ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
ট্যানেল দিয়ে ইউরোপে অনুপ্রবেশ, বাংলাদেশিসহ আটক ১৩০
থাইল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করল কম্বোডিয়া
মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা
বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ইরান
ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ বললেও থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘাত চলছে
যুক্তরাজ্যে নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতসহ ৯০ লাখ মানুষ
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলবে: মুডিস
বৈশ্বিক রেটিং এজেন্সি মুডিস বলছে, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর প্রভাব ফেলবে। এছাড়া সরকারের চলমান রাজস্ব একত্রীকরণকে ব্যাহত করবে, যা সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনে বাধাগ্রস্ত করবে। খবর দ্য ডনের
মুডিস বলছে, উত্তেজনার ধারাবাহিক বৃদ্ধি বহির্বিশ্ব থেকে পাকিস্তানে বিনিয়োগের বিষয়টিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এর ফলে দেশটির বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হবে, যা আগামী কয়েক বছরের জন্য বিদেশি ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে যে বিপুল অর্থের প্রয়োজন, সে চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হবে।
মুডিস আরও বলেছে, সম্প্রতি ভারত ও পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হয়েছে। খোদ পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার এক বিবৃতিতে এই কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা
আশঙ্কা করছি, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যেকোনো মুহূর্তে সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে।’ মুডিস এই বিষয়কে সূত্র ধরে বলেছে, চলমান উত্তেজনার মধ্যে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক এতটাই তলানিতে পৌঁছেছে যে ভারত ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করতেও পিছপা হয়নি। এর ফলে পাকিস্তানে পানির সরবরাহ মারাত্মকভাবে কমে যেতে পারে। অন্যদিকে এই পরিস্থিতিতে ভারতের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকবে বলে মনে করছে মুডিস। এজেন্সিটি বলছে, ‘সীমান্তে ধারাবাহিক উত্তেজনা বৃদ্ধির পরিস্থিতিতেও আমরা ভারতের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন আশা করি না। কারণ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের তেমন কোনো অর্থনৈতিক সম্পর্ক নেই।’ মুডিসের আশঙ্কা, প্রতিবেশী এই দুটি দেশ স্বাধীনতার পর থেকে এমন একাধিক উত্তেজনায় জড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও
এ ধরনের ঘটনা ঘটবে। তবে এটি ‘ব্যাপক সামরিক সংঘাতে’ পরিণত হবে না।
আশঙ্কা করছি, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যেকোনো মুহূর্তে সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে।’ মুডিস এই বিষয়কে সূত্র ধরে বলেছে, চলমান উত্তেজনার মধ্যে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক এতটাই তলানিতে পৌঁছেছে যে ভারত ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করতেও পিছপা হয়নি। এর ফলে পাকিস্তানে পানির সরবরাহ মারাত্মকভাবে কমে যেতে পারে। অন্যদিকে এই পরিস্থিতিতে ভারতের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকবে বলে মনে করছে মুডিস। এজেন্সিটি বলছে, ‘সীমান্তে ধারাবাহিক উত্তেজনা বৃদ্ধির পরিস্থিতিতেও আমরা ভারতের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন আশা করি না। কারণ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের তেমন কোনো অর্থনৈতিক সম্পর্ক নেই।’ মুডিসের আশঙ্কা, প্রতিবেশী এই দুটি দেশ স্বাধীনতার পর থেকে এমন একাধিক উত্তেজনায় জড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও
এ ধরনের ঘটনা ঘটবে। তবে এটি ‘ব্যাপক সামরিক সংঘাতে’ পরিণত হবে না।



