
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যে কারণে দ্রুত যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে তুরস্ক যাচ্ছেন জেলেনস্কি

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মাঝে বালোচিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন মির ইয়ার বালোচ

রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তেই কি লাদেনকে আশ্রয় দেয় পাকিস্তান?

অভিযান এখনো চলছে: ভারত

এখন কী পরিস্থিতি কাশ্মীরের

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানালেন নতুন পোপ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ: কার কী ক্ষতি হলো?

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় থেমেছে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। তবে যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দুই পক্ষেরই।পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ ক্ষয়ক্ষতির হিসাব দিয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তবে দুই দেশের সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো হিসেব এখনো মেলেনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রতিদিন প্রায় ১০০টি যুদ্ধাভিযান পরিচালনা করেছে, যেখানে ব্যবহার করা হয়েছে অত্যাধুনিক সব যুদ্ধবিমান। প্রতিটি অভিযানের গড় ব্যয় প্রায় ৮০ হাজার ডলার। ড্রোন অভিযানে দৈনিক গুনতে হয়েছে ১০ কোটি ডলার। ব্রাহ্মাস ও প্রলয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারেও তাদের প্রচুর অর্থ গুণতে হয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চমাত্রার সামরিক প্রস্তুতি বজায় রাখতে সেনাবাহিনী, জ্বালানি, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও নৌবাহিনীর তৎপরতার জন্য প্রতিদিন ব্যয় হয়েছে ১১ কোটি ডলার।
এদিকে, পাকিস্তানের বিমান
বাহিনীর হামলা ও আকাশ প্রতিরক্ষা টহলে দৈনিক ব্যয় প্রায় আড়াই কোটি ডলার খরচ হয়। ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অতিরিক্ত ব্যয় ৪৫ কোটি ডলার। সীমান্ত সতর্কতা, রাডার, সাম, গোয়েন্দা ও সিগন্যাল ইন্টিলিজেন্স কার্যক্রমের জন্য দৈনিক খরচ দেড় কোটি ডলার। সামরিক ব্যয় ছাড়াও পরোক্ষভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে দুই দেশে। ক্ষতিগ্রস্ত দুই দেশের জিডিপি, মান কমেছে মুদ্রার, অস্থিরতা বেড়েছে আর্থিক বাজারে। এক সমীক্ষা বলছে, এই সামরিক সংঘাতে সম্মিলিতভাবে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক ও অর্থনৈতিক ব্যয় চার সপ্তাহে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজার কোটি ডলারের বেশি। চার সপ্তাহ ধরে চলা সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতে উভয় দেশের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ ছাড়িয়ে যেতে পারে ৫০০ বিলিয়ন ডলার। ভারতের বিমান হামলার খরচ ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রতিদিন প্রায়
১০০টি বিমান অভিযান চালায়। যার মধ্যে রাফাল, মিরাজ, সু-৩০ এমকেআই ও তেজাসের মতো অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান রয়েছে। প্রতিটি অভিযানের আনুমানিক খরচ গড়ে ৮০ হাজার ডলার। যদি দিনে ৩০ থেকে ৪০টি স্পাইস ২০০০, স্ক্যাল্প ইজি, হামার বা লেজার গাইডেড বোমা ব্যবহার করা হয়, তাহলে শুধু বিমান হামলার ব্যয়ই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়া কথা। ড্রোন ও ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ভারত প্রতিদিন ৩০টি ড্রোন ব্যবহার করেছে। যার মধ্যে ছিল হ্যারপ, হিরন ও সার্চার ড্রোন। এ ছাড়া আইএসআর প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে তারা। এতে করে প্রতিদিনের খরচ দাঁড়াচ্ছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ব্যয় ভারত প্রতিদিন ১০টি ব্রহ্মোস ও ১০-২০টি প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করছে, যার দৈনিক খরচ ১৫ কোটি ডলার।
প্রস্তুতি ও রেড অ্যালার্ট ট্রুপ মবিলাইজেশন, জ্বালানি খরচ, এস-৪০০, আকাশ, ও বারাক-৮ এয়ার ডিফেন্স — সব মিলিয়ে প্রতিদিন ১১ কোটি ডলার ব্যয় হয়। পাকিস্তানের সামরিক ব্যয় পাকিস্তান প্রতিদিনের বিমান অভিযান ও কমব্যাট পেট্রোলে ব্যয় করছে ২৫ মিলিয়ন ডলার। বারাখতার ড্রোন ও রা’দ, হাতফ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার বাবদ ব্যয় ৪৫ কোটি এবং সেনা প্রস্তুতি, বর্ডার অ্যালার্টে প্রতিদিন দেড় কোটি ডলার। অর্থনৈতিক প্রভাব ভারতের জন্য সংঘাতের প্রভাব আরও ভয়াবহ। এতে তাদের জিডিপিতে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মোট অর্থনৈতিক ক্ষতি দাঁড়াচ্ছে প্রায় ৪২০ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে আগে থেকেই অর্থনৈতিক সংকেট থাকা পাকিস্তানের জন্য জিডিপি ক্ষতি হবে ২৫ বিলিয়ন। এ ছাড়া মুদ্রাবাজার ও মুদ্রানীতি সংকট
১৫ বিলিয়ন ও বাণিজ্য ক্ষতি ১২ বিলিয়ন। তাদের মোট ক্ষতি দাঁড়াতে পারে ৫৭ বিলিয়ন ডলারের।
বাহিনীর হামলা ও আকাশ প্রতিরক্ষা টহলে দৈনিক ব্যয় প্রায় আড়াই কোটি ডলার খরচ হয়। ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে অতিরিক্ত ব্যয় ৪৫ কোটি ডলার। সীমান্ত সতর্কতা, রাডার, সাম, গোয়েন্দা ও সিগন্যাল ইন্টিলিজেন্স কার্যক্রমের জন্য দৈনিক খরচ দেড় কোটি ডলার। সামরিক ব্যয় ছাড়াও পরোক্ষভাবে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে দুই দেশে। ক্ষতিগ্রস্ত দুই দেশের জিডিপি, মান কমেছে মুদ্রার, অস্থিরতা বেড়েছে আর্থিক বাজারে। এক সমীক্ষা বলছে, এই সামরিক সংঘাতে সম্মিলিতভাবে ভারত-পাকিস্তানের সামরিক ও অর্থনৈতিক ব্যয় চার সপ্তাহে দাঁড়িয়েছে ৫০ হাজার কোটি ডলারের বেশি। চার সপ্তাহ ধরে চলা সম্ভাব্য সামরিক সংঘাতে উভয় দেশের সম্মিলিত ক্ষতির পরিমাণ ছাড়িয়ে যেতে পারে ৫০০ বিলিয়ন ডলার। ভারতের বিমান হামলার খরচ ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রতিদিন প্রায়
১০০টি বিমান অভিযান চালায়। যার মধ্যে রাফাল, মিরাজ, সু-৩০ এমকেআই ও তেজাসের মতো অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান রয়েছে। প্রতিটি অভিযানের আনুমানিক খরচ গড়ে ৮০ হাজার ডলার। যদি দিনে ৩০ থেকে ৪০টি স্পাইস ২০০০, স্ক্যাল্প ইজি, হামার বা লেজার গাইডেড বোমা ব্যবহার করা হয়, তাহলে শুধু বিমান হামলার ব্যয়ই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়া কথা। ড্রোন ও ইলেকট্রনিক যুদ্ধ ভারত প্রতিদিন ৩০টি ড্রোন ব্যবহার করেছে। যার মধ্যে ছিল হ্যারপ, হিরন ও সার্চার ড্রোন। এ ছাড়া আইএসআর প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে তারা। এতে করে প্রতিদিনের খরচ দাঁড়াচ্ছে প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার। ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ব্যয় ভারত প্রতিদিন ১০টি ব্রহ্মোস ও ১০-২০টি প্রলয় ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করছে, যার দৈনিক খরচ ১৫ কোটি ডলার।
প্রস্তুতি ও রেড অ্যালার্ট ট্রুপ মবিলাইজেশন, জ্বালানি খরচ, এস-৪০০, আকাশ, ও বারাক-৮ এয়ার ডিফেন্স — সব মিলিয়ে প্রতিদিন ১১ কোটি ডলার ব্যয় হয়। পাকিস্তানের সামরিক ব্যয় পাকিস্তান প্রতিদিনের বিমান অভিযান ও কমব্যাট পেট্রোলে ব্যয় করছে ২৫ মিলিয়ন ডলার। বারাখতার ড্রোন ও রা’দ, হাতফ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার বাবদ ব্যয় ৪৫ কোটি এবং সেনা প্রস্তুতি, বর্ডার অ্যালার্টে প্রতিদিন দেড় কোটি ডলার। অর্থনৈতিক প্রভাব ভারতের জন্য সংঘাতের প্রভাব আরও ভয়াবহ। এতে তাদের জিডিপিতে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মোট অর্থনৈতিক ক্ষতি দাঁড়াচ্ছে প্রায় ৪২০ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে আগে থেকেই অর্থনৈতিক সংকেট থাকা পাকিস্তানের জন্য জিডিপি ক্ষতি হবে ২৫ বিলিয়ন। এ ছাড়া মুদ্রাবাজার ও মুদ্রানীতি সংকট
১৫ বিলিয়ন ও বাণিজ্য ক্ষতি ১২ বিলিয়ন। তাদের মোট ক্ষতি দাঁড়াতে পারে ৫৭ বিলিয়ন ডলারের।