
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সব মামলা থেকে পরিত্রাণ পেলেন খালেদা জিয়া

সরকার আদৌ নির্বাচন দেবে কিনা সন্দেহ হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

দুঃখপ্রকাশ করে ছাত্রদল বলল, কুয়েটে হামলায় নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধীরা

সরকারের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে দল গঠন করলে মেনে নেওয়া হবে না: মির্জা ফখরুল

এস আলমের ব্যাংক হিসাবে আড়াই লাখ কোটি টাকার লেনদেন

ক্যাম্পাসে বিনা কারণে হামলার দায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে নিতে হবে

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দেশবাসী মানবে না : ফখরুল
রাজনৈতিক মতৈক্য ছাড়াই সীমানা আইন চূড়ান্ত

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতৈক্য ছাড়াই জাতীয় সংসদের সীমানা নির্ধারণ আইনের সংশোধনী চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে বিদ্যমান আইনের ৪, ৬ ও ৮ নম্বর ধারায় সংশোধনীর প্রস্তাব করা হয়েছে। সম্প্রতি ওই সংশোধনী ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এতে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে অনেক সুপারিশই অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর একাধিক নেতা জানান, এ আইন সংশোধনীর আগে তাদের মতামত নেওয়া হয়নি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, নির্বাচন ব্যবস্থাসহ ছয়টি কমিশনের সংস্কার প্রতিবেদনের সুপারিশের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য ১৩ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত
হয়। ওই কমিশনের নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একবার বৈঠকও করেছে ওই কমিশন। এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন সংস্কার বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই সংশোধনী প্রস্তাবটি ১২ ফেব্রুয়ারি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে ইসি। এ আইন সংশোধনীসংক্রান্ত এক চিঠিতে ইসি আইন মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে, ৫১টি নির্বাচনি এলাকার সীমানা নিয়ে ৩৩১টি আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে। ওইসব আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনের ৪, ৬ ও ৮ নম্বর ধারার শর্ত কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। এই আইন সংশোধনের মাধ্যমে ওইসব আবেদন নিষ্পত্তি করা যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
যেসব সুপারিশ করেছে তার বেশিরভাগ আমরা আমলে নিয়ে সীমানা নির্ধারণ আইনের সংশোধনী চূড়ান্ত করেছি। এটি আইন মন্ত্রণালয়ে আছে। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সীমানা পুনর্নির্ধারণ একটি জরুরি কাজ। তাই এ আইনের সংশোধনী প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আমরা আগস্ট-সেপ্টম্বরের মধ্যে সীমানা পুনর্নির্ধারণের কাজ শেষ করতে চাই। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বৈঠক শুরুর আগেই আইনের সংশোধনী চূড়ান্ত করায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সদস্য। ওই সদস্য বলেন, ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে। ওই মতামতের ভিত্তিতে কোন আইনে কী ধরনের সংশোধনী আসবে তা নির্ধারণ করা হবে। এর আগেই এভাবে আইন সংশোধনের প্রস্তাব পাঠানোর যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন
তিনি। তবে ইসির সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানান, ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্য রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। সীমানা নির্ধারণ আইন সংশোধন না হওয়ায় এ কাজে হাত দিতে পারছে না কমিশন। আইন সংশোধনের পর সীমানা নির্ধারণ প্রক্রিয়া শেষ করতে ৫ থেকে ৬ মাস সময় লাগবে। নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনা শুরু হয়েছে। সেখানে সীমানা পুনর্নির্ধারণ আইন সংশোধনের বিষয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ইসির আইন সংশোধনীর প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাদের দলীয় ফোরামে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। দলীয় ফোরামে আলোচনার আগে এ বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। যা
আছে আইনের সংশোধনীতে : জানা গেছে, সীমানা নির্ধারণে নতুন আইন চায় না কমিশন। তবে বিদ্যমান আইনের ৪, ৬ ও ৮ নম্বর ধারায় সংশোধনী এনেছে কমিশন। ৪ নম্বর ধারায় সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিটিতে প্রয়োজনবোধে ভূগোলবিদ, মানচিত্রকার, পরিসংখ্যানবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদদের অন্তর্ভুক্তের কথা বলা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে ইসির কর্মকর্তাদের নিয়ে কমিটি গঠন হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। ৬ নম্বর ধারায় সীমানা নির্ধারণের মানদণ্ড হিসাবে ভৌগোলিক অখণ্ডতা, প্রশাসনিক সুবিধা, সর্বশেষ জনশুমারি এবং সর্বশেষ হালনাগাদ ভোটার সংখ্যা অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন ও পৌরসভার ওয়ার্ডকে বিভক্ত করা যাবে না বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এ ধারার সংশোধনীর যৌক্তিকতায় বলা হয়েছে, বিদ্যমান আইনে জনসংখ্যাকে বেশি
গুরুত্ব দেওয়ায় দেশব্যাপী নির্বাচনি এলাকার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। শহর এলাকায় আসন বেড়েছে এবং গ্রামে কমেছে। এতে জনমনে ব্যাপক অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। এ ধারায় সংশোধন করা হলে জনসংখ্যাবহুল শহরগুলোতে আসন বাড়বে না। গ্রামের আসন বাড়বে। বিদ্যমান সংসদীয় আসনগুলোর সীমানায় বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে। ৮(৩) ধারায় উপধারা (১) এর স্থলে উপধারা (২) সংশোধনীর প্রস্তাব করা হয়েছে। মূলত বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ৮(৩) উপধারা সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদের সীমানায় বড় ধরনের রদবদলের পথ বন্ধ করে দিয়েছিল। ইসির সংশোধনীতে এই ধারায় আবারও আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। রাখা হয়নি সংস্কার কমিশনের বেশিরভাগ সুপারিশ : জাতীয় সংসদের আসনের সীমানা নির্ধারণে ভূগোলবিদ, মানচিত্রকার, পরিসংখ্যানবিদ, নগর
পরিকল্পনাবিদ, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ও জনসংখ্যাবিদদের সমন্বয়ে বিশেষায়িত কমিটি গঠনের সুপারিশ করেছিল সংস্কার কমিশন। ইসির সংশোধনীতে বিশেষ ওই কমিটি গঠনের প্রস্তাব নেই। তবে ভূগোলবিদ, মানচিত্রকার, পরিসংখ্যানবিদ, জনসংখ্যাবিদদের ও নগর পরিকল্পনাবিদদের রাখার কথা বলা হয়েছে। সীমানা নির্ধারণ নিয়ে জমা হওয়া দাবি-আপত্তির শুনানি জেলা পর্যায়ে করার প্রস্তাব করেছিল সংস্কার কমিশন। ওই প্রস্তাব ইসির সংশোধনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এই সংশোধনী পাশ হলে বর্তমানে যেভাবে ঢাকায় নির্বাচন ভবনে শুনানি হয়, সামনেও সেভাবেই শুনানি হবে।
হয়। ওই কমিশনের নেতৃত্বে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একবার বৈঠকও করেছে ওই কমিশন। এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন সংস্কার বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই সংশোধনী প্রস্তাবটি ১২ ফেব্রুয়ারি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে ইসি। এ আইন সংশোধনীসংক্রান্ত এক চিঠিতে ইসি আইন মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে, ৫১টি নির্বাচনি এলাকার সীমানা নিয়ে ৩৩১টি আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে। ওইসব আবেদন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনের ৪, ৬ ও ৮ নম্বর ধারার শর্ত কোনো না কোনোভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। এই আইন সংশোধনের মাধ্যমে ওইসব আবেদন নিষ্পত্তি করা যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
যেসব সুপারিশ করেছে তার বেশিরভাগ আমরা আমলে নিয়ে সীমানা নির্ধারণ আইনের সংশোধনী চূড়ান্ত করেছি। এটি আইন মন্ত্রণালয়ে আছে। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সীমানা পুনর্নির্ধারণ একটি জরুরি কাজ। তাই এ আইনের সংশোধনী প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। আমরা আগস্ট-সেপ্টম্বরের মধ্যে সীমানা পুনর্নির্ধারণের কাজ শেষ করতে চাই। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বৈঠক শুরুর আগেই আইনের সংশোধনী চূড়ান্ত করায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সদস্য। ওই সদস্য বলেন, ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে। ওই মতামতের ভিত্তিতে কোন আইনে কী ধরনের সংশোধনী আসবে তা নির্ধারণ করা হবে। এর আগেই এভাবে আইন সংশোধনের প্রস্তাব পাঠানোর যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন
তিনি। তবে ইসির সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা জানান, ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্য রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি। সীমানা নির্ধারণ আইন সংশোধন না হওয়ায় এ কাজে হাত দিতে পারছে না কমিশন। আইন সংশোধনের পর সীমানা নির্ধারণ প্রক্রিয়া শেষ করতে ৫ থেকে ৬ মাস সময় লাগবে। নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের আলোচনা শুরু হয়েছে। সেখানে সীমানা পুনর্নির্ধারণ আইন সংশোধনের বিষয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ইসির আইন সংশোধনীর প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমাদের দলীয় ফোরামে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। দলীয় ফোরামে আলোচনার আগে এ বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। যা
আছে আইনের সংশোধনীতে : জানা গেছে, সীমানা নির্ধারণে নতুন আইন চায় না কমিশন। তবে বিদ্যমান আইনের ৪, ৬ ও ৮ নম্বর ধারায় সংশোধনী এনেছে কমিশন। ৪ নম্বর ধারায় সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিটিতে প্রয়োজনবোধে ভূগোলবিদ, মানচিত্রকার, পরিসংখ্যানবিদ ও নগর পরিকল্পনাবিদদের অন্তর্ভুক্তের কথা বলা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে ইসির কর্মকর্তাদের নিয়ে কমিটি গঠন হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। ৬ নম্বর ধারায় সীমানা নির্ধারণের মানদণ্ড হিসাবে ভৌগোলিক অখণ্ডতা, প্রশাসনিক সুবিধা, সর্বশেষ জনশুমারি এবং সর্বশেষ হালনাগাদ ভোটার সংখ্যা অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন ও পৌরসভার ওয়ার্ডকে বিভক্ত করা যাবে না বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এ ধারার সংশোধনীর যৌক্তিকতায় বলা হয়েছে, বিদ্যমান আইনে জনসংখ্যাকে বেশি
গুরুত্ব দেওয়ায় দেশব্যাপী নির্বাচনি এলাকার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। শহর এলাকায় আসন বেড়েছে এবং গ্রামে কমেছে। এতে জনমনে ব্যাপক অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে। এ ধারায় সংশোধন করা হলে জনসংখ্যাবহুল শহরগুলোতে আসন বাড়বে না। গ্রামের আসন বাড়বে। বিদ্যমান সংসদীয় আসনগুলোর সীমানায় বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে। ৮(৩) ধারায় উপধারা (১) এর স্থলে উপধারা (২) সংশোধনীর প্রস্তাব করা হয়েছে। মূলত বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ৮(৩) উপধারা সংশোধনীর মাধ্যমে জাতীয় সংসদের সীমানায় বড় ধরনের রদবদলের পথ বন্ধ করে দিয়েছিল। ইসির সংশোধনীতে এই ধারায় আবারও আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। রাখা হয়নি সংস্কার কমিশনের বেশিরভাগ সুপারিশ : জাতীয় সংসদের আসনের সীমানা নির্ধারণে ভূগোলবিদ, মানচিত্রকার, পরিসংখ্যানবিদ, নগর
পরিকল্পনাবিদ, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ও জনসংখ্যাবিদদের সমন্বয়ে বিশেষায়িত কমিটি গঠনের সুপারিশ করেছিল সংস্কার কমিশন। ইসির সংশোধনীতে বিশেষ ওই কমিটি গঠনের প্রস্তাব নেই। তবে ভূগোলবিদ, মানচিত্রকার, পরিসংখ্যানবিদ, জনসংখ্যাবিদদের ও নগর পরিকল্পনাবিদদের রাখার কথা বলা হয়েছে। সীমানা নির্ধারণ নিয়ে জমা হওয়া দাবি-আপত্তির শুনানি জেলা পর্যায়ে করার প্রস্তাব করেছিল সংস্কার কমিশন। ওই প্রস্তাব ইসির সংশোধনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এই সংশোধনী পাশ হলে বর্তমানে যেভাবে ঢাকায় নির্বাচন ভবনে শুনানি হয়, সামনেও সেভাবেই শুনানি হবে।