ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৪০
উত্তরে কনকনে শীত, জনজীবন বিপর্যস্ত
রাজধানীতে থার্টিফার্স্ট নাইটে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে দগ্ধ ৫
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ঢাকায় ব্যাপক আতশবাজি
ঢাকায় বায়ুদূষণ: একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি
হাজারীবাগে যত্রতত্র পশু জবাই, ঝুঁকিতে জনস্বাস্থ্য
আনার হত্যা মামলা ২ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেদন দাখিল
পঞ্চগড়ে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত
পৌষের মাঝামাঝি সময়ে পঞ্চগড়ে তীব্র শীত অব্যাহত রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ১২ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। উত্তরের হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস এবং ঘন কুয়াশায় জেলার জনজীবন ও প্রকৃতি জমে উঠেছে।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯৬ শতাংশ। সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিন সকাল ৯টায় তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তেঁতুলিয়া প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের সহকারী ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায়।
সকালবেলা ঘন কুয়াশার চাদরে
ঢেকে ছিল চারপাশ। তীব্র শীতে ভোগান্তিতে পড়েছেন পঞ্চগড়ের খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষ। উত্তরের হিমেল হাওয়া এবং ঘন কুয়াশার কারণে বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল ছিল ধীরগতির। কিছু যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হয়েছে। শ্রমজীবী মানুষের দুর্ভোগ জীবিকার তাগিদে সকালেই কাজ শুরু করতে হয়েছে শ্রমজীবী মানুষদের। মিজানুর রহমান নামে এক পাথর শ্রমিক বলেন, “প্রতিদিন সকালে বরফ গলা ঠান্ডা পানিতে নেমে পাথর উত্তোলন করতে কষ্ট হচ্ছে। আজকে তীব্র শীতে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যেন বরফ পড়ছে। তারপরও কাজ থেমে নেই। পরিবারের কথা চিন্তা করেই বাধ্য হয়ে কাজ করতে হয়।” শিশু ও বৃদ্ধদের অসুস্থতা তীব্র শীত এবং কুয়াশার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। সর্দি, কাশি,
নিউমোনিয়া এবং শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। বিশেষ করে ছিন্নমূল ও নিম্নআয়ের মানুষদের মধ্যে এসব সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, “হিমালয়ের কাছে অবস্থান করায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমেল বাতাসের কারণে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।” পরিস্থিতির সামগ্রিক চিত্র হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমশীতল বাতাস এবং ঘন কুয়াশার কারণে পঞ্চগড়ে হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। দুপুরে সূর্যের দেখা মিললেও ঘন কুয়াশার কারণে তাপ অনুভূত হচ্ছে না। তীব্র শৈত্যপ্রবাহে ছিন্নমূল, দিনমজুর এবং নিম্ন আয়ের মানুষ চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
ঢেকে ছিল চারপাশ। তীব্র শীতে ভোগান্তিতে পড়েছেন পঞ্চগড়ের খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষ। উত্তরের হিমেল হাওয়া এবং ঘন কুয়াশার কারণে বিভিন্ন সড়কে যান চলাচল ছিল ধীরগতির। কিছু যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হয়েছে। শ্রমজীবী মানুষের দুর্ভোগ জীবিকার তাগিদে সকালেই কাজ শুরু করতে হয়েছে শ্রমজীবী মানুষদের। মিজানুর রহমান নামে এক পাথর শ্রমিক বলেন, “প্রতিদিন সকালে বরফ গলা ঠান্ডা পানিতে নেমে পাথর উত্তোলন করতে কষ্ট হচ্ছে। আজকে তীব্র শীতে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যেন বরফ পড়ছে। তারপরও কাজ থেমে নেই। পরিবারের কথা চিন্তা করেই বাধ্য হয়ে কাজ করতে হয়।” শিশু ও বৃদ্ধদের অসুস্থতা তীব্র শীত এবং কুয়াশার কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শিশু ও বৃদ্ধরা। সর্দি, কাশি,
নিউমোনিয়া এবং শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে। বিশেষ করে ছিন্নমূল ও নিম্নআয়ের মানুষদের মধ্যে এসব সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের সহকারী ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, “হিমালয়ের কাছে অবস্থান করায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমেল বাতাসের কারণে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। সামনের দিনগুলোতে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।” পরিস্থিতির সামগ্রিক চিত্র হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমশীতল বাতাস এবং ঘন কুয়াশার কারণে পঞ্চগড়ে হাড় কাঁপানো শীত অনুভূত হচ্ছে। দুপুরে সূর্যের দেখা মিললেও ঘন কুয়াশার কারণে তাপ অনুভূত হচ্ছে না। তীব্র শৈত্যপ্রবাহে ছিন্নমূল, দিনমজুর এবং নিম্ন আয়ের মানুষ চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।