মোহাম্মদপুরে অপরাধ এখন ‘ডাল-ভাত’ – ইউ এস বাংলা নিউজ




মোহাম্মদপুরে অপরাধ এখন ‘ডাল-ভাত’

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৩ অক্টোবর, ২০২৪ | ৫:০৭ 7 ভিউ
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে যেন ফিরে এসেছে গত শতকের নব্বইয়ের দশকের শেষদিকের পরিস্থিতি! দাপুটে সন্ত্রাসীদের আধিপত্যে সেই সময় মোহাম্মদপুরসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা পরিণত হয়েছিল ‘অপরাধের স্বর্গরাজ্যে’। রাজনৈতিক মদদ এবং প্রশাসনিক সীমাবদ্ধতার সুযোগে সন্ত্রাসীরা হয়ে উঠেছিল দুর্ধর্ষ-অপ্রতিরোধ্য। ঢাকার রাজপথে দিনদুপুরে খুনখারাপি, ঝুট ব্যবসার দ্বন্দ্ব, টেন্ডার, দখল-চাঁদাবাজি এবং আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধে প্রকাশ্যে অস্ত্রবাজি কিংবা অস্ত্রের মুখে ছিনতাই-ডাকাতির মতো ঘটনা তখন নৈমিত্তিক বিষয়! আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় গত আড়াই দশকে সেই চিত্র অনেকটাই পাল্টে গিয়েছিল। কিন্তু মোহাম্মদপুরের সাম্প্রতিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আবার মনে করিয়ে দিচ্ছে পুরোনো চিত্র। অপরাধ যেন মোহাম্মদপুরে এখন ‘ডাল-ভাত’! গত দুই মাসে এই এলাকায় ঘটে যাওয়া একাধিক অপরাধমূলক ঘটনা স্থানীয়দের তো বটেই,

আতঙ্কিত করে তুলেছে পুরো নগরবাসীকে। দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আশ্বাস দিচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, যদিও স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশ্ন তুলেছেন তাদের আন্তরিকতা নিয়েই। দুই মাসে ৯ খুন, চুরি-ডাকাতি দিনদুপুরেই: মোহাম্মদপুর এলাকায় গত আড়াই মাসে ঘটে যাওয়া অপরাধকাণ্ড বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এই সময়ে ওই এলাকায় হত্যাকাণ্ড ঘটেছে ৯টি। এর মধ্যে সাতজনকে কুপিয়ে এবং দুজনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। নিহতদের মধ্যে ছিনতাইকারীদের হাতে একজন, মাদক কারবার নিয়ে দ্বন্দ্বে পাঁচজন এবং আধিপত্য বিস্তারের রেষারেষিতে দুগ্রুপের দ্বন্দ্বে প্রাণ গেছে বাকি তিনজনের। তবে সবচেয়ে বেশি আতঙ্ক ছড়িয়েছে দিনদুপুরে চুরি-ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনা। আড়াই মাসে অন্তত অর্ধশত ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে মোহাম্মদপুরে। এর মধ্যে গত ১১ অক্টোবর রাত

সোয়া ৩টার দিকে মোহাম্মদপুরের তিন রাস্তার মোড়ে বেড়িবাঁধ এলাকায় ব্যবসায়ী আবু বকরের বাসায় ডাকাতি হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পোশাক পরা ডাকাতরা ওই ব্যবসায়ীর বাসা থেকে ৭৫ লাখ টাকা ও ৭০ ভরি স্বর্ণ লুট করে। এ ঘটনায় কয়েকজন গ্রেপ্তার হলেও সামান্য কিছু টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধার হয়। এ ঘটনা দেশব্যাপী আলোড়ন তুলেছে। গত ২০ অক্টোবর মোহাম্মদপুরে হাউজিং এলাকায় সকাল পৌনে ১০টার দিকে প্রকাশ্য রাস্তায় নেসলে কোম্পানির গাড়ি আটকিয়ে ৬ ছিনতাইকারী ১১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যায়। মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকার বাসিন্দা খন্দকার রাফি জানান, গত ১৯ অক্টোবর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তার মেস বাসার ৩ সদস্য হোটেল থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে

বাসায় ফিরছিলেন। হঠাৎ করে পেছন থেকে ৯ থেকে ১০ জন অল্পবয়সী ছেলে বড় বড় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাদের চারপাশ থেকে ঘিরে ফেলে। এ সময় তাদের কাছে থাকা দুটি মোবাইল ফোন ও পকেটে থাকা প্রায় ৯ হাজার টাকাসহ সবকিছু কেড়ে অস্ত্রধারীরা পালিয়ে যায়। মাদকের স্বর্গরাজ্য জেনেভা ক্যাম্প: মাদক কারবারের আধিপত্য নিয়ে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পের পরিস্থিতি এখন সবচেয়ে নিয়ন্ত্রণহীন। নিত্যদিনই চলছে অস্ত্রের মহড়া। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায়ও ক্যাম্পের এসপিজিআরসি রোড এলাকায় দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে বোমাবাজি করে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, জেনেভা ক্যাম্প যেন মাদকের এক স্বর্গরাজ্য। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা মাদকের কারবার, বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ ও খুনের ঘটনা দিন দিন

বেড়েই চলছে। সেখানে মাদক কারবারের আধিপত্য নিতে গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর প্রায় প্রতিদিনই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। আধিপত্য নিয়ে দ্বন্দ্বে ওই ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি চুয়া সেলিম, আকরাম ও শাহ আলমের নেতৃত্বে আরেক শীর্ষ মাদক কারবারি সোহেল ওরফে বুনিয়া সোহেলের গ্রুপের মধ্যে প্রায় প্রতিদিনই সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটছে। এতে থানা থেকে লুট করে নেওয়া অস্ত্র ও দুই মাদক কারবারি গ্রুপের কাছে থাকা অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের ওপর হামলা করছে। ভূঁইয়া সোহেল ও চুয়া সেলিম বাহিনীর মধ্যে দ্বন্দ্বে এসব সংঘর্ষের ঘটনায় দুই মাসে নিহত হয়েছেন পাঁচজন। আহত হয়েছেন শতাধিক। তাদের বেশিরভাগই মাদকের কারবারি। সর্বশেষ গত ১৭

অক্টোবর ক্যাম্পে গোলাগুলির ঘটনায় মো. শাহনেওয়াজ ওরফে কাল্লু (৩৭) নামে এক ব্যক্তি নিহত হন। এ ঘটনার পরও প্রতিদিনই দুপক্ষের মধ্যে মারামারি এবং সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেই চলেছে। হত্যা চাঁদাবাজি ডাকাতি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হলেও নীরবে মোহাম্মদপুরে চলছে চাঁদাবাজির আরেক রাজত্ব। চাঁদা না দিয়ে নতুন ভবন কিংবা ব্যবসার কাজ করার সুযোগই নেই এখন। আগে থেকেই কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতায় অতিষ্ঠ স্থানীয়রা। গত দুই মাসে কিশোর অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠেছে। অপরাধের নেপথ্যে কারা: খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একসময় মোহাম্মদপুর এলাকায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত জনপ্রতিনিধিদের নামে তাদের অনুসারীরা অপরাধের জগৎ নিয়ন্ত্রণ করত। সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাবেক এমপি সাদেক খান এবং সাবেক কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ ও

তারেকুজ্জামান রাজীবের লোকজনদের কাছে জিম্মি ছিলেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। কিশোর গ্যাংয়ের তাণ্ডব, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ সবকিছুই তাদের অনুসারীরা নিয়ন্ত্রণ করত। তবে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তারা পালিয়ে গেলে আধিপত্য বিস্তারে মাঠে নেমেছে নতুন গ্রুপ। তবে মাঠপর্যায়ে সন্ত্রাসীদের পুরোনো মুখ থাকলেও নেপথ্য নিয়ন্ত্রকে ভিন্নতা এসেছে। অনেকে তাদের চিনলেও তাদের নাম মুখে নিতে চান না কেউ। স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলছেন, এলাকায় আধিপত্য ধরে রাখতে একই পরিবারের সদস্যরা নানা রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী হয়ে আছেন। এখন এক গ্রুপ পালালেও অন্য গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে আগের ক্ষমতাসীনরা পালালেও মোহাম্মদপুরের সন্ত্রাস বন্ধ হয়নি। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, গত ২০ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুরের রায়েরবাজার আজিজ খান রোড এলাকায় আধিপত্য বিস্তার কেন্দ্র করে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় মুন্না হাওলাদার (২২) ও নাছির বিশ্বাস (২৫) নামে দুই তরুণ নিহত হন। এক শীর্ষ সন্ত্রাসীর নির্দেশে স্থানীয় কিশোর গ্যাং লিডার এলেক্স ইমন ও তার লোকজন ওই হামলা চালায়। ওই জোড়া খুনের ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের নেতা ইমন ওরফে এলেক্স ইমনসহ আরও ৩০ কিশোর গ্যাং সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর নবোদয় হাউজিং এলাকায় কবজি কাটা গ্রুপের মূলহোতা আনোয়ার, রংপুইরা আকাশ, রাফাত, তুষার ও আহমেদের নেতৃত্বে কুপিয়ে হত্যা করা হয় ফাইটার বিল্লাল (৩০) নামে এক যুবককে। এর নেপথ্যেও ছিল আধিপত্য বিস্তার। এই চক্রটি মোহাম্মদপুরজুড়ে ছিনতাই, মাদক বিক্রি, চাঁদাবাজি ও দখলবাজির আধিপত্য বিস্তার করেছে। পুলিশের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, এলাকায় পলাতক সন্ত্রাসী বাদল ওরফে কিলার বাদলের বিরুদ্ধে খুন, চাঁদাবাজি ও দখলবাজিসহ শখানেক মামলা রয়েছে। তার অন্যতম সহযোগী হিসেবে লালু উদ্দিন লালু অন্যতম। বাদলের নির্দেশে লালু কিশোর গ্যাং সদস্যদের নিয়ন্ত্রণ করে। এই চক্রটি একের পর এক অপরাধ সংঘটন করে আসছে। এদের অনেককেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ভোরে কারওয়ান বাজার থেকে মিনিট্রাকে মুরগি নিয়ে ঢাকা উদ্যান যাচ্ছিলেন আবুল কাশেম। মোহাম্মদীয়া হাউজিংয়ের ৬ নম্বর রোডের শেষ মাথায় পৌঁছাতেই রামদা-চাপাতি নিয়ে পথরোধ করে ছয় থেকে সাত ডাকাত। এ সময় ব্যবসায়ীর সঙ্গে থাকা ২৪ হাজার টাকা ও মোবাইল নিয়ে যায় তারা। এরপর ট্রাক থেকে মুরগি নিয়ে যাওয়ার সময় বাধা দিতে গেলে তাকে দুই হাতে কুপিয়ে জখম করা হয়। এর আগে গত ১৭ অক্টোবর ভোরে মোহাম্মদপুরের বছিলা চল্লিশ ফুট এলাকায় শামীম কোম্পানির বাড়ির পেছনের গলিতে ছিনতাইয়ের সময় এক সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালককে কুপিয়ে হত্যা করে ছিনতাইকারীরা। পুলিশ কী করছে, কী বলছে: মোহাম্মদপুরে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া কয়েকটি আলোচিত ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দোষীরা অধরা। মোহাম্মদিয়া হাউজিং, বেড়িবাঁধ তিন রাস্তা এলাকা, বাঁশবাড়ি এলাকা, চাঁদ উদ্যান, ঢাকা উদ্যান, রায়েরবাজার, বছিলা ও জেনেভা ক্যাম্প এলাকায় বেশি অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। বাসিন্দারা বলছেন, মোহাম্মদপুরে এখন অপরাধ করা যেন ‘ডাল-ভাত’ হয়ে গেছে। আতঙ্কিত বাসিন্দারা অনেক ঘটনায় থানা পুলিশ পর্যন্তও যান না। গেলেও ছোটখাটো ঘটনায় পুলিশি সেবাও মিলছে না বলে অভিযোগ তাদের। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ৫ আগস্টের পর থেকে দীর্ঘদিন থানার পরিস্থিতি খারাপ ছিল। এর মধ্যে কিছু সন্ত্রাসী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। চাঁদাবাজি, দখলবাজি, ভূমি দখল ও হামলাসহ অপরাধ জগতের সব নিয়ন্ত্রণ নিতেই এসব সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর গত এক মাসে বিভিন্ন অভিযোগ এবং মামলা হয়েছে। তবে ছিনতাই-ডাকাতি এবং হত্যার ঘটনায় নির্দিষ্ট কতগুলো মামলা হয়েছে, সেটা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা কাজ করছি। মাঠে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও আছেন। আশা করি, দ্রুত সবকিছু নিয়ন্ত্রণে আসবে। বিশেষজ্ঞ যা বলছেন : হঠাৎ মোহাম্মদপুরে অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টি বিশ্লেষণ করেছেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলিশ ও অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ওমর ফারুক। তিনি বলেন, বহু বছর ধরেই মোহাম্মদপুর এলাকাটি একটি ক্রিটিক্যাল জোন। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই এ এলাকাটি অপরাধপ্রবণ এলাকা। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে এ এলাকায় অপরাধ তুলনামূলক আরও বেড়েছে। কারণ বর্তমানে পুলিশ বাহিনীর বর্তমান যে অবস্থা, তাতে এ মুহূর্তে তাদের পক্ষে বড় কোনো অ্যাকশনে যাওয়া সম্ভব নয়। আগে যেমন অপরাধ সংগঠিত হওয়ার আগে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারত, এখন সেটা হচ্ছে না। এ সুযোগটিই অপরাধীরা লুফে নিচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে আরও কিছুটা সময় লাগবে বলে আমি মনে করি।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
পুতিন-মোদি বৈঠক, পারস্পরিক সাহায্যে জোর কোথায় গেল ‘অবৈধ’ হাজার অস্ত্রধারী পুতিন-মোদি বৈঠক, পারস্পরিক সাহায্যে জোর দুই দিনের মধ্যে নতুন রাষ্ট্রপতি চূড়ান্ত হবে : সারজিস-হাসনাত মোহাম্মদপুরে অপরাধ এখন ‘ডাল-ভাত’ বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা হোয়াটসঅ্যাপ কীভাবে অর্থ উপার্জন করে? চীনের প্রেসিডেন্টের প্লেনকে ঘিরে রাখল রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ইসরায়েলে বিমান চলাচল বন্ধ করেছে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ইসরায়েল হামলা চালালে ‘পুরো দায়’ নিতে হবে যুক্তরাষ্ট্রকে : ইরান জেনে নিন রয়্যাল এনফিল্ড বাইকের মডেল ও ফিচার হৈমন্তীর পায়ে হাইহিল, দর্শকের আক্ষেপ (ভিডিও) মুম্বাইতে শাকিব খান একদিনে ডেঙ্গুতে সাতজনের মৃত্যু হজ প্যাকেজ ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ ‘মানহীন’ খাবারের দ্বিগুণ দাম ছাত্রলীগ নেতা হৃদয়কে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা প্রবাসীর জমে উঠেছে শিক্ষার্থীদের ন্যায্যমূল্যের দোকান সংস্কারের ১৪ দফা দাবি নিয়ে শিক্ষা অধিকার সংসদের আত্মপ্রকাশ ইলিশ ধরতে গিয়ে ৮ জেলের কারাদণ্ড