালিকায় তিনিই একমাত্র যিনি এখনও ক্রিকেট খেলছেন। কিং কোহলি এখন অবধি ২৮৬ ম্যাচ খেলেছেন। রান করেছেন ১৩৮১২ রান। ভারতের সাবেক অধিনায়কের ব্যাটে আছে সর্বোচ্চ ১৮৩ রানের ইনিংস। কোহলি ব্যাট করেন ৫৮.২৭ গড়ে। সেঞ্চুরির অর্ধশতক গড়া কোহলির আছে ৭১টি অর্ধশতক। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তিনি হতে পারেন ভারতের অন্যতম কাণ্ডারি। তামিম ইকবাল এই তালিকায় বাংলাদেশিদের মাঝে সবার ওপরে। শীর্ষ ত্রিশের মাঝে
থাকা এই ওপেনার ২৩৬ ম্যাচে করেছেন ৮১৬১ রান। এরপরে মুশফিকুর রহিম (৭৬১০) এবং সাকিব আল হাসান (৭৪৯০)। টি-টোয়েন্টিতে: রোহিত শর্মা— টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের শুরুর দিক থেকে এখন অবধি যারা রাজ করছেন, তাদের মাঝে অন্যতম রোহিত। রান করার তালিকায়ও শীর্ষে আছেন। কুড়ি কুড়ির ক্রিকেটে সবার ওপরে রোহিত শর্মা। গতবছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে আসা রোহিতের ঝুলিতে আছে ৪২২১ রান। ভারতের জার্সিতে খেলেছেন ১৫৭ ম্যাচ। এই ফরম্যাটে ৫ সেঞ্চুরির মালিকের আছে সর্বোচ্চ ১২১* রান। রোহিত ব্যাট হাঁকান ১৪০.৯৩ স্ট্রাইকরেট। বিরাট কোহলি— তালিকায় শীর্ষ দুইয়ের দুজনেই ভারতের ক্রিকেটার। টপ অর্ডার ব্যাটার কোহলির ঝুলিতে আছে ৪১৮৮ রান। তিনিও ভারতকে বিশ্বকাপ জিতিয়ে থেমেছেন। ১২২ ম্যাচে কোহলি করেছেন একটি সেঞ্চুরি, আফগানিস্তানের
বিপক্ষে আনা ওই ১২২* রানের ইনিংস তার সেঞ্চুরি খরা কাটিয়েছে। কোহলি ব্যাট হাঁকান ১৩৭.০৪ স্ট্রাইক রেটে। বাবর আজম— পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক টি-টোয়েন্টিতে এক সময় রাজ করতেন। তিন ফরম্যাটে পাকিস্তানের অন্যতম ব্যাটিং মায়েস্ত্র কুড়ি কুড়ির ফরম্যাটে করেছেন ৪১৬৪ রান, খেলেছেন ১২১ ম্যাচ। বাবরের সেঞ্চুরি আছে তিনটি, সর্বোচ্চ রান ১২২। তবে শীর্ষ তিনে থাকা এই ক্রিকেটারের স্ট্রাইক রেট নিয়ে অনেক সমালোচনা। বাবর ১২৮.৯১ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট চালান। তালিকায় শীর্ষ পাঁচে আছেন পল স্টার্লিং, মার্টিন গাপটিল। বাংলাদেশিদের মাঝে সবার ওপরে সাকিব আল হাসান (২৫২২ রান)। মাহমুদউল্লাহর আছে ২৪৩৬ রান। এখন খেলছেন এমন খেলোয়াড়ের মাঝে সবার ওপরে লিটন দাস, তিনি করেছেন ২০১১ রান।