ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র: সজীব ওয়াজেদ জয়ের দাবি
উত্থাপিত দুর্নীতির অভিযোগ এবং সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতিক্রিয়া
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ অনুরোধের প্রতিবাদে বিবৃতি
দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থানে সেনাবাহিনী
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের কারণ উদঘাটনে তদন্ত কমিটি
নসরুল হামিদের ৩৬ কোটি টাকার সম্পদ, অস্বাভাবিক লেনদেন ৩১৮১ কোটি
হাইকোর্টের নতুন রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী
পূর্বাভাস: জানুয়ারির শুরুতেই শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা
বাংলাদেশে শীতের প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের বাকি সময়ে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বেশিরভাগ এলাকায় হালকা শীতের আবহ বিরাজ করবে। নতুন বছরের শুরুতেই দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জানুয়ারির বেশিরভাগ সময় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।
বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেলেও বরিশাল, খুলনা এবং চট্টগ্রাম বিভাগে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল শ্রীমঙ্গলে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক
১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, বুধবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে নদীতীরবর্তী এলাকায় সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। উপকূলীয় এলাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বছরের জানুয়ারিতে দেশের কোথাও না কোথাও শৈত্যপ্রবাহ থাকার সম্ভাবনা আবহাওয়ার পূর্বাভাসে স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। দক্ষিণাঞ্চলের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লেও, উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে তাপমাত্রার আরও হ্রাস পেতে পারে। এর ফলে বরিশাল, খুলনা এবং চট্টগ্রাম বিভাগে শীতের প্রভাব আরও তীব্র হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দেশব্যাপী শীতের এই প্রভাব মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে বলা
হয়েছে। বিশেষ করে দরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণের কার্যক্রম জোরদার করা জরুরি। পাশাপাশি, কুয়াশার কারণে সড়ক এবং নদীপথে যাত্রী ও যানবাহনের চলাচলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে শীতকাল সাধারণত ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এবছর শীতের প্রবণতা আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা প্রভাবিত হতে পারে। তাই সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শীতের প্রভাব কমাতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, বুধবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে নদীতীরবর্তী এলাকায় সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। উপকূলীয় এলাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে। এ বছরের জানুয়ারিতে দেশের কোথাও না কোথাও শৈত্যপ্রবাহ থাকার সম্ভাবনা আবহাওয়ার পূর্বাভাসে স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে। দক্ষিণাঞ্চলের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লেও, উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে তাপমাত্রার আরও হ্রাস পেতে পারে। এর ফলে বরিশাল, খুলনা এবং চট্টগ্রাম বিভাগে শীতের প্রভাব আরও তীব্র হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দেশব্যাপী শীতের এই প্রভাব মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে বলা
হয়েছে। বিশেষ করে দরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণের কার্যক্রম জোরদার করা জরুরি। পাশাপাশি, কুয়াশার কারণে সড়ক এবং নদীপথে যাত্রী ও যানবাহনের চলাচলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে শীতকাল সাধারণত ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এবছর শীতের প্রবণতা আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা প্রভাবিত হতে পারে। তাই সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শীতের প্রভাব কমাতে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।