
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্টেট ডিপার্টমেন্টের পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করলেন উমামা

ভূমিকম্পের মধ্যেই ব্যাংককের রাস্তায় শিশুর জন্ম

রাজতন্ত্র ফেরানোর দাবিতে উত্তাল নেপাল, নিহত ২

গাজায় নতুন ইসরাইলি হামলায় ৯২১ ফিলিস্তিনি নিহত

ডেনমার্ক থেকে গ্রিনল্যান্ডকে আলাদা দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

‘ফিলিস্তিনপন্থি’ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে তুর্কি শিক্ষার্থী গ্রেফতার, ৩০ ডেমোক্র্যাট এমপির নিন্দা

ইতিহাসের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প কোথায় হয়েছিল জানেন?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া ‘কৃষ্ণসাগর চুক্তি’তে সম্মত হয়েছে: হোয়াইট হাউস

রাশিয়া মঙ্গলবার জানিয়েছে, তারা কৃষ্ণসাগর অঞ্চলে জাহাজ চলাচলের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন একটি চুক্তি করতে আগ্রহী। তবে শর্ত একটাই—যুক্তরাষ্ট্রকে প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে এটি মেনে চলার নির্দেশ দিতে হবে।
এরপরই হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ‘কারিগরি পর্যায়ের’ আলোচনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া কৃষ্ণসাগরে নিরাপদ নৌ-চলাচল নিশ্চিত করতে সম্মত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার কৃষি ও সার রপ্তানি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে, সমুদ্র বীমার খরচ কমাবে এবং এসব লেনদেনের জন্য বন্দর ও অর্থপ্রদান ব্যবস্থায় সহজ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করবে’।
এছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে হওয়া সমঝোতার বাস্তবায়নে উভয় দেশ কাজ করবে বলেও উল্লেখ করেছে হোয়াইট হাউস। এই
সমঝোতা অনুযায়ী, রাশিয়া ও ইউক্রেনের জ্বালানি স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা নিষিদ্ধ করা হবে। হোয়াইট হাউস আরও জানায়, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া একটি দীর্ঘস্থায়ী ও স্থায়ী শান্তি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যাবে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে উভয় পক্ষের হত্যাযজ্ঞ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। যা একটি টেকসই শান্তি চুক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ’। এর আগে এক সাক্ষাৎকারে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এমনটাই জানিয়েছেন। তার মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন নির্দেশই রাশিয়াকে প্রয়োজনীয় নিশ্চয়তা দিতে পারে। এদিন চ্যানেল ওয়ান-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ল্যাভরভ বলেন, ‘আমাদের পরিষ্কার গ্যারান্টি দরকার। কিয়েভের সঙ্গে আগের চুক্তির তিক্ত অভিজ্ঞতার পর এই নিশ্চয়তা কেবল তখনই কার্যকর হবে, যখন ওয়াশিংটন জেলেনস্কি ও তার টিমকে
স্পষ্ট নির্দেশ দেবে’। যদিও প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই চুক্তির শর্তগুলো মেনে চলবেন কিনা বা যুক্তরাষ্ট্র তাকে চুক্তি মেনে চলতে চাপ দেবে কিনা- সে বিষয়ে কিছুই উল্লেখ করেনি হোয়াইট হাউস। তবে কৃষ্ণসাগর চুক্তিকে ইউক্রেন যুদ্ধের কূটনৈতিক সমাধানের ক্ষেত্রে একটি সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। সূত্র: রয়টার্স ও আল-জাজিরা
সমঝোতা অনুযায়ী, রাশিয়া ও ইউক্রেনের জ্বালানি স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা নিষিদ্ধ করা হবে। হোয়াইট হাউস আরও জানায়, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া একটি দীর্ঘস্থায়ী ও স্থায়ী শান্তি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যাবে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতে উভয় পক্ষের হত্যাযজ্ঞ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। যা একটি টেকসই শান্তি চুক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ’। এর আগে এক সাক্ষাৎকারে রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ এমনটাই জানিয়েছেন। তার মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন নির্দেশই রাশিয়াকে প্রয়োজনীয় নিশ্চয়তা দিতে পারে। এদিন চ্যানেল ওয়ান-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ল্যাভরভ বলেন, ‘আমাদের পরিষ্কার গ্যারান্টি দরকার। কিয়েভের সঙ্গে আগের চুক্তির তিক্ত অভিজ্ঞতার পর এই নিশ্চয়তা কেবল তখনই কার্যকর হবে, যখন ওয়াশিংটন জেলেনস্কি ও তার টিমকে
স্পষ্ট নির্দেশ দেবে’। যদিও প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই চুক্তির শর্তগুলো মেনে চলবেন কিনা বা যুক্তরাষ্ট্র তাকে চুক্তি মেনে চলতে চাপ দেবে কিনা- সে বিষয়ে কিছুই উল্লেখ করেনি হোয়াইট হাউস। তবে কৃষ্ণসাগর চুক্তিকে ইউক্রেন যুদ্ধের কূটনৈতিক সমাধানের ক্ষেত্রে একটি সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। সূত্র: রয়টার্স ও আল-জাজিরা